ভারতের মন্ত্রীসভায় কট্টরপন্থিদের নিয়ে পাঠকরা যা বললেন | পাঠক ভাবনা | DW | 11.06.2019
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

মতামত

ভারতের মন্ত্রীসভায় কট্টরপন্থিদের নিয়ে পাঠকরা যা বললেন

ভারতের মন্ত্রীসভায় নরমপন্থিদের হটিয়ে কট্টরপন্থিদের আসার কারণ নিয়ে  কট্টরপন্থিদের পক্ষে বিপক্ষে  নানা মন্তব্য উঠে এসেছে ডয়চে ভেলের বাংলার ফেসবুক পাতায়৷

ভারত পুরোপুরি মৌলবাদী রাষ্ট্রে  পরিণত হওয়ার কারণেই নাকিকট্টরপন্থিরা মন্ত্রীসভায় জায়গা করে নিয়েছেন বলে মনে করেন পাঠক হাই সাদাত৷

পাঠক রবিনহুড চৌধুরীও অনেকটা সেরকমই মনে করেন৷ তাঁর মন্তব্য ‘‘ভারত ক্রমেই উগ্রপন্থী রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে৷''

 ‘‘ দলটাই তো উগ্রপন্থী, কট্টরপন্থীদের''- এই মন্তব্য আবদুল্লাহ মামুন জনির৷ আর এটাই নাকি বিজেপির নীতি –মুহাম্মদ হক৷

 পাঠক নাজমুল হোসেন সাগরের ধারণা উগ্র হিন্দুত্ব, উগ্র জাতীয়তাবাদ ও সংখ্যালঘু বিদ্বেষীদের নেতা  নরেন্দ্র মোদী ও যোগী৷

আর পাঠক বুলবুল হোসেনের মতে, নরেন্দ্র মোদী নাকি মোটামুটি ঠিক আছে তবে যোগী নাকি পুরোপুরি কট্টরপন্থী৷

তবে পাঠক মনজুর-ই-মওলা  রিপন মনে করেন বিজেপি একটা জঙ্গি দল৷

এদিকে পাঠক শুভ্রজিৎ রায় কট্টরপন্থিকে সমর্থন করে  প্রশ্ন করেছেন, বাংলাদেশ ইসলাম কান্ট্রি, তাতে কোন প্রবলেম নেই, যতো প্রবলেম ভারত হিন্দু রাষ্ট্র হলে?

শুভ্রজিৎ-এর সাথে অনেকটাই একমত পাঠক বিমান কর্মকার, তিনি লিখেছেন, মৌলবাদ সব দেশেই চর্চা হয় কিন্তু ভারত করলেই দোষ !

ভারতের মন্ত্রীসভায় নরমপন্থিদের হটিয়ে  কট্টরপন্থিদের আসার বিষয়টি পাঠক সুদীপ সামন্ত পুরোপুরি মানতে রাজি নন৷ তাঁর মন্তব্য এরকম, ‘‘নতুন  মন্ত্রী সভায় শতকরা ১০ভাগ দলিত মুখ আছে, একটু ভালো করে জানুন৷''

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: খালেদ মুহিউদ্দীন

নির্বাচিত প্রতিবেদন