মিয়ানমার: সেনাশাসন, বন্দুকের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও গুলতির প্রতিরোধ
দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে মিয়ানমার সেনাশাসনে৷ সেনাশাসনবিরোধী বিক্ষোভের ওপর চলছে গুলি৷ গুলির জবাব দেয়া হচ্ছে গুলতিতে৷ দেখুন ছবিঘরে...
প্রতিদিন রাজপথে রক্ত
১ ফেব্রুয়ারি অং সান সু চি-কে আটক করে সেনাবাহিনী৷ এভাবে সেনাশাসন শুরুর পর সু চি-র মুক্তি এবং গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেয়ার দাবিতে বিক্ষোভে নামে জনতা৷বিক্ষোভ মিছিলে সেনাবাহিনীর হামলা চলতে থাকে নিয়মিত৷ হামলায় এ পর্যন্ত কমপক্ষে ১৮০ জন বিক্ষোভকারী প্রাণ হারিয়েছেন৷ ছবিতে গুলিতে আহত একজনকে হাসপাতালে নিয়ে যা্চ্ছেন বিক্ষোভকারীরা৷
শেষ শ্রদ্ধা
সেনাবাহিনীর গুলিতে নিহত হয়েছে ১৯ বছর বয়সি তরুণ খান্ত নিয়ার-হাইন৷ অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়ার সময় তাকে তিন আঙুলে স্যালুট জানাচ্ছেন স্থানীয়রা৷
গুলতিই তার হাতিয়ার
সেনাশাসনের দ্রুত অবসান চায় বিক্ষোভকারীরা৷ দাবি আদায়ে মরিয়া তারা৷ প্রতিরোধে তারা মরিয়া৷ তাই এক তরুণ সশস্ত্র সেনাবাহিনীর সঙ্গে লড়ছে গুলতি হাতে৷
আহতদের প্রতি সেনাবাহিনীর আচরণ
বিক্ষোভ, আন্দোলনের শুরুর দিকে কিছুটা সহনশীলতা দেখালেও এক সময় আগ্রাসী হয়ে ওঠে সেনাবাহিনী৷ গুলিতে আহতদের এভাবে টেনে নিয়ে যাওয়া এখন প্রায় নিয়মিত দৃশ্য৷
আরেক আহত
গুলিতে আহত আরেকজনকে নিয়ে বিক্ষোভকারীদের হাসপাতালের দিকে ছুটে যাওয়ার মুহূর্ত৷
গুলতিযোদ্ধা
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে গুলতি হাতে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে কয়েকজন তরুণ৷
বিক্ষোভ সমাবেশ
ইয়া্ঙ্গনের হেডাং জংশনে জনতার সেনাশাসনবিরোধী সমাবেশ৷
দেশব্যাপী আলোর মিছিল
গত ১৩ মার্চ রাতে সারা দেশে মশাল মিছিল করে বিক্ষোভকারীরা৷ ওপরের ছবিটি সাগাইং অঞ্চলের খিন উ শহরের৷
আহত ভিক্ষু
মিয়ানমারের বৌদ্ধ ভিক্ষুরা এবারও সেনাশাসনবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয়৷ ২০০৭ সালের মতো এবারও বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে পড়ছেন দল বেঁধে৷ ছবিতে আহত এক ভিক্ষুকে হাসপাতালে নেয়ার দৃশ্য৷
স্বজনের কান্না
গণতন্ত্রের জন্য প্রাণ দেয়া অং থান-কে শেষ বিদায় জানানোর সময় স্বজনদের কান্না৷
মোমবাতি মিছিল
ইয়াঙ্গনের হ্লেডান জংশন এলাকায় সেনাশাসনের অবসান ও অং সান সু চি-র মুক্তি দাবিতে মোমবাতি মিছিল৷ ১৪ মার্চের ছবি৷