উপর থেকে দেখতে যেমন লাগে
আকাশ থেকে অদ্ভূত সুন্দর পৃথিবী দেখার অনুভূতি এতকাল সরাসরি পেতেন সৌখিন বৈমানিক কিংবা গোয়েন্দারা৷ এখন সাধারণ মানুষকে আশপাশটা পাখির চোখে দেখার সুযোগ করে দিয়েছে ড্রোন৷
উপর থেকে ব্রান্ডেনবুর্গ
দেখে মনে হতে পারে উটের পিঠ৷ বাস্তবে এটি শষ্যক্ষেত৷ গ্রীষ্মে সূর্যের আলোতে এমনই অপরূপ হয়ে ওঠে ক্ষেতগুলো৷ আর ড্রোন ছাড়া এমন দৃশ্য দেখার কোনো উপায় আছে?
কী হচ্ছে?
ওয়াইন তৈরির জন্য আঙ্গুর চাষের ক্ষেত্রে অনেক নিয়মনীতি মানতে হয়৷ ওয়াইনের মান কেমন হবে সেটা অনেকটা নির্ভর করে চাষের উপর৷ পাখির চোখে দীর্ঘ সেই চাষের প্রক্রিয়া দেখা যাচ্ছে এখানে৷ ছবিটা ইল্যান্ডের হাম্পশায়ার থেকে তোলা৷
এরকম বিচে কে যেতে চায়?
গ্রীষ্মে সমুদ্রতটে সময় কাটানোর মজাই আলাদা৷ কিন্তু তাই বলে এমন ভীড়ের মধ্যে? সম্ভব হলে গ্রিসের উত্তরের কাভালা বিচটি এড়িয়ে যাবেন৷ নতুবা এ রকম ভীড়ের মধ্যেই সময় কাটাতে হবে৷
কী উড়ছে?
আকাশে কী ঘটছে সেটা কেউ খেয়াল করছে না তা কিন্তু নয়৷ গেলশেনক্রশান চিড়িয়াখানার এই দুই শ্বেতভাল্লুক ঠিকই অপরিচিত অতিথিকে সনাক্ত করেছে৷ তাতে অবশ্য লারা (বামে) এবং বিল স্নান করা থেকে বিরত হয়নি৷
(প্রায়) সবকিছু করার সুযোগ
ছবি তোলার ড্রোনগুলো দেখতে এ রকম৷ তবে দেশভেদে সেগুলোর ব্যবহার ভিন্ন৷ জার্মানিতে যেমন বিমানবন্দর, সামরিক স্থাপনা, হাসপাতাল এবং কারাগারের আশেপাশে ড্রোন উড়ানো নিষেধ৷ বিশ্বের আরো অনেক দেশে এমন নিয়ম রয়েছে৷
শুধু হাসুন!
নতুন ধরনের শিল্পকর্ম তৈরিতেও ভূমিকা রাখছে ড্রোন৷ অন্তত চীনের এক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সেটাই মনে করেন৷ ক্যাম্পাসে তারা তৈরি করেছেন এই ‘স্মাইলি ফেস৷’