1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জোড়া শতকে ভারতের সংগ্রহ ৩৭০, লড়ছে বাংলাদেশ

১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১

চার উইকিট খুইয়ে ৩৭০ রান৷ তারমধ্যে দু’টি শতক, একটি আবার ১৭৫ রানের৷ ভারতের ক্রিকেট ভক্তদের আনন্দের আর কোন কারণ দরকার নেই৷ অন্যদিকে, বাংলাদেশের ক্রিকেট ভক্তরাও এখন উল্লসিত৷ ব্যাটিংয়ে সমানতালে লড়ছে বাংলাদেশ৷

https://p.dw.com/p/10KT9
বাংলাদেশ দলের এক ভক্তছবি: picture-alliance/dpa

ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই ভালো করেছে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা৷ উদ্বোধনী জুটিতে ৫৬ রান তোলে স্বাগতিকরা৷ এরপর ইমরুল কায়েস আউট, ৩৮ রান করে মোনাফ পাটেলের বলে বোল্ড হন তিনি৷ বিদায় নিয়েছেন জুনায়ের সিদ্দিকিও৷ বর্তমানে ক্রিজে আছেন সাকিব আল হাসান এবং তামিম ইকবাল৷ ইতিমধ্যে অর্ধশতক সম্পন্ন করেছেন তামিম৷ ২৮ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৫ রান৷

সকালে টসে জিতে ফিল্ডিং এর সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব আল-হাসান৷ ঢাকার মিরপুরে যে মাঠে খেলা হচ্ছে, তাতে এই সিদ্ধান্ত সঠিক মনে করছেন কেউ কেউ৷ কেননা, এই মাঠে দিবারাত্রির ম্যাচে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই জয়ী হয়েছে পরে ব্যাটিং করা দল৷ তবে বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক হাবিবুল বাশার দৈনিক প্রথম আলো জানিয়েছেন, ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত ছিল আত্মঘাতী৷ কেননা, ফেব্রুয়ারি মাসে এই মাঠ দিনে ব্যাটিংয়ের উপযোগী৷

Flash-Galerie Cricket Weltmeisterschaft 2011
শুরুতে ফিল্ডিং নিয়ে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ দলছবি: AP

ম্যাচের শুরুতেই বাংলাদেশকে তুলাধুনা করে বীরেন্দর শেবাগ এবং শচীন টেন্ডুলকার৷ উদ্বোধনী জুটি ৬৯ রান সংগ্রহ করে ১০ ওভারে৷ এরপর ব্যক্তিগত ২৮ রানের মাথায় টেন্ডুলকার রান আউট৷ হাল ধরেন শেবাগ৷ ১৪০ বল খরচ করে রান তোলেন ১৭৫৷ তৃতীয় উইকেট জুটিতে শেবাগ এবং কোহলির সংগ্রহ ২০৩ রান৷ সাতচল্লিশতম ওভারে টাইগারদের অধিনায়ক সাকিব আল-হাসান শেবাগকে বোল্ড করেছেন ঠিকই, কিন্তু ততক্ষণে তিনি তাঁর ম্যাচ সাফল্যের চূঁড়ায় পৌঁছে গেছেন৷ এছাড়া ভারতীয় দলের অপর খেলোয়াড় ভিরাট কোহলি অপরাজিত ছিলেন ১০০ রানে৷ ৮৩ বল খেলে এই রান করেন তিনি, এরমধ্যে চারের মার আছে আটটি, ছয় দু'টি৷

বোলারদের মধ্যে খানিকটা সফলতা দেখিয়েছেন সাকিব আল-হাসান৷ ৬১ রান দিয়ে এক উইকেট সংগ্রহ করেন তিনি৷ এছাড়া মাহমুদুল্লাহ সাত ওভার বল করে ৪৯ রান দিয়েছেন, সংগ্রহ করেছেন একটি উইকেট৷ অপর বোলার শফিকুল ইসলামও পেয়েছেন এক উইকেট৷

প্রতিবেদন: আরাফাতুল ইসলাম

সম্পাদনা: জান্নাতুল ফেরদৌস