তৃতীয় ঢেউয়ে আক্রান্ত হাসপাতাল ও থানা
কলকাতায় লাফিয়ে বাড়ছে করোনার সংক্রমণ। আক্রান্ত পুলিশ, স্বাস্থ্যকর্মীরা। এই পরিস্থিতিতে কী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে থানা এবং হাসপাতালে?
থানার সামনে ব্যারিকেড
দক্ষিণ কলকাতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ থানা ভবানীপুর। এই থানায় তিরিশেরও বেশি কর্মী করোনা আক্রান্ত। থানার সামনে ব্যারিকেড লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। একবারে একজন কেবল থানার ভিতর ঢুকতে পারবেন।
তাপমাত্রা পরীক্ষা
একাধিক থানার সামনে থার্মাল চেকের ব্যবস্থা করা হয়েছে। থানায় ঢুকতে গেলে তাপমাত্রা পরীক্ষা, স্যানিটাইজার লাগানো বাধ্যতামূলক।
থানার বাইরে ফ্লেক্স
গিরিশ পার্ক থানার বাইরে এমনই ফ্লেক্স লাগানো হয়েছে। নিয়ম না মানলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। এই থানার একাধিক অফিসার কোভিড আক্রান্ত।
পুলিশের মাইকিং
বাজারে, রাস্তায় মাইকিং করছে পুলিশ। মাস্ক না পরলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। নিরাপদ দূরত্ববিধি পালনের কথাও বলা হচ্ছে।
কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ
কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের কোভিড ওয়ার্ডের সামনের চেহারা। ব্যারিকেড দিয়ে রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আছে পুলিশি প্রহরাও। বন্ধ হাসপাতালের আউটডোরও। ইমার্জেন্সিতেও একসঙ্গে অনেক মানুষকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
মূল ফটকে ব্যারিকেড
শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালের সামনের ছবিটাও একইরকম। ব্যারিকেড লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে মূল ফটকের বাইরে। খুব প্রয়োজন ছাড়া কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
সেফ হোম
কলকাতার বেশ কিছু এলাকায় পুরসভা এমন সেফ হোম তৈরি করেছে। কোভিড আক্রান্ত রোগীরা এই জায়গাগুলিতে গিয়ে থাকতে পারবেন।
দরজা বন্ধ
মূল ফটকে লোহার গেট টেনে রেখেছে শ্যামবাজারের এই বেসরকারি হাসপাতাল। সকলকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না হাসপাতালের ভিতর।