সবচেয়ে বড়লোক পাঁচ ‘টিনএজার’
তাদের বয়স এখনো কুড়ি হয়নি, কিন্তু সম্পত্তির দাম ছাড়িয়ে গেছে ১০ লক্ষ ডলার৷ বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ‘টিনএজার’ বা ‘টিনস’ তারা৷ ছবিঘরে থাকছে এমন পাঁচজন তরুণ-তরুণী বড়লোকের কথা৷
নিক ডি’আলোয়িসিয়ো
ইংল্যান্ডের প্রোগ্রামার৷ লন্ডনে জন্ম ১৯৯৫ সালের ১ নভেম্বর, সুতরাং বয়স এখনো ২০ বছরও হয়নি৷ এ বয়সেই তাঁর রয়েছে মোট ৩০ মিলিয়ন ডলার মূল্যমানের সম্পত্তি৷ ঘরে বসে নিক তৈরি করেছিলেন ‘সামলি’ নামের এক ‘অ্যাপ’৷ তা চড়াদামে কিনে নেয় ইয়াহু৷ ২০১৪ সালে ‘অ্যাপল ডিজাইন অ্যাওয়ার্ড’-ও জিতেছেন নিক ডি’আলোয়িসিয়ো৷
অ্যাবিগেইল ব্রেসলিন
যুক্তরাষ্ট্রের অভিনেত্রী৷ জন্ম নিউইয়র্কে, ১৯৯৬ সালের ১৪ এপ্রিল৷ অভিনয়ের সূত্রেই খুব কম বয়সে তারকাখ্যাতি অর্জন এবং অর্থ উপার্জন শুরু৷ মাত্র ৬ বছর বয়সে অভিনয়ে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন ব্রেসলিন৷ বয়স ১৯ হতে এখনো কয়েক দিন বাকি, কিন্তু এরই মাঝে ১২ মিলিয়ন ডলারের সম্পত্তির মালিক হয়ে গেছেন ‘জম্বিল্যান্ড’ এবং ‘দ্য কল’ চলচ্চিত্রের জন্য তারকাখ্যাতি পাওয়া হলিউডের এই অভিনেত্রী৷
জেডেন স্মিথ
জেডেন স্মিথও যুক্তরাষ্টের নাগরিক৷ জন্ম ১৯৯৮ সালের ৮ জুলাই৷ একাধারে ব়্যাপার, অভিনেতা এবং ডান্সার হিসেবে খ্যাতি পেলেও অভিনয়ই তাঁর মূল পেশা৷ ‘দ্য পারস্যুট অফ হ্যাপিনেস’ এবং ‘দ্য কারাটে কিড’ খ্যাত অভিনেতা জেডেন স্মিথের নিজস্ব সম্পত্তির বাজার মূল্য এখন ৮ মিলিয়ন ডলার৷
ক্লোয়ি গ্রেস মরেৎস
ক্লোয়ি গ্রেস মরেৎস-এর জন্ম অ্যাটলান্টায়, ১৯৯৭ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি৷ ‘কিক অ্যাস’ ছবিতে মিন্ডি হয়ে এবং ‘ইফ আই স্টে’ ছবির নাম ভূমিকায় অভিনয় করে খুব কম বয়সেই খ্যাতির আকাশে জায়গা করে নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের এই কিশোরী৷ তাঁর সম্পত্তির দামও ৮ মিলিয়ন ডলার৷
এলে ফ্যানিং
তাঁর জন্ম ১৯৯৮ সালের ৯ এপ্রিল, যুক্তরাষ্টের জর্জিয়াতে৷ তিনিও অভিনেত্রী৷ অভিনয় সূত্রে ৫ মিলিয়ন ডলারের সম্পত্তির মালিক হয়ে সবচেয়ে ধনী টিনএজারদের তালিকায় নিজের বোন ডাকোটা ফ্যানিংকে পেছনে ফেলেছেন তিনি৷ অ্যাঞ্জেলিনা জোলি অভিনীত ‘মেলফিসেন্ট’ আর কমেডি মুভি ‘ড্যাডি ডে’ দেখলেই বুঝতে পারবেন এলে ফ্যানিং অভিনেত্রী হিসেবে কেমন৷