কর্মকর্তাদের জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ | পাঠক ভাবনা | DW | 24.11.2010
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

কর্মকর্তাদের জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ

আশাকরি শত ব্যস্ততার মাঝেও সবাই মিলে ভালোই আছেন৷ আমিও আমার ক্লাবের সকল বন্ধুদের নিয়ে ভালোই আছি৷প্রথম দিকে ঘরের মধ্যে বসে এফএম ব্যান্ডের অনুষ্ঠান শুনতে পারতামনা৷

কিন্তু এখন ঘরে বসেওএফএম ব্যান্ডে শুনতে কোনো অসুবিধা হচ্ছেনা৷ তাই ডয়চে ভেলের উর্ধতন কর্মকর্তাদের জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ৷ আমার অনুষ্ঠান শোনা দেখে গ্রামেই আরো একটি ক্লাব গঠন করেছে৷ তারা সবাই ছাত্রএবং ছাত্ররা আমাকে বলছে যে ,আমাদের সামনে ফাইনাল পরীক্ষা তাই পরীক্ষার পরেনিয়মিত চিঠি লিখবে এই ওয়াদা তারা আমার কাছে করেছে৷ শুভেচ্ছান্তে, এম এ রশিদ চৌধুরী, ব্লূ স্কাই রেডিও লিসনার্স ক্লাব, চৌধুরী পাড়া,আজমপুর,কুষ্টিয়া, বাংলাদেশ৷

কোরিয়া উপদ্বীপে প্রবল উত্তেজনা, বিশ্বজুড়ে উদ্বেগ। দক্ষিণ কোরিয়ার দ্বীপে উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে গোলা বিনিময়৷ হামলা অব্যাহত রাখার হুমকি দিল পিয়ংইয়ং৷ উদ্বিগ্ন বিশ্ব সম্প্রদায় তেমনি আমরাও৷ বিশ্ব সম্প্রদায় উভয় পক্ষকে শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছে কিন্তু আমরা জানিনা আদৌ উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্ববাসীর কথা শুনবে কিনা। ডয়চে ভেলের মাধ্যমে আমরা জানতে পারলাম ‘‘মঙ্গলবার স্থানীয় সময় দুপুর আড়াইটায় উত্তর কোরিয়া অবৈধভাবে গোলা ছোঁড়ে৷ ফলে আত্মরক্ষার স্বার্থে দক্ষিণ কোরিয়ার সেনারাও পাল্টা গোলা চালায়৷'' আরো জানতে পারলাম ‘‘হঠাৎ করে যুদ্ধ পরিস্থিতির সৃষ্টি হওয়ায় দক্ষিণ কোরিয়া তার সামরিক বাহিনীকে সর্বোচ্চ ‘এ' শ্রেণীর সতর্কতায় রাখা হয়েছে৷'' তবে পিয়ংইয়ং দাবি করছে, দক্ষিণ কোরিয়ার সৈন্যরাই নাকি প্রথম হামলা চালিয়েছে৷ আমরা মনে করি হামলা যারাই চালাক না কেন তারা বিশ্বশান্তিকে অস্থিতিশীল করে তুলতে এ কাজটি করেছে এবং তারা অবশ্যই অপরাধ করেছে এর জন্য তাদের শাস্তি হওয়া উচিত। প্রতিবেদনে আরো জানতে পারলাম সৌলকে লক্ষ্য করে আরো ভয়ংকর হুমকি ছুঁড়ে দিয়েছে পিয়ংইয়ং৷ উত্তর কোরিয়ার সামরিক বাহিনীর সর্বোচ্চ কমান্ড থেকে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে,‘‘দক্ষিণ কোরিয়া বিতর্কিত সমুদ্র সীমার ০.০০১ মিলিমিটার অতিক্রম করলে তাদের উপর অনবরত সামরিক হামলা চালাতে থাকবে উত্তর কোরিয়া৷’’উভয় পক্ষের এই উত্তেজনাকর বক্তব্যে বিশ্ব তথা আমরাও হতাশ না হয়ে পারিনা। আমরা এই ঘটনার জন্য তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। আমরা কোন মতেই এই অঞ্চলে যুদ্ধ আশা করিনা।

ডয়চে ভেলের সহযোগী ব্লগ সাইট ‘সামহয়্যার ইন'এবছরের রেড হেরিং এশিয়া টপ ১০০ টেক স্টার্টআপ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে জেনে আমাদের খুবই ভালো লাগছে এবং আমরা গর্ববোধ করি এ ধরনের একটি পুরস্কার অর্জন করায়। তাছাড়া এর আগে কোনো বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠান এই সম্মান অর্জন না করায় এটি আমাদের আরো বেশি উদ্বেলিত করেছে। চীনের শাংহাই শহরে রেড হেরিং গত ১৬ই নভেম্বর তার টপ ১০০ এশিয়া এ্যাওয়ার্ড ঘোষণা করেছে৷ এশিয়ায় যেসব বেসরকারি প্রতিষ্ঠান উদ্ভাবনী শক্তি ও প্রযুক্তির মাধ্যমে বিশেষ ভূমিকা রেখে চলেছে, তাদের কাজকে স্বীকৃতি দিতেই এই পুরস্কার দেওয়া হয়৷ পুরস্কার পাওয়ার পূর্বে এ সম্পর্কে একটি প্রতিবেদনও শুনেছিলাম ডয়চে ভেলের অনুষ্ঠানে তখন থেকেই আমরা ধারণা করেছিলাম এবং আত্নবিশ্বাসীও ছিলাম যে ‘সামহয়্যার ইন নেট' এই পুরস্কারটি অবশ্যই পাবে। আমাদের কাছে আরো বেশি ভালো লাগছে যে, আমরাও ‘সামহয়্যার ইন'এর সদস্য বা ব্লগার। ‘সামহয়্যার ইন'এর প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দা গুলশান ফেরদৌস জানা ও প্রধান নির্বাহী আরিল ক্লোক্কেরহৌগ-কে আমাদের ডয়চে ভেলে এফএম লিসেনার্স অ্যাসোসিয়েশনএবং সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাবের পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

 শুভেচ্ছাসহ দিদারুল ইকবাল, তাছলিমা আক্তার লিমা, শহিদুল কায়সার লিমন, আনোয়ারা বেগম, তাছলিমা বেগম, শাহাদাত হোসেন, মুছলিমা বেগম, আব্দুর রাজ্জাক, জোবেদা রিনা,উম্মে সালমা মাছুমা, লিয়াকত আলী, হাজেরা বেগম, রফিকুল ইসলাম, আয়েশা বেগম, শাওন খান, আসিফুল ইসলাম রাতুল, , বাড়ি ৩৩৬, সেকশন-৭, রোড-২, মিরপুর, ঢাকা- ১২১৬, বাংলাদেশ৷    

 বাংলা আমাদের মায়ের ভাষা , আমাদের প্রিয় মাতৃভাষায় সুদূর  জার্মানি থেকে  ইথারের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে  ডয়চেভেলে  বাংলা বিভাগ-এর সকাল ও সন্ধ্যার  অনুষ্ঠানমালা৷ সকালে বাংলা দেশের ৬টি শহরে এফএম -এ  আর রাতে এফ এমসহ মিডিয়াম  প্রচার রঙ্গে ইন্টারনেট থাকলে তো সারাক্ষণ সাথী৷বর্তমান যুগে নানা গণমাধ্যম থাকলেও আমার মতই অগণিত বাঙালির প্রিয় বেতার হিসাবে সবার মনে স্থান করে নিয়েছে ডয়চেভেলে  বাংলা বিভাগ৷ আধুনিক প্রযুক্তি বিদ্যার উত্কর্ষে অন্যান্য গণ মাধ্যমগুলোর যথেষ্ট প্রসার ঘটলেও শক্তিশালী গণমাধ্যম হিসাবে আমাদের মত প্রত্যন্ত জনপদে রেডিও 'র  কোন বিকল্প নেই৷আমদের প্রাত্যহিক জীবনে তথ্য ও বিনোদনের অপরিহার্য মাধ্যম হল রেডিও৷ আর ডয়চেভেলে বাংলা বিভাগ সেই কাজটি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে করে যাচ্ছে৷ ডয়চেভেলে বাংলা বিভাগ গ্রাম বাংলার মানুষদের চাওয়া-পাওয়াকে মর্যাদা দিচ্ছে , আমাদের জ্ঞানভান্ডারকে পরিপূর্ণ করে চলেছে একজন সৎ ও নিষ্ঠাবান অভিভাবক হিসাবে৷ 

ডয়চেভেলে বাংলা বিভাগ-এর অনুষ্ঠান কেন ভালো লাগে সেটা বল খুবই কঠিন৷অনেক কারণ আছে৷ ডয়চেভেলে  বাংলা বিভাগ-এর অনুষ্ঠানমালার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য , শ্রোতাদের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া, সময় উপযোগী ও বস্তুনিষ্ঠ অনুষ্ঠান , তরতাজা ও সত্যনিষ্ঠ সংবাদ ,মানবিক বাস্তবতার আহ্বান ,নিজেকে প্রকৃত মানুষ হিসাবে গড়ে তোলার মন্ত্র , বিছিন্নও বিভক্ত মানুষের মনে ক্ষমা ও পুনর্মিলনের পথ রচনা করা৷ তাই আমার প্রিয় বেতার ডয়চেভেলে বাংলা বিভাগ, ভালো থাকবেন শুভেচ্ছা সহ, মহঃহাফিজুর রহমান, ইন্টারন্যাশনাল মিতালি লিসনার্স ক্লাব, চুপী, পূর্বস্থলী, বর্ধমান, ভারত৷

শুরুতেই জানাই আপনাদের সবাইকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা আর ভালবাসা৷ আমাদের আসামে শর্টওয়েভ রেডিও শোনা আর ডি-এক্সিং হবি এতটা জনপ্রিয় নয় আর স্থানীয় বাসিন্দারা মিডিয়াম ওয়েভ আর এফএম রেডিও শোনাটাই বেশি পছন্দ করেন৷ কিন্তু শর্টওয়েভ রেডিওর পৃথিবীটা যে কতটা আশ্চর্য্যকর আর এটা তথ্যের একটা যে কত বড় সাগর সেটা একমাত্র শর্টওয়েভ রেডিও নিয়মিত ভাবে শোনা লোকেরাই জানেন৷শর্টওয়েভ রেডিওর এই রঙিন জগৎটার সাথে আসামের লোকেদের পরিচয় করিয়ে দেবার জন্যই কলম হাতে তুলে নিয়েছিলাম আর রচনা করে ফেলেছিলাম অসমীয়া ভাষায় একখানা প্রবন্ধ ‘শর্টওয়েভ রেডিও, বিশ্বক জনার এক সহজ মাধ্যম’ এই প্রবন্ধই প্রকাশ পেয়েছে আসামের সর্বাধিক প্রচলিত আর গাম্ভীর্যপূর্ণ পাক্ষিক পত্রিকা ‘প্রান্তিক’ এ, গত ১৫ নভেম্বরের সংখ্যায়৷ তারই একটি কপি আপনাদের জন্য পাঠালাম পড়ে জানাবেন কেমন হয়েছে৷  পৃথ্বীরাজ পুরকায়স্থ, জড়হাট, আসাম, ভারত৷

আমি আপনাদের অনুষ্ঠান নিয়মিত শুনি, খুব ভালো লাগে৷ আমার একটা অনুরোধ আন্তর্জাতিক খবর বেশি করে প্রচার করবেন৷ রায়হান, জয়ন্তপুর, সিলেট, বাংলাদেশ৷

ডয়চে ভেলে থেকে ইন্টারনেট ব্যবহারের খবর বেশি পাচ্ছি, সেজন্য ডয়চে ভেলেকে ধন্যবাদ৷ আবু সাঈদ, রায়পুর, বাগমারা, রাজশাহী, বাংলাদেশ৷

হোমিওপ্যাথি নিয়ে প্রচারিত আজকের হেল্থলাইন পর্বে আমাদের ভীষণ ভালো লেগেছে৷ জার্মানিতে হোমিওপ্যাথি এতো জনপ্রিয় তা জানতাম না৷ ডা.সিদ্ধার্থ ও চৈতালী সরকার,জিয়াগঞ্জ, মুর্শিদাবাদ,ভারত৷

ডয়চে ভেলে জ্ঞান বিকাশে পরিপূর্ণ এক প্রচার মাধ্যম৷ অজানাকে জানার মোক্ষম একটা প্রতিষ্ঠান ডয়চে ভেলের বাংলা অনুষ্ঠান৷ নানা তথ্যে ভরপুর ডয়চে ভেলের ওয়েবসাইট৷ এমএইচ রনি, ভোলা, বাংলাদেশ৷