ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগের নতুন কর্মী অমৃতা পারভেজের লেখা ‘রাইন নদীর ধারে একদিন’ নামের ‘ট্যাভেলগ’-টি সত্যিই দারুণ লাগলো৷ বেশ কয়েকবার পড়লাম৷ মনে পড়ে গেল জার্মানি ভ্রমণের সময় নিজ চোখে দেখা কত কিছু....
মনে পড়ে গেল কলোন, বন আর ড্যুসেলডর্ফ শহরের তীর ধরে বয়ে চলে সুন্দর রাইন নদীর কথা৷ আমি যে এখনও রাইন নদীতে নৌকা-বিহারের কথা ভুলতে পারিনি৷ তাই আমাকে আবারো পুরোনো সেই দিনের কথা মনে করিয়ে দেয়ার জন্য অমৃতা পারভেজকে ধন্যবাদ৷ ধন্যবাদ তাঁর অভিজ্ঞতা আমার মতো পাঠক-বন্ধুদের সঙ্গে ভাগ করে নেয়ার জন্যেও৷
এভাবেই লিখেছেন নতুন দিল্লি থেকে বন্ধু সুভাষ চক্রবর্তী৷ তিনি আরো লিখেছেন, খেলার পাতাটির পরিবেশনাগুলো পড়ে খেলার জগতের উল্লেখযোগ্য খবর জেনে উপকৃত হচ্ছি৷ এছাড়া প্রতিশোধ, প্রতিহিংসা, ঘৃণা ভুলে গিয়ে নিজের সন্তানের হত্যাকারীদের বুকে জড়িয়ে নেবার দৃষ্টান্ত এই পৃথিবীতে কি খুব বেশি দেখা যায়? অথচ সেটাই করে দেখালেন রে ডনোভান এবং ভায়োলেট ডনোভান৷ ভাবা যায়?
সংকলন: দেবারতি গুহ
সম্পাদনা: জাহিদুল হক