1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

অধিকাংশ তুর্কি-জার্মানের হৃদয়ে তুরস্ক

২৪ জুলাই ২০১৮

বর্ণবাদের অভিযোগ এনে জার্মানির জাতীয় দল থেকে মেসুট ও্যজিলের সরে দাঁড়ানোর ঘোষণার একদিন পর প্রকাশিত এক জরিপে এই তথ্য বেরিয়ে এসেছে৷ সেন্টার ফর টার্কিশ স্টাডিজ জরিপটি প্রকাশ করেছে৷

https://p.dw.com/p/320W7
Deutschland Frauen mit Kopftuch auf der Straße
ছবি: picture alliance/dpa/W. Rothermel

এতে দেখা যাচ্ছে, জার্মানিতে বসবাসরত তুর্কি বংশোদ্ভূত প্রায় ত্রিশ লক্ষ মানুষ জার্মানির চেয়ে তুরস্কের প্রতি বেশি সংযোগ অনুভব করেন৷

গত মে মাসে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেচেপ তাইয়িপ এর্দোয়ানের সঙ্গে লন্ডনে দেখা করেন মেসুট ও্যজিল৷ বিষয়টি সেই সময় বিতর্কের জন্ম দিয়েছিল৷ এরপর বিশ্বকাপ ফুটবলের প্রথম রাউন্ড থেকে জার্মানির বিদায়ের পর আবারও সেই বিতর্ক শুরু হয়৷ এই সময় জার্মান ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি থেকে শুরু করে উল্লেখযোগ্য কয়েক ব্যক্তি ও্যজিলের সমালোচনা করে মন্তব্য করেন৷ ফলে ও্যজিল জাতীয় দল থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন৷

উল্লেখ্য, ও্যজিল তুর্কি বংশোদ্ভূত বাবা-মার সন্তান৷ ১৯৮৮ সালে তিনি জার্মানিতে জন্মগ্রহণ করেন৷

ও্যজিলের এই সিদ্ধান্তের পর জার্মানিতে অভিবাসন প্রক্রিয়ার সাফল্য ও ব্যর্থতা নিয়ে আলোচনা চলছে৷ এরই মধ্যে সেন্টার ফর টার্কিশ স্টাডিজ-এর জরিপটি প্রকাশিত হয়েছে৷

ফলাফল:

  • প্রায় ৮৯ শতাংশ তুরস্কের প্রতি ঘনিষ্ঠ বা খুবই ঘনিষ্ঠতা অনুভব করেন, জার্মানির প্রতি করেন প্রায় ৮১ শতাংশ
  • ৬১ শতাংশ তুরস্কের সঙ্গে খুব প্রবল সংযোগ অনুভব করেন, জার্মানির প্রতি প্রবল সংযোগ অনুভব করেন ৩৮ শতাংশ
  • প্রায় ৮৩ শতাংশ জার্মানি ও তুরস্ক দুই জায়গাকেই কমবেশি নিজের ঘরের মতো মনে করেন
  • ৩৮ শতাংশ তুরস্কে ফিরবেন না বলে জানিয়েছেন, ১৫ শতাংশ স্থায়ীভাবে তুরস্কে ফেরার চিন্তা করছেন, আর ৩৭ শতাংশ তুরস্ক ও জার্মানি দুই জায়গাতেই বাস করেন
  • ১৯.৬ শতাংশ জার্মানির রাজনীতির প্রতি খুবই আগ্রহী, ৪৭ শতাংশের তেমন আগ্রহ নেই
  • ৩৩.৯ শতাংশ তুরস্কের রাজনীতির প্রতি খুবই আগ্রহী, ৩০.৭ শতাংশ খুব বেশি আগ্রহী নন

জেডএইচ/এসবি (এএফপি, এপি, ডিপিএ, রয়টার্স)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য