1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

মুক্তিযুদ্ধ

সমীর কুমার দে, ঢাকা১৫ ডিসেম্বর ২০১২

মুক্তিযোদ্ধাদের কথায়, এই বিচার সম্পন্ন হলে শহিদদের আত্মা যেমন শান্তি পাবে, তেমনি তাঁরাও শান্তিতে মরতে পারবেন৷ আর সবাইকে দলমতের উর্ধ্বে উঠে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে এক হতে বললেন নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধিরা৷

https://p.dw.com/p/172Yz
ছবি: DW

স্বাধীনতার চার দশক পর এসে সেদিন অস্ত্র হাতে রণাঙ্গনে যুদ্ধ করা বীর সেনানীরা কিভাবে দেখছেন দেশটাকে? নিজের জীবন বাজি রেখে দেশের জন্য যুদ্ধ করেছিলেন তাঁরা৷ কোনো চাওয়া পাওয়ার হিসেব থেকে নয়, মাতৃভূমিকে স্বাধীন করতে পাকিস্তানের হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে লড়াইয়ে নেমেছিলেন৷ কেউ বা ফিরে এসেছেন৷ আর কেউ দেশের জন্য উৎসর্গ করেছেন নিজের জীবন৷

কিন্তু যারা দেশের সঙ্গে বেইমানি করেছে, বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, খুন, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, লুটপাটে অংশ নিয়েছে তাদের বিচার হয়নি আজও৷ তাই জীবনের শেষ বেলায় এসে বেঁচে থাকা মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেকের একটাই চাওয়া যুদ্ধাপরাধের বিচার৷ তিনি বলেন, এই বিচার সম্পন্ন হলে শহিদদের আত্মা যেমন শান্তি পাবে, তেমনি তিনিও শান্তিতে মরতে পারবেন৷ তাই মৃত্যুর আগে বিচার দেখে যেতে চান৷ আর হত্যাকারী বিনা বিচারে পার পেয়ে যাবে এটা হতে পারে না – এমনটাই বিশ্বাস করেন শহিদুল ইসলাম৷ মৃত্যুর আগে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দেখে যেতে চান আবদুল করিম৷ এই দুই মুক্তিযোদ্ধার মতে, নতুন প্রজন্মের জন্য ইতিহাসটা ঠিক করে রাখতে হলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হতেই হবে৷

সবাইকে দল মতের উর্ধ্বে উঠে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে এক হতে বললেন নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধিরাও৷ কেউ কেউ আবার আরো এক ধাপ এগিয়ে বললেন, যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবিতে চলা আন্দোলনে তাঁরা সামনে থাকতে চান৷ এতে যদি জীবন দিতে হয় তার জন্য তাঁরা প্রস্তুত৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য