ভারতে প্রযুক্তির সঙ্গে আনন্দ পাঠ
শিক্ষা সহায়ক প্রযুক্তি আর বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন পালটে দিচ্ছে ভারতের পঠন-পাঠন৷ শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকের সহায়তায় ব্যবহার করা হচ্ছে অ্যামাজনের অ্যালেক্সা মডেলের পুতুল৷ ফলে আনন্দ নিয়ে সহজে শিখছে শিশু-কিশোররা৷
খেলে খেলে পাঠ
নতুন দিল্লির একটি সেন্টারে খেলাধুলার মাধ্যমে শিক্ষার মডেলে পড়াচ্ছেন শিক্ষিকা রুচি টানেজা৷ ‘প্লানেট স্পার্ক’ নামে প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছে এই অ্যাপ্লিকেশন৷
অ্যালেক্সা যখন শিক্ষক
শ্রেণিকক্ষে অ্যামাজনের ভার্চুয়াল শিক্ষা সহায়ক প্রযুক্তি অ্যালেক্সার ভিত্তিতে তৈরি পুতুল৷ শিক্ষকের বদলে ভারতের একটি বিদ্যালয়ে ব্যবহার হচ্ছে এটি৷
শিক্ষকের সহায়তায় অ্যালেক্সা
মুম্বাইয়ের ক্লাসে পড়াচ্ছেন পূজা প্রশান্ত৷ সেখানে তিনি ব্যবহার করছেন অ্যালেক্সার প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি পুতুল৷ তিনি বোর্ডে লিখছেন আর তাঁকে অডিও দিয়ে সহায়তা করছে অ্যালেক্সা৷
বাইজুর কর্মক্ষেত্র
ব্যাঙ্গালোরে বাইজুর কার্যালয়৷ বাইজু এক বছর ব্যবহারের খরচ পড়ে ১৫০ ডলার৷ যেটাকে সহজলভ্যই ভাবতে চাইছেন ভারতীয়রা৷
বাইজু এখন শীর্ষে
২০১১ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিশ্বের সর্ববৃহৎ শিক্ষা সহায়ক সাইটে পরিণত হয়েছে বাইজু৷ ভারতে এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা বর্তমানে ৩ কোটি ২০ লাখ৷
বাইজুর স্বপ্নদ্রষ্টা
বাইজু রবীন্দ্রন, বাইজু শিক্ষা সহায়ক প্রযুক্তির আবিষ্কারক৷ ব্যাঙ্গালোরে তাঁর কার্যালয়ে তাঁকে দেখা যাচ্ছে৷ ভারতে বাইজু-র মতো অনলাইন শিক্ষার বাজার ২০২১ সালের মধ্যে ২ বিলিয়ন ডলারের হবে বলে ভাবা হচ্ছে৷