‘তথাকথিত প্রগতিশীলরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে' | পাঠক ভাবনা | DW | 07.06.2017
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

‘তথাকথিত প্রগতিশীলরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে'

‘‘প্রগতিশীল মানেই মদপান, গাঁজা টানা! এটি বিকৃত মানসিকতা''– প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই বক্তব্যের সাথে অসংখ্য পাঠক একমত৷ ডয়চে ভেলের ফেসবুক পাতায় অবশ্য কিছু পাঠক ভিন্নমতও প্রকাশ করেছেন৷

আশফাকুজ্জামান চৌধুরী ডয়চে ভেলের ফেসবুক পাতায় লিখেছেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্যের সাথে সহমত পোষণ করছি৷ বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তথাকথিত প্রগতিশীলরা লোক পায় না তাদের বদ অভ্যাসের কারণে৷''

আর নাসিমুল হক বলছেন, আমি প্রধানমন্ত্রীর সাথে একমত৷ পাশাপাশি সকল ধর্মের অনুসারীদের আন্তরিক সহাবস্থান নিশ্চিত করতে হবে। এবং সুক্ষ্ম বাউন্ডারিগুলোকে চিহ্নিত করে অক্ষত রাখতে হবে৷ তথাকথিত প্রগতিশীলরা এই বাউন্ডারি ভেঙে উল্টো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে, যা শক্তহাতে দমন করতে হবে।''

‘‘ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়৷ ধর্ম অস্বীকার মানেই মুক্তচিন্তা ও আধুনিক হয়ে গেলাম– এটি ঠিক নয়৷ প্রগতিশীল মানেই ধর্মকে অস্বীকার করা– এ কেমন কথা! আমি এসবে বিশ্বাস করি না৷ প্রগতিশীল মানেই মদপান, গাঁজা টানা! এটি বিকৃত মানসিকতা৷ আমি ধর্ম মেনেই প্রগতিশীল হতে চাই৷'' প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যকে সমর্থন করে সুলতান ইব্রাহিম লিখেছেন, ‘মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী সত্য বলেছেন। এজন্য আমি তাঁর দীর্ঘায়ু কামনা করি'

অন্যদিকে পাঠক মেহের আলী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সাথে দ্বিমত পোষন করার কথা লিখেছেন৷


তবে ডয়চে ভেলের ফেসবুক বন্ধু সৌরভ মাজহারের মতে, প্রধানমন্ত্রী সঠিক কথাই বলেছেন। তিনি লিখেছেন,‘‘ ইসলামের বিরুদ্ধে কথা না বললে তো আবার তথাকথিত প্রগতিশীল হওয়া যায় না৷'' পাঠক রকিবুল ইসলামও সৌরভ মাজহারের সাথে একমত৷

পাঠক খান সাঈদ, ওয়াকিল আহমেদ, জাবেদ মাহমুদ, সালেহ আহমেদ, ইমরান আজাদসহ অসংখ্য পাঠক প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সাথে সহমত পোষণ করেছেন ফেসবুক পাতায়৷

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: আশীষ চক্রবর্ত্তী

 

নির্বাচিত প্রতিবেদন