করোনা ভুলে পুজোর বাজারে মেতে কলকাতা
দুর্গাপুজোর আগে শেষ শনি ও রোববার। কলকাতার বাজারে ভিড়। করোনা বিধি শিকেয় তুলে পুজোর বাজারে কলকাতাবাসী। ফুটপাথের বাজার থেকে শপিং মল সব জায়গায় ভিড়।
ফুটপাথের বাজার
উত্তর কলকাতার বাজার-প্রিয় মধ্যবিত্ত বাঙালির ধমনীতে মিশে আছে হাতিবাগানের ফুটপাথ থেকে দরদস্তুর করে জিনিস কেনা। পুজোর আগের শেষ রোববার হাতিবাগানের ফুটপাথে পা রাখার জায়গা নেই। এই ভিড়েও অনেকের মুখে মাস্ক নেই, থাকলেও তা থুতনিতেই সীমাবদ্ধ।
দুই দিন ছুটির সুযোগে
শনিবার ছিল গান্ধীজয়ন্তী আর রোববার এমনিই ছুটি। পরপর দুদিনের ছুটিতে বাঙালি মাতল পুজোর বাজারে। দুপুরের চড়া রোদেও নিউমার্কেটের ভিড় চোখে পড়ার মতো।
পুলিশের অনুরোধ
কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে নিউমার্কেট চত্বরে তৈরি করা হয়েছে অস্থায়ী অ্যাসিস্ট্যান্ট বুথ” ভিড়ের মাঝে দাঁড়িয়ে থাকা পুলিশকর্মী জনগণকে চুরি-ছিনতাই সম্পর্কে আগে থেকেই সতর্ক করে দিচ্ছেন। কিন্তু করোনাকালে এই ভিড় নিয়ে তারাও কার্যত অসহায়।
ক্রেতা টানতে
ক্রেতাদের আকর্ষণ করার জন্য শপিংমলগুলো বিভিন্ন পন্থা নেয়। তেমনই এক ছবি ধরা পড়ল উত্তর শহরতলির এক শপিংমলের সামনে। ঢাকের আওয়াজেই মিশে থাকে পুজোর গন্ধ। ক্রেতাদের শপিং মলে নিয়ে আসার জন্য তাই ঢাকের আওয়াজে পুজোর পরিবেশ তৈরির চেষ্টা।
গাড়িতে করে
শপিং মলে পার্কিংলটের বাইরে গাড়ির ভিড় দেখে জনসমাগম সহজেই অনুমান করে নেয়া যায়। শপিং মলেও প্রচুর ভিড় হয়েছে।
উত্তর কলকাতায় ভিড়
উত্তর কলকাতার হাতিবাগানের শ্রীমার্কেট। অনলাইন শপিং, ঝাঁ চকচকে মলের যুগেও হাতিবাগান আর গড়িয়াহাটে বাজারের আকর্ষণ ছাড়তে পারেন না কলকাতার বাঙালিরা।
পোশাকের বাইরে
শুধুমাত্র পোশাকই নয়। পুজোর ছুতোয় অনেককিছুই কেনা যায়। বিছানার চাদরও তার বাইরে নয়।
ফ্যাশন স্টোরের ভিড়
মধ্য কলকাতার একটি ফ্যাশন-স্টোর। ঠাসা ভিড়ে জিনিস কিনতে ব্যস্ত মানুষ।