1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

লাল কার্ড দেখে বিদায় নিয়েও ফেঁসে গেলেন দুই খেলোয়াড়

২৬ নভেম্বর ২০১০

রেফারির হলুদ কার্ড দেখেও সতর্ক না হলে ফুটবল খেলোয়াড়দের লাল কার্ড দেখতে হয়৷ রেয়াল মাদ্রিদের দুই খেলোয়াড় নাকি পরের ম্যাচে মাঠে না নামার ফন্দি এঁটে ইচ্ছা করে লাল কার্ড দেখেছিলেন৷

https://p.dw.com/p/QIiJ
রেয়াল কোচ জোসে মোরিনিয়োছবি: AP

খেলার মাঠে দুর্নীতির অভিযোগ নতুন ঘটনা নয়৷ কিন্তু তাহলে আর ‘স্পোর্টিং স্পিরিট' শব্দটার কোনো অর্থ থাকে কি? মাঠে নেমে খেলোয়াড়রা সর্বশক্তি দিয়ে খেলবেন, যোগ্যতা ও কিছুটা ভাগ্যের জোরে জিতবেন৷ হেরে গেলেও ভাল মনে পরাজয় মেনে নেবেন – এটাই হল ‘স্পোর্টিং স্পিরিট'এর মূলমন্ত্র৷ কিন্তু বাস্তব যে বড়ই কঠিন৷

মঙ্গলবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচে খেলছিল রেয়াল মাদ্রিদ ও আইয়াক্স আমস্টারডাম৷ রেফারি রেয়ালের দুই খেলোয়াড় স্যার্খিও রামোস ও শাবি আলোনসো'কে লাল কার্ড দেখিয়ে মাঠ থেকে বার করে দেন৷ আগেই হলুদ কার্ড দেখে সত্ত্বেও অযথা সময় নষ্ট করায় লাল কার্ড দেখতে হল তাদের৷ অর্থাৎ পরের ম্যাচেও খেলতে পারবেন না এই দুই খেলোয়াড়৷ কিন্তু তাতে কিছু এসে যায় না৷ ক্লাব ইতিমধ্যেই গ্রুপ জি'র শীর্ষ স্থান দখল করে বসে আছে৷ কে আর ফালতু ম্যাচে সময় নষ্ট করে!

রামোস ও আলোনসো'র আচরণ আসলে গভীর এক ষড়যন্ত্রের ফল – এমনটাই সন্দেহ করছে ইউরোপীয় ফুটবল সংগঠন৷ কোচ জোসে মোরিনিয়ো ও দলের আরও দুই খেলোয়াড় এই কাণ্ডে জড়িত বলেও মনে করা হচ্ছে৷ ম্যাচের ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, রিজার্ভ গোলরক্ষক দুদেক প্রধান গোলকিপার কাসিয়াসের সঙ্গে কথা বলছেন৷ দু'জনেরই মুখ হাত দিয়ে ঢাকা৷ মোরিনিয়ো'র মুখও হাত ঢাকা ছিল৷

আপাতত স্থির হয়েছে, পরবর্তী পর্যায়ে রামোস ও আলোনসো'র ঘাড়ে একটি হলুদ কার্ডের খাঁড়া ঝুলবে৷ দেখা যাক, তদন্তে কী বেরোয়৷

প্রতিবেদন: সঞ্জীব বর্মন

সম্পাদনা: আরাফাতুল ইসলাম

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য