কলকাতায় যেভাবে পালিত হলো পঁচিশে বৈশাখ
করোনার কারণে গত দুই বছর সেভাবে রবীন্দ্রজয়ন্তী পালন করা যায়নি। এখন করোনা নিয়ন্ত্রণে। তাই রবীন্দ্রজন্মদিবস পালনে কলকাতায় দেখা গেল সেই চেনা ছবি, সেই আগের উদ্দীপনা।
উৎসবের সাজে জোড়াসাঁকো
জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি সাজানো হয়েছিল অপূর্ব আলপনা ও ফুল দিয়ে। কবির ঘর থেকে শুরু করে সর্বত্র ছিল ফুলমালা। সাধারণ মানুষের জন্য সকাল থেকেই খুলে দেয়া হয়েছিল কবির জন্মস্থানের দরজা।
'জন্মের প্রথম শুভক্ষণ'
জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে ঠিক এই জায়গায় কবির জন্ম হয়েছিল।
কবির ঘর
জোড়াসাঁকোয় এই ঘরে থাকতেন রবীন্দ্রনাথ। সেখানে কবির ছবি, মূর্তি ও অন্যান্য স্মারক রয়েছে। পঁচিশে বৈশাখের দিন এই ঘর ছিল সাধারণ মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রে।
কবির পোশাক
রবীন্দ্রনাথের ব্যবহার করা পোশাক রাখা হয়েছে জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে। সেই পোশাক দেখার জন্যও এদিন উৎসাহের অভাব ছিল না।
বিনম্র শ্রদ্ধায়
জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির চত্বরে রবীন্দ্রনাথের মূর্তিতে ফুলমালা দিয়ে প্রণাম করছে এই বাচ্চাটি।
হে নূতন
ঠাকুরবাড়ি চত্বরে মঞ্চে গান গাইছিলেন, আবৃত্তি করছিলেন একের পর এক শিল্পী। এই গান কখনো পুরনো হয় না। প্রতিদিন তা গভীর ব্যঞ্জনা নিয়ে আসে আমাদের জীবনে।
রবি-সাজ
রবীন্দ্রনাথের মতো সেজেছেন কৃষ্ণ বৈরাগী। পঁচিশে বৈশাখ হলেই তিনি এভাবেই সেজে আসেন জোড়াসাঁকোতে।
‘নকল রবি’
রবীন্দ্রনাথের মতোই দেখতে সোমনাথ ভদ্রকে। কবির মতোই দাড়ি, চুল রেখেছেন তিনি। পরেছেন তার মতো পোশাক। তিনিও হাজির ছিলেন জোড়াসাঁকোয়।
বিধাননগরে রবীন্দ্র-প্রণাম
বিধাননগরে রবীন্দ্র-ওকাকুরা ভবনে রাজ্য সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের উদ্যোগে ছিল রবীন্দ্র জয়ন্তীর অনুষ্ঠান। কলকাতায় পঁচিশে বৈশাখের অন্যতম অনুষ্ঠান হয় এখানে।
গানে গানে কবিকে শ্রদ্ধা
বাঙালির জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে জড়িয়ে আছে রবি ঠাকুরের গান। রবীন্দ্রজয়ন্তীর দিনে সেই গানেই উতরোল হয় পশ্চিমবঙ্গ। বিধাননগরে রবীন্দ্রজয়ন্তীর অনুষ্ঠানের এক ঝলক।
রবীন্দ্রসদনে...
রবীন্দ্রসদনের ছবি। এখানে কবিপ্রণামের অনুষ্ঠান হয় বিকেল থেকে। রাজ্য সরকারের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানে থাকেন মুখ্যমন্ত্রীও। সেখানেই চলছে প্রস্তুতিপর্ব। পঁচিশে বৈশাখ সকালের ছবি।
বৃষ্টি উপেক্ষা করে...
সকাল থেকে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। কিন্তু তাতে পঁচিশে বৈশাখের অনুষ্ঠান থেমে থাকেনি। বৃষ্টির মধ্যেই দিনভর অনুষ্ঠান হয়েছে।