ব্রাসেলসে এপ্রিল ফুল পার্টি, জনতা -পুলিশ সংঘর্ষ
করোনার বিধিনিষেধ ভেঙে ব্রাসেলসের পার্কে সমবেত হয়েছিলেন দুই হাজার মানুষ। এপ্রিল ফুল'স ডে-তে কনসার্ট হবে বলা হয়েছিল। সেখানেই পুলিশ-জনতা সংঘর্ষ হলো।
এপ্রিল ফুল'স ডে
১ এপ্রিল হচ্ছে মজা করে মানুষকে বোকা বানানোর দিন। সেটা করতে গিয়েই বিপত্তি। বলা হয়, ক্যালভিন হ্যারিসের অনুষ্ঠান হবে। নাম দেয়া হয় 'দ্য পার্টি'। পরে অবশ্য সামাজিক মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়, এটা হলো এপ্রিল ফুল'স ডে-র মজা। কিন্তু ততক্ষণে জড়ো হয়ে গেছেন দুই হাজার মানুষ।
কয়েকশ পুলিশ
পার্কে মানুষের জমায়েতের খবর পেয়ে কয়েকশ পুলিশ সেখানে গিয়ে হাজির হয়।
জনতার সঙ্গে সংঘর্ষ
করোনার বিধি ভেঙেছে বলে পুলিশ জনতাকে সরিয়ে দিতে চায়। শুরু হয় সংঘর্ষ। পুলিশ জলকামান ব্যবহার করে।
বাঁচতে দেয়া হচ্ছে না
উপরের ছবিতে পোস্টারে লেখা রয়েছে, 'আমাদের বাঁচতে দেয়া হচ্ছে না'। জমায়েতে অনেক মানুষই স্লোগান দেন, 'স্বাধীনতা চাই'। তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে জলের বোতল ও পাথর মারতে থাকে। জনতা-পুলিশ সংঘর্ষে তিনজন পুলিশ অফিসার আহত হয়েছেন। চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
করোনা কড়াকড়ির প্রতিবাদ, সংঘর্ষ
তবে শুধু ব্রাসেলস নয়, গত কয়েক মাস ধরে বিভিন্ন দেশে করোনার কড়াকড়ির প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছেন মানুষ। পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়েছে। উপরের ছবিটি জার্মানির। গত ২০ মার্চ এই বিক্ষোভ হয়।
প্যারাগুয়ের বিক্ষোভ
প্যারাগুয়েতে গত ৫ মার্চের ছবি। পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ। করোনা কড়াকড়ির প্রতিবাদ জানাচ্ছিলেন বিক্ষোভকারীরা।
আয়ারল্যান্ডেও
আয়ারল্যান্ডেও প্রতিবাদ হয়েছে। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি পুলিশ ও প্রতিবাদকারীর সংঘর্ষের ছবি।