যেসব কারণে ভিয়েনা ভ্রমণে যাবেন
সংগীত, শিল্পকর্ম, স্থাপত্য ও মজার মজার খাবার.. অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনা পর্যটকদের জন্য এভাবেই ঐতিহ্য আর সৌন্দর্যের ডালি সাজিয়ে বসে আছে৷ ২০২০ সালে সুর সম্রাট বেঠোফেনের ২৫০তম জন্মদিনও উদযাপন করবে ভিয়েনা৷
জ্বলজ্বলে স্মারক
১৯ লাখ মানুষের নগরী ভিয়েনা এক কথায় নান্দনিক৷ আর্ট ন্যুভো, কফি হাউক বা ওয়ালজ নৃত্য৷ রিংস্ট্রাসেতে আস্ট্রিয়ার পার্লামেন্ট ভবনের স্থাপত্য শৈলীও সহজেই যে কারো নজর কাড়বে৷
সেন্ট স্টেফানের গির্জা
ভিয়েনায় পর্যটক আকর্ষণের অন্যতম স্থান সেন্ট স্টেফানের গির্জা৷ গির্জার সুউচ্চ চারটি টাওয়ারের মধ্যে সর্বোচ্চটির উচ্চতা ৪৪৬ ফুট৷ ৩৪৩টি সিঁড়ি ভেঙ্গে ওই টাওয়ারে উঠে পুরো ভিয়েনা দেখে ফেলা যায়৷
থিয়েটার আন ডেয়ার ভিন
বেঠোফেন ৩৫ বছর ভিয়েনা থেকেছেন এবং গান কম্পোজ করেছেন৷ তার অনেক গান থিয়েটার আন ডেয়ার ভিনে প্রথম পরিবেশিত হয়েছে৷ বিটোফেনের লেখা একমাত্র অপেরা ‘ফদেলিও’ ভিয়েনার থিয়েটারে পরিবেশিত হয়৷
ঘোড়ার গাড়ি
সেন্ট স্টেফানের গির্জা ও আর্ট ন্যুভো ভবনগুলোর মত ঘোড়ার গাড়ি ভিয়েনার ঐতিহ্যের অংশ৷ ঘোড়ারগাড়িগুলোকে ‘ফিয়াকের’ বলে৷
ভিয়েনার কফি
ভিয়েনার কফি হাউক সংস্কৃতি ২০১১ সাল থেকে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ৷ সেই ১৮৩০ সালের আগে থেকে ভিয়েনার কফি হাউকগুলোতে নানা স্বাদের কফি ও পানীয় পরিবেশন করা হয়৷
ওয়ালজ নাচ
ভিয়েনার স্টাডপার্কে ‘দ্য ওয়ালজ কিং’ ইয়ুহান স্ট্রাউেসর মূর্তি৷ ঐতিহ্যগতভাবে ‘ভিয়েনা অপেরা বল’ এ সবাই নাচতে পারেন৷ এটা দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত৷