1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

পার্বত্য শান্তি চুক্তি

৬ জুলাই ২০১২

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাঙামাটির সার্কেল চিফ, হেডম্যান ও কারবারিদের সঙ্গে কথা বলেন৷ বেতন ভাতা বাড়ানোসহ পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা ও আঞ্চলিক পরিষদের হাতে কিছু দপ্তর হস্তান্তরের কথা বলেন তিনি৷

https://p.dw.com/p/15Si1
ছবি: DW

খাগড়াছড়ি, বান্দরবন ও রাঙামাটি এক সঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রাম নামে পরিচিত৷ এই ৩ আদিবাসী পার্বত্য জেলায় শান্তি স্থাপনের জন্য ১৯৯৭ সালের ২রা ডিসেম্বর সরকার পার্বত্য শান্তি চুক্তি করে৷ তখন সরকারে ছিল আওয়ামী লীগ৷ আর এখনও ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ৷ চুক্তির ১৫ বছরে পুরোপুরি তা বাস্তবায়িত হয়নি৷ তাই এখনো পাহাড়ে মাঝে মধ্যে ক্ষোভ দানা বাঁধে৷ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ  গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাঙামাটি পার্বত্য জেলার সার্কেল চিফ, হেডম্যান এ কারবারীদের সঙ্গে কথা বলেন৷ তিনি তাদের জানান, তার সরকারই শান্তি চুক্তি করছিল৷ এই চুক্তি পুরোপুরি বাস্তবায়নে আন্তরিকতার কোন অভাব নেই৷ কিন্তু অতীতের সরকারগুলি চুক্তি বাস্তবায়নে কোন কাজ করেনি৷ কাজ করেনি ওই এলাকার উন্নয়নে৷ তিনি চুক্তি বাস্তবায়ন এবং ওই এলাকার উন্নয়নে পার্বত্যবাসীদের সহায়তা চান৷

প্রধানমন্ত্রী জানান, কিছু দপ্তর এবং বিভাগের কাজ পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ এবং জেলা পরিষদের হাতে ছেড়ে দয়া হবে৷ এজন্য কাজ চলছে৷ তিনি বলেন পাহাড়িদের ভূমি অধিকারসহ সব ধরণের অধিকার নিশ্চিত করা হবে৷ তিনি ৩ পার্বত্য জেলার সার্কেল চিফ, হেডম্যান এবং কার্বারিদের বেতন ভাতা বাড়ানোরও ঘোষণা দেন৷

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে৷ দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় সুপেয় পানির জন্য কাজ চলছে৷ সোলার প্ল্যান্টের মাধ্যমে পৌঁছে দেয়া হবে সৌর বিদ্যুৎ৷ আর শিক্ষার জন্য নেয়া হচ্ছে আলাদা প্রকল্প৷

প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা

সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য