কলকাতা
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৭বিজ্ঞাপন
নিয়মিত ওদের খাওয়ানোই শুধু নয়, কোনো কুকুর অসুস্থ হয়ে পড়লে বা কেউ দুর্ঘটনার শিকার হলে ছুটে যান অমল৷ কারণটা অমলের কাছে খুবই সাদামাটা৷ তাঁর নিজের কথায়, ‘‘ওরা অবলা জীব৷ আমরা যদি ওদের না দেখি, তাহলে কে দেখবে!’’
এই কাজ করতে করতেই শহরে পশুপ্রেমীদের সঙ্গে আলাপ হয়ে গেছে অমলের৷ যখন নিজে পারেন না বা সাধ্যে কুলোয় না, তখন বার্তা পাঠান সেই বন্ধুদের৷ তাঁরা দৌড়ে আসেন৷ এরকমই এক পশুপ্রেমীর থেকে কুকুরদের প্রাথমিক চিকিৎসার পাঠ নিয়েছেন অমল৷ এখন তাদের ওষুধ খাওয়ানো, ইঞ্জেকশন দেওয়া, ছোটখাটো চোট-আঘাতের যত্ন করার কাজ অমল নিজেই করতে পারেন৷ তবে এর থেকেও একটা মস্ত বড় উপলব্ধি হয়েছে অমল মাহাতোর৷ মানুষ যদিও বা কুকুরের কথা না বুঝতে পারে, কুকুর কিন্তু মানুষের কথা ঠিকই বোঝে৷