মুখোশ পরা নারী
১৬ জানুয়ারি ২০২০আদিবাসী শিল্প? লোকাচারবিদ্যা? ফেটিশ? নাকি একসঙ্গে সবকিছু৷ আর এসব মুখোশের পেছনেই বা কে আছেন?
‘‘আমি লন্ডনে বসবাসরত একজন নরওয়েজিয়ান শিল্পী৷ এবং আমি মুখোশ নিয়ে কাজ করি,'' নিজেকে এভাবে পরিচয় করিয়ে দিলেন মাগেনহিল্ড কেনেডি৷
এসব কিছু সেই ২০০৭ সালে শুরু হয়েছিল যখন ‘ডামসেলফ্রাউ' হিসেবে পরিচিত মাগেনহিল্ড কেনেডি লন্ডনে বসবাস শুরু করেন৷ তিনি তাঁর নিজের ক্লাব আউটফিট বুনতেন, যেখানে শীঘ্রই মুখোশও যোগ করেন৷ সুইসুতা দিয়ে কাপড় বোনা শিখেছেন তিনি৷ কিছু মুখোশ তৈরিতে কয়েকদিন লেগেছে তাঁর, আবার কিছু তৈরিতে লেগেছে কয়েকবছর৷
শেলফে থাকা মুখোশগুলোকে তিনি তাঁর ‘গ্যাং' বলেন৷ আর সেগুলোর নিজস্ব কিছু স্বকীয়তাও রয়েছে৷ এমনকি প্রতিটির রয়েছে আলাদা আলাদা নাম৷
লন্ডনের পূর্বাঞ্চলে বাড়ির বাইরে ঘোরাঘুরি করে মুখোশ তৈরির আইডিয়া নেন মেগানহিল্ড কেনেডি৷ ঘোরাঘুরি করে ফেরার সময় মেগানহিল্প কেনেডি কিছু না কিছু সঙ্গে নিয়ে আসেন৷ তাঁর স্টুডিও তাই গুপ্তধনে পূর্ণ৷
একটি মাস্ক তৈরির পর সেটি পরে ছবি তোলেন মেগানফিল্ড কেনেডি৷ এরপর সেটি ডেমসেলফ্রাউ নামের ইন্সটাগ্রাম একাউন্টে পোস্ট করেন তিনি৷ সাইটটিতে তাঁর লক্ষাধিক অনুসারী রয়েছে৷
ইয়ানা ওর্টেল/এআই