বাংলাদেশ এসবও রপ্তানি করে!
তৈরি পোশাক ছাড়াও বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে হরেক রকমের পণ্য রপ্তানি হয়৷ ছবিঘরে থাকছে সেরকম বিশেষ কিছু পণ্যের কথা৷
বাঁশ
বাংলাদেশ থেকে রপ্তানির তালিকায় রয়েছে বাঁশও৷ ইপিবি বলছে, ২০১৯ সালের প্রথম সাত মাসে অর্থাৎ জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশ ১৪ হাজার দুই’শ ৯২ ডলারের বাঁশ রপ্তানি করেছে৷
পশুর শিং ও হাড়
বোতাম, চিরুনিসহ ক্যাপসুলের কাভার ইত্যাদি তৈরিতে পশুর হাড় ও শিং ব্যবহার করা হয়৷ এছাড়া মুরগি ও মাছের খাবার হিসেবে কিংবা জৈব সার হিসেবেও এর ব্যবহার রয়েছে৷ ফলে বিশ্বের অনেক দেশেই এ পণ্যটির চাহিদা রয়েছে৷ ২০১৯ সালের প্রথম সাত মাসে বাংলাদেশ থেকে দুই লক্ষ ৩৪ হাজার ৬২৫ ডলারের পশুর শিং ও হাড় রপ্তানি হয়েছে৷
মানুষের চুল
২০১৯ সালের প্রথম সাত মাসে, অর্থাৎ জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৫০ হাজার ১৭২ ডলারের চুল রপ্তানি করেছে৷
প্রাকৃতিক মধু
বেশ কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মধু চাষ করছেন কৃষকরা৷ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো বলছে, ২০১৯ সালের প্রথম সাত মাসে বাংলাদেশ এক লক্ষ ৭৬ হাজার ২২০ ডলারের মধু রপ্তানি করেছে৷
জ্যাম, জেলি
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালের প্রথম সাত মাসে জ্যাম-জেলি রপ্তানির পরিমাণ ছিল ছয় লক্ষ সাত হাজার ৭১৩ ডলার৷
কাঁকড়া
বিশ্বের অনেক দেশের মানুষেরই প্রিয় খাবার কাঁকড়া৷ ২০১৯ সালের প্রথম সাত মাসে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ থেকে প্রায় দুই কোটি ৭২ লক্ষ ২২ হাজার ৬৮৯ ডলারের হিমায়িত কাঁকড়া রপ্তানি হয়েছে৷