1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি

২৭ মার্চ ২০১২

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে নানাভাবে যেসব বিদেশি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান সহায়তা করেছেন, তাঁদের রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মানিত করলো বাংলাদেশ৷ মঙ্গলবার এক রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী পুরো জাতির পক্ষ থেকে তাঁদের ধন্যবাদ জানান৷

https://p.dw.com/p/14Snf
Jatiyo Sriti Soudho (Bengali: জাতীয় স্মৃতি সৌধ Jatio Sriti Shoudho) or National Martyrs' Memorial is a monument in Bangladesh. It is the symbol of the valour and the sacrifice of those killed in the Bangladesh Liberation War of 1971, which brought the independence of Bangladesh from Pakistani rule. The monument is located in Savar, about 35 km north-west of the capital, Dhaka. It was designed by Syed Mainul Hossain. Quelle: Wikipedia Link: http://en.wikipedia.org/wiki/File:BD_Savar_2.JPG Description Jatiyo Smriti Soudho or National Martyrs' Memorial, Savar, Bangladesh Date 25 October 2007(2007-10-25) Author P.K.Niyogi Rechte: I, the copyright holder of this work, release this work into the public domain. This applies worldwide.
ছবি: P.K.Niyogi

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের এমপি ছিলেন মাইকেল বার্নস৷ তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন৷ সম্মাননা পাওয়া ৭৬ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষে মঙ্গলবার বক্তব্য রাখেন তিনি৷ সেই সময়ের কথা বলতে গিয়ে তিনি আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন৷ স্মরণ করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে৷

মাইকেল বার্নস বলেন, ‘‘একজন মানুষের সারা জীবনের সংগ্রামের ফসল ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা৷ যা এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয়েছে৷ আর সেই মানুষটি হলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান৷ যিনি বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীরও জনক৷ তিনি ইতিহাসের এক মহান নেতা৷ যিনি জাতিকে স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত করেছিলেন এবং সঠিক সময়ে জাতিকে মুক্তযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন৷''

মাইকেল বার্নস জানান, বাংলাদেশকে আর দাবিয়ে রাখা যাবেনা৷ তার সামনে রয়েছে উজ্জ্বল ভবিষ্যত৷ তাঁর কথায়, ‘‘এই জাতি যেন এক জাদুর মত এক হয়ে এগিয়ে যায়৷ তারপর বিজয় ছিনিয়ে আনে৷ তাঁদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশ বিশ্বে এক গর্বিত স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে৷ তাই তাঁদের এই ত্যাগ বৃথা যায়নি৷ আর বাংলাদেশ এখন তার মর্যদার অবস্থান নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে৷ সামনে রয়েছে সুন্দর ভবিষ্যত৷''

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের দুঃসময়ের এই বন্ধুদের প্রতি দেশের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানান৷ তিনি বলেন, সবার নাম হয়তো আমরা এখনো জানিনা৷ কিন্তু বন্ধুদের খুঁজে বের করার কাজ অব্যাহত থাকবে৷

প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান তাঁদের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন৷

প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য