যাদের মনে যুদ্ধের ভয়াবহ স্মৃতি
যুদ্ধের ভয়াবহতা খুব কাছ থেকে দেখে আসা শিশুদের স্মৃতি নিয়ে একটি ফটো অ্যালবাম প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক সংগঠন সেভ দ্য চিলড্রেন৷ সুইডেনের ফটো সাংবাদিক ডমিনিক নার ছিলেন ক্যামেরার পিছনে৷
এভেলিনে ব্রিক্স
জার্মানির এভেলিনে ব্রিক্সের এখনো মনে আছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কথা৷ তাঁর বয়স তখন ১৪৷ যুদ্ধের সময় বেসরকারি সংস্থাগুলো থেকে অসহায় শিশুদের খাবার দেওয়ার বিষয়টি মনে রেখেছেন তিনি৷
ভানেসা টাকিরুটিমানা
১৯৯৪ সালে রুয়ান্ডা গণহত্যার সময় ভানেসার বয়স ছিল পাঁচ৷ মা ও ভাই-বোনদের সাথে এলাকা ছেড়ে পালানোর সময়টি এখনো মনে পড়ে তাঁর ৷ সেই সময় পরিবারকে হারিয়ে ফেলেন তিনি৷
এরিখ কার্ল
প্রকাশনাটি পূর্ণ করতে সবচেয়ে কষ্ট ছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সাক্ষী জোগাড় করা৷ অনেক কষ্টে পাওয়া যায় ১০৭ বছর বয়সি এরিখ কার্লকে৷যুদ্ধ চলাকালীন খাদ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে পাওয়া গরম কোকোর কথা এখনো মনে আছে এই জার্মানের৷
রাজিয়া
বাংলাদেশের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জন্ম রাজিয়ার৷ জন্মের কিছুদিন আগে জীবন বাঁচাতে মাতৃভূমি মিয়ানমার ত্যাগ করেন তার মা-বাবা৷
আমাল
সাত বছর বয়সে সিরিয়ার যুদ্ধবিধ্বস্ত শহর হোমস ত্যাগ করেন আমাল (ছদ্মনাম)৷ যুদ্ধের ভয়াবহ ক্ষত থাকা সত্বেও তার মানসিক শক্তি অভিভূত করেছে ডমিনিককে৷