‘দেশে শান্তি থাকুক, দেশের মানুষ ভালো থাকুক’ | পাঠক ভাবনা | DW | 05.10.2012
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

‘দেশে শান্তি থাকুক, দেশের মানুষ ভালো থাকুক’

ক’দিন ধরে কক্সবাজারের রামুতে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে নানা কথা শুনছি৷ ঘটনা যাই হোক, যারা তা ঘটিয়েছে তারা ঠিক করেনি, এটা ১০০ বার বলতে পারি৷ বৌদ্ধ মন্দির ভাঙচুর, বৌদ্ধদের ঘরে আগুন - এটা কোনো ভালো প্রতিবাদ হতে পারেনা৷

বাংলাদেশের কক্সবাজারের রামুতে শনিবার রাতে হামলার ঘটনায় কত জন অংশ নিয়েছিল, ফেসবুকে কারা মেসেজ দিয়েছিল, কারা কারা পরিকল্পনা করেছিল - সেটা কোনো বিষয় নয়৷ বিষয় হচ্ছে, এটা কেন ঘটলো আর পরিকল্পনার কথা যদি বলি তাহলে আমি প্রশাসনের কথা বলবো৷ তারা কেন আগাম পরিকল্পনার কথা ঘটনা ঘটার পরে পাবে? আগে কেন টের পায়না? যাই হোক, যারা এটা করেছে তারা অপরাধী, ধরতে পারলে উপযুক্ত শাস্তি হওয়া উচিত তাদের৷ এ দাবি করতেই পারি, অন্তত দেশে শান্তি থাকুক দেশের মানুষ মানুষ ভালো থাকুক৷ লোকে যেন আমাদের খারাপ না বলে এই কামনায়, মো. সোহেল রানা হৃদয়, প্রেসিডেন্ট ফ্রেন্ডস ডি-এক্সিং ক্লাব ভিউয়ার/পরিদর্শক আই জি এস এন্ড সি, ঢাকা সেনানিবাস, ঢাকা৷

রামু, পটিয়া, উখিয়া এবং টেকনাফে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রতি হামলা ও পরবর্তী পরিস্থিতির খবর নিয়মিত এবং বিস্তারিতভাবে প্রচার করার জন্য ধন্যবাদ দিয়েছেন লিপন স্মৃতি রেডিও লিসনার্স ক্লাব, ঘোড়াদাইর, গোপাল গঞ্জ থেকে শ্রোতাবন্ধু ফয়সাল আহমেদ৷

অ্যামেরিকার আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের বাক যুদ্ধে রমনি জিতলেন ওবামার কাছে৷ তবে জনসমর্থনে ওবামা এখনও এগিয়ে৷ তাছাড়া আরো কিছু পরিসংখ্যান দিলেন ডয়চে ভেলের অনুষ্ঠানে প্রফেসর আলী রিয়াজ৷ যা থেকে আমরা ওবামাই এগিয়ে আছেন বলতে পারি৷ এভাবেই লিখেছেন প্রফেসর সাইফুল ইসলাম থান্দার, লিসনার্স অ্যান্ড লাইব্রেরি ক্লাব, পুরান তাহিরপুর, রাজশাহী থেকে৷

Streik Dhaka

ঢাকায় হরতালের একটি দৃশ্য...

রতন কুমার পাল ই-মেল'এ এবং এসএমএস'এ দৌলতপুর থেকে জানিয়েছেন, গাজীপুরের ইলেকশন নিয়ে ঢাকা থেকে পাঠানো টেলিফোন রিপোর্টটি ভালো লেগেছে৷ তবে তিনি অবাক হয়েছেন মাত্র ৫০ জন মানুষ ভোট দিয়েছেন শুনে৷ আরো ভালো লেগেছে বিএনপি নেতা নজরুল ইসলামের সাক্ষাৎকার৷ বাংলাদেশের নানা প্রান্তে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের ওপর হামলা ও আতঙ্কের পরিবেশ নিয়ে রিপোর্ট, মমতা ব্যানার্জির এফডিআই এবং কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে দিল্লিতে অবস্থান নিয়ে রিপোর্ট ইত্যাদি৷ শ্রোতাবন্ধু রতন কুমার পাল ক'দিন আগে টেলিফোনও করেছেন৷

ঢাকার গুলশান থেকে শ্রোতাবন্ধু গোলাম জিলানী লিখেছেন, ডয়চে ভেলের ওয়েবসাইট প্রচুর তথ্য সমৃদ্ধ৷ চলতি ঘটনাবলী, সাহিত্য সংস্কৃতি, বিনোদন, বিজ্ঞান, খেলাধুলাসহ নানা আঙ্গিকের তথ্যে ভরা এই সাইটটি৷ পড়তে পড়তে যেন আর শেষ হয়না!

ঢাকা থেকে নতুন বন্ধু নিশাত লিখেছেন, আমাদের অনুষ্ঠান তাঁর খুব ভালো লাগে৷ তবে তিনি আমাদের ফেসবুক পেজটা খুঁজে পাচ্ছেন না৷

- ফেসবুক বন্ধু হতে ক্লিক করুন Facebook.com/dwbengali

একটি বিষয়ের সিদ্ধান্ত আমি মেনে নিতে পারছিনা, ছবি খুজুন পুরস্কার জিতুন-এর পুরস্কারের মান ও পুরস্কারের সংখ্যা দিন দিন খুবই নগন্য হয়ে যাচ্ছে৷ এমনটি হবার কারণ কি? তাহলে ডয়চে ভেলেও কি বর্হিবিশ্বের অন্যান্য বেতারের ন্যায় পুরস্কার প্রতিযোগিতার আয়োজন ও পুরস্কার একদমই বাদ দিয়ে দেবে? শ্রোতাবন্ধু গোলাম রসুলের প্রশ্ন৷

আমি ছবি খুঁজুন, পুরস্কার জিতুন পর্বে বিজয়ী হয়েছি৷ আমার জন্য একটা হাত ঘড়ি পাঠালে খুশি হবো৷ অনুরোধ কেন্দুয়া, মাদারীপুরের বন্ধু এমদাদুল সিকদারের৷

Freiheitskämpferin Minara Begum Jhunu und General MAG Osmani

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ওয়েবসাইটে রয়েছে অসংখ্য প্রতিবেদন

ধাঁধায় বিজয়ী হয়ে রেডিও পুরস্কার হাতে পয়েও কাস্টম চার্যের জন্য আবার রেডিও ফেরত পাঠিয়েছি ডয়চে ভেলেতে৷ তাহলে কি আর আমি কোনোভাবেই রেডিও পাবো না? প্রশ্ন পাছশুয়াইল রেডিও শ্রোতা ক্লাব, হরিপুর, পাবনার বন্ধু কোহিনূর বেগমের৷

পুরস্কার আর উপহার সম্পর্কে আমাদের ফেসবুকের পাতায় বন্ধু স্বপন কুমার চন্দ্র লিখেছেন, শ্রেষ্ঠ পত্রদাতার পুরস্কার পুণরায় চালু করার পর শ্রোতাদের কাছ থেকে আবার সেই অভিযোগই আসবে যে, আমি কেন শ্রেষ্ঠ পত্রদাতা নির্বাচিত হলাম না৷ এমনিতেই ‘ইনবক্স' শুনে মনে হয় পুরস্কার নিয়ে শ্রোতাদের অভিযোগের শেষ নেই৷ মনে হয় অনুষ্ঠান শোনাটা যেন পুরস্কার পাবার আশায়৷ অনুষ্ঠান শুনে যে কি জানলাম বা শিখলাম সেটা গৌণ ব্যাপার৷ কোনো একজন শ্রোতা তো দেখলাম একটার বদলে দুটো পুরস্কার দেবার জন্য আর্জি জানিয়েছেন৷ কেউ আবার পেন ড্রাইভ দেবার অনুরোধ করেছেন৷ আমরা কি পুরস্কার চেয়ে ডয়চে ভেলের কাছে নিজেদের সম্মান নষ্ট করছি না?

- এখানে শুধু জানিয়ে রাখি যে, শ্রেষ্ঠ পত্রদাতা নির্বাচন করা হবে বন্ধুদের পাঠানো চিঠির গুণগত মান বিচার করে৷ অর্থাৎ এ পুরস্কার পেতে হলে নিয়মিত অনুষ্ঠান শুনতে হবে,ওয়েবসাইট দেখতে হবে এবং মানসম্মত চিঠি লিখতে হবে, যা আমাদের কাজে লাগতে পারে৷ অক্টোবর মাসের শ্রেষ্ঠ পত্রদাতার নাম ঘোষণা করা হবে নভেম্বর মাসের প্রথম ইনবক্সো৷ শুধু নাম নয়, সে চিঠিটিও পড়ে শোনানো হবে৷ কাজেই আইপড পেতে হলে একটু খাটতে হবে বৈকি বন্ধুরা!

বিধান চন্দ্র টিকাদার লিখেছেন, মনে হচ্ছে আপনারা একসময় শুধুমাত্র ফেসবুককে প্রাধান্য দেবেন৷ তাহলে যারা ই-মেল বা এসএমএস করবে, তাঁদের মতামত কি গুরুত্ব পাবে না?

এই একই কথা জানতে চেয়েছেন হরিপুর, পাবনা থেকে ডা.এসএম এ হান্নান'ও৷

প্রায়ই বন্ধুরা অনুরোধ করেন যে তাঁদের ই-মেলগুলো ওয়েবসাইটে তুলে দেওয়া হয় যেন অন্যরাও দেখতে বা পড়তে পারেন৷

Bangladesch Blogger Fardeem Munir

বাংলাদেশের ছোট্ট ব্লগার মুনির...

- আসলে বন্ধুরা ভাবছেন, অন্য কোনো মাধ্যমে আসা মতামতকে আর গুরুত্ব দেওয়া হবেনা৷ আর যাদের ফেসবুকের সুবিধা নেই তাঁরা কি করবেন ইত্যাদি৷ অবশ্যই সব মাধ্যমে আসা মতামতই গুরুত্ব পাবে৷

শ্রোতাবন্ধুদের কাছ থেকে আসা ইমেল, এসএমএসগুলোকে নতুন করে লিখে সেগুলো ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়৷ এতে অনেকটা সময় চলে যায়৷ তাই যাদের ইন্টারনেটের সুবিধা আছে তাদের তো আর কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয় সরাসরি ফেসবুকে মন্তব্য লিখতে৷

ফেসবুকের সুবিধা হলো, প্রতিটি প্রতিবেদনের নীচেই সরাসরি নিজেদের মন্তব্য লেখা যায়৷ আর সেসব মন্তব্য নিয়ে আমরা ইনবক্সেও আলোচনা করতে পারবো আর ফেসবুক বন্ধুরা তো সরাসরিই তা দেখতে পাবেন৷

আপনারা সরাসরি ফেসবুকে লিখলে অন্যরা তো জানবেই এবং আপনারা নিজেরাও সেই একই প্রতিবেদন সম্পর্কে অন্যদের মন্তব্যগুলোও পড়তে পারেবেন৷ অর্থাৎ এই কথাটাই, ‘ওয়েবসাইট দেখুন, কথা বলুন ফেসবুকে' গত সোমবারে ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছিল এবং ফেসবুকেও এর লিংকটা ছিল৷ দেখেছেন তো?

সুনীল বরণ দাস লিখেছেন, তাহলে অনুষ্ঠান আর শুনতে হবেনা, ফেসবুক দেখুন আর কমেন্ট করুন৷ বন্ধুরা, দেখুন ডয়চে ভেলের নয়া খেল৷ তিনি আরো লিখেছেন বন্ধুদের উদ্দেশ্য করে, ‘‘তোমরা এত দেরিতে বুঝলে?''

শেখ আবদুল রশীদ লিখেছেন, দেখবো আপনারা কত শ্রোতার সঙ্গে কথা বলতে পারেন৷

আর সিদ্ধার্থ সরকারের মন্তব্য, তবে কী এবার ডয়চে ভেলে হিন্দি রেডিও অনুষ্ঠানের মতো বাংলা রেডিও অনুষ্ঠানও বন্ধ করে দিতে চাইছে?

- এখানে একটা কথা একটু বলা যেতে পারে৷ শ্রোতাবন্ধু সিদ্ধার্থ সরকার এবং চৈতালী সরকার কিন্তু অনেক আগেই বুঝে ফেলেছেন যে একসময় ডয়চে ভেলেতে ফেসবুকই প্রাধান্য পাবে৷ কারণ এই দুই বন্ধু আগে প্রতিটি পরিবেশনা সম্পর্কে বিস্তারিত মতামত জানিয়ে ডাকে বিশাল আকারের চিঠি পাঠাতেন৷ তারপর লম্বা লম্বা ই-মেল এবং এসএমএস'ও করতেন৷ বেশকিছুদিন থেকেই শুধুমাত্র ফেসবুকেই পাওয়া যাচ্ছে তাঁদের৷

Überschwemmung in Bangladesch ARCHIVBILD 2004

দেশ-বিদেশের নারীদের নিয়ে ‘মোনালিসা’ আজ অত্যন্ত জনপ্রিয়

সালাউদ্দিন ডলার লিখেছেন, কিছুদিন পর হয়তো বলা হবে ডয়চে ভেলে রেডিও না বলে অনলাইন সংবাদ৷

রাসেল শিকদার লিখেছেন ইন্টারনেটকে জোরদার করার মানে কিন্তু রেডিও বন্ধ করা নয়৷

মাহবুব হকের মন্তব্য, রেডিওতে কান পেতে অনুষ্ঠান শোনার অনুভূতি অন্য মাধ্যমে হবে কি?

এ বিষয়ে স্বপন কুমার চন্দ্রের মন্তব্য, ‘‘ফেসবুকে আমি আই টিউন্স ডাউনলোড করে কয়েকটি ইনবক্স কয়েকবার শুনলাম৷ এর আলোচনা থেকে বোঝা যাচ্ছে যে আপনারাও হয়তো চাইছেন, অন্যান্য বেতার কেন্দ্রের মতো ডয়চে ভেলের বাংলা অনুষ্ঠানও অদূর ভবিষ্যতে কেবল মাত্র ইন্টারনেটের মধ্যেই সীমাবদ্ধ হতে চলেছে৷ তার আগাম সংকেত হিসেবে আপনারা শ্রোতাদের বেশি বেশি করে ফেসবুকে আসতে বলছেন৷ প্রস্তাবটি খারাপ কিছু নয়, কেননা বেশ কয়েকটি বেতার কেন্দ্র শর্টওয়েভ প্রচার করা বন্ধ করে কেবল ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনুষ্ঠান প্রচার করছে ইতিমধ্যেই৷ তাই আপনাদের কাছ থেকে খোলামেলা আলোচনা শুনতে চাই ইনবক্সে ৷

- বন্ধ হলে অবশ্যই সময়মতো আপনারা জানবেন৷ তবে এখনই সে চিন্তা না করাই ভালো৷ শুধু অনুরোধ করবো বন্ধুদের যে ফেসবুকে আসুন এবং সরাসরি প্রশ্ন, উত্তর, আলোচনায় অংশ নিন৷ যা রেডিওতে সম্ভব নয়৷

হেল্থলাইন পর্বে ডায়বেটিস নিয়ে অনেক প্রয়োজনীয় তথ্য জানলাম৷ তবে টাইপ ১ সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হলেও, টাইপ টু সম্পর্কে তেমন কিছু বলা হলোনা৷ লিখেছেন ভয়েস অফ জার্মানি লিসনার্স ক্লাব, জলিরপাড়, গোপালগঞ্জ থেকে৷

হেল্থলাইন পর্ব সম্পর্কে সোনার বাংলা রেডিও ক্লাব, হরিপুর, ঝিনাইদহ থেকে শ্রোতাবন্ধু গোলাম রসুল লিখেছেন, পর্বটি শুনে খুবই উপকৃত হলাম কারণ আমার বাবা একজন ডয়বেটিস রোগী৷ ডয়চে ভেলে থেকে পাওয়া তথ্যগুলো তাঁর কাজে লাগবে৷

- বন্ধুরা, আপনাদের যদি কোনো প্রস্তাব থাকে, তা সে যে বিষয়েই হোক না কেন, দ্বিধা করবেন না জানাতে৷ ডয়চে ভেলে চেষ্টা করবে সেসব বিষয়েও আপনাদের প্রয়োজনীয় তথ্য জানাতে৷

ঢাকার গুলশান থেকে শ্রোতাবন্ধু জিয়াউদ্দিন এবং ভয়েস অফ জার্মানি লিসনার্স ক্লাবের বিধান এবং ঐ ক্লাবের অন্য বন্ধুরাও লিখেছেন যে, আমাদের ওয়েবসাইটে ক্লাবের বন্ধুদের ছবিগুলো পরিবর্তন করা হোক৷ এ নিয়ে আগেও অনেকে লিখেছেন৷

- তাই ক্লাবের বন্ধুদের কাছে অনুরোধ করছি আপনারা নতুন ছবি পাঠিয়ে দিন৷ এবং সে ছবি ডাকে নয় ই-মেল করে পাঠাতে হবে এবং ছবিগুলো হতে হবে অবশ্যই মানসম্মত৷ অর্থাৎ পরিষ্কার, ঝকঝকে৷ তা না হলে আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া সম্ভব হবেনা৷ একথা কিছুদিন আগেও একবার জানানো হয়েছিল৷ কিন্তু তারপরও কোনো ছবি পাইনি কোনো ক্লাব থেকে৷ এ বিষয়ে আরেকটা অনুরোধ আছে৷ ছবি দেখে যেন বোঝা যায় যে সেটা কোনো ক্লাবের ছবি৷ অর্থাৎ ক্লাবের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী বা সমাজকল্যাণমূলক কোনো কাজের ছবি৷ ক্লাবের কয়েকজন সদস্য মিলে কোথাও শুধু দাড়িয়ে আছেন, সেরকম ছবি নয়!

Dhaka Studentenproteste

আমাদের প্রতিবেদনগুলোয় পাবেন বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি নিয়ে প্রতিবেদনও

ওয়েবসাইটে সুইজারল্যান্ডের ধূমপান নিষেধাজ্ঞা নিয়ে প্রতিবেদনটি খুব ভালো লাগলো৷ সুইজারল্যান্ডের রাজা জনসাধারণের রায়ের কাছে হেরে গেলেন৷ যার কারণে ধূমপান বিরোধী আইন পাশ হলো না৷ এটাই বুঝতে পারলাম যে জনগণের রায়ই বড়৷ ভালো লাগবে যদি বাংলাদেশের ধূমপান সম্পর্কে একটি ধারাবাহিক অনুষ্ঠান প্রচার করেন৷ বাংলাদেশের স্কুল, কলেজ, অফিস আদালোতে যে হারে ধূমপান চলছে! এই অনুরোধ করেছেন এম এ রশিদ চৌধুরী, ব্লু স্কাই রেডিও লিসক্লাব ক্লাব,চৌধুরী পাড়া, আজম পুর, কুষ্টিয়া থেকে৷

তৃতীয় বিশ্বের পাঠক হিসেবে নানাভাবে সমৃদ্ধ হচ্ছি৷ বিশেষত সারা দুনিয়া জুড়ে মেয়েদের সামাজিক, পারিবারিক ও রাষ্ট্রীয় অবস্থানের যে রকমফের বা বলা ভালো পুরুষতন্ত্রের চাপে যে বিপন্নতা, তা খুব সুন্দর ও আন্তরিকভাবে তুলে ধরছেন দেবারতি, ধন্যবাদ৷

ইয়ুথ রেডিও ক্লাব, চাঁদনী বাজার, বগুড়া থেকে শ্রোতাবন্ধু সাইফুল ইসলাম জানতে চেয়েছেন জার্মানিতে এখন কোন ঋতু অতিবাহিত হচ্ছে?

নতুন দিল্লির বন্ধু সুভাষ চক্রবর্তী লিখেছেন, প্রতিদিন আমি বাংলা বিভাগের ওয়েবসাইট দেখছি এবং বেশ উপভোগ করছি৷ ওয়েবসাইটের প্রথম পাতায় হেমন্তে জার্মানি শীর্ষক লিঙ্কে ১২টি ছবি দেখে ভীষণ ভালো লাগলো৷

- কাজেই বন্ধুরা, যে কোনো বিষয়ে জানতে সাথে থাকুন, শুনুন অনুষ্ঠান, দেখুন ওয়েবসাইট আর মন্তব্য করুন ফেসবুকে৷ মতামত জানানোর জন্য সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ৷

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

নির্বাচিত প্রতিবেদন