প্রশ্নটির সঠিক উত্তর – অপটিকাল জগতে জার্মানির ‘কার্ল সাইস কোম্পানি'-র আধিপত্য রয়েছে৷
সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে বিজয়ী নির্ধারণ করা হয়েছে৷ এবারের বিজয়ী কামরুন নাহার কেয়া৷
কার্ল সাইস
বন্ধু কেয়া, আপনাকে অভিনন্দন! দয়া করে দু'সপ্তাহের মধ্যে আপনার বিস্তারিত ঠিকানা, টেলিফোন নম্বর এবং ই-মেল ঠিকানা ডয়চে ভেলে বাংলার ই-মেল ঠিকানায় (bengali@dw.com) পাঠিয়ে দিন৷ তা না হলে পরে সেই পুরস্কারের জন্য বিজয়ী বন্ধুর, মানে আপনার, আর কোনো দাবি থাকবে না৷
বিজয়ী বন্ধুদের কাছে বিশেষ অনুরোধ: পুরস্কার পেতে দেরি হচ্ছে বা পুরস্কার হাতে না পাওয়ার অভিযোগ যাঁদের, তাঁরা সবসময় নামের সাথে নিজেদের পোস্টাল অ্যাড্রেসটিও লিখবেন, কেমন?
কুইজ প্রতিযোগিতায় যাঁরা অংশ নিয়েছেন তাঁদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ৷ আর বন্ধুদের সবার কাছে আমাদের আবদার, আপনাদের বন্ধুদেরও এই প্রতিযোগিতার কথা জানাবেন৷ জানাবেন ডয়চে ভেলের টেলিভিশন অনুষ্ঠান অন্বেষণ এবং ওয়েবসাইটের কথা৷ অন্বেষণ অনুষ্ঠানের হ্যাশট্যাগও রয়েছে৷ বাংলায় #অন্বেষণ আর ইংরেজিতে #onneshon লিখে ডিডাব্লিউ-র ফেসবুক ও টুইটারে মন্তব্য করা যাবে৷
ডয়চে ভেলের সকল বন্ধুর জন্য রইলো শুভেচ্ছা৷
ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগ
-
ইনস্টাগ্রাম লেন্সের চোখে বার্লিন
কুৎসিত, অথচ আকর্ষণীয়
বার্লিন শহর নোংরা, ধূসর, কুৎসিত৷ যুদ্ধের ক্ষতচিহ্নের অভাব নেই৷ অনেক বাড়িঘর কিছুটা তৈরি হয়ে পড়ে আছে, অথবা ভেঙে দেওয়া হয়েছে৷ কিন্তু সেটাই তো চোখে পড়ার মতো! বার্লিন প্রাচীর পতনের পর থেকে মুক্তি ও সৃজনশীলতার তাগিদ অনুভব করা যায় বলে মনে করেন মিশায়েল শুলৎস৷ তিনিই ইনস্টাগ্রামে বার্লিনের সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাকাউন্ট @berlinstagram-এর স্রষ্টা৷
-
ইনস্টাগ্রাম লেন্সের চোখে বার্লিন
মোবাইল নয়, আসল ক্যামেরার কারসাজি
‘আমার ফোন কখনো কাদায় পড়ে যায়নি’ – গর্ব করে এ কথা বলতে পারেন ক’জন? মোবাইল ফোনের ক্যামেরার অনেক উন্নতি সত্ত্বেও লিন্ডা ব্যার্গ (@lindaberlin) কিন্তু তাঁর পেশাদারী ডিএসএলআর ক্যামেরার উপরই নির্ভর করেন৷ সেই ক্যামেরার অনেক কারসাজি দিয়ে অভিনব প্রেক্ষাপটে শহরের স্থাপত্য তুলে ধরেন তিনি৷
-
ইনস্টাগ্রাম লেন্সের চোখে বার্লিন
বাড়ির উঠানেই জীবনের কাহিনি
ডকুমেন্টরি ফটোগ্রাফার কারোলিন ভাইনকফ (@careauxphotography) বার্লিনের সদা পরিবর্তনশীল দৈনন্দিন জীবনযাত্রার ছবি তোলেন৷ ইনস্টাগ্রাম যেন তাঁর ভার্চুয়াল ডায়রি৷ ধৈর্য ধরে সব সময়ে ‘মোটিফ’-এর সন্ধান করে বেড়ান তিনি৷ আচমকা অসাধারণ মুহূর্ত উঠে আসে চোখের সামনে৷ প্রস্তুত না থাকলেই সেটি চিরকালের জন্য হাতছাড়া হয়ে যায়৷
-
ইনস্টাগ্রাম লেন্সের চোখে বার্লিন
লেন্সের সামনে খাদ্যের সমাহার
মুখে জল আনা খাবার-দাবার ক্যামেরাবন্দি করার চেষ্টা করেন এৎসগি পোলাট (@ezgipolat)৷ তবে ফিল্টার নয়, স্বাভাবিক আলোতেই ছবি তুলতে ভালেবাসেন তিনি৷ স্থানীয় বাজার থেকে তাজা ফলমূল, তরিতরকারি এনে সুন্দরভাবে সাজিয়ে দেন তিনি৷ হাটেও আনাগোনা রয়েছে তাঁর৷ শহরের কোন পাড়ায় কবে কোন হাট বসে, সে খবর তাঁর ঝুলিতে রয়েছে৷
-
ইনস্টাগ্রাম লেন্সের চোখে বার্লিন
অন্যদের সঙ্গে আদান-প্রদান
খুঁটিনাটি নিয়ে মাথা ঘামানো বৃথা বলে মনে করেন মিশায়েল শুলৎস৷ আনাড়ি ফটোগ্রাফারদের জন্য তাঁর পরামর্শ – নিখুঁত ছবির বদলে নিজস্ব আগ্রহের মোটিফ ও গল্প বলার ভঙ্গি গড়ে তোলাই মূল কাজ৷ স্থানীয় ফটোগ্রাফারদের কাজ দেখতে, চলতি প্রবণতা বুঝতে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা উচিত (যেমন #igersberlin, #berlin, #kreuzberg)৷ ছবির ‘জিওট্যাগিং’ করাও জরুরি৷
-
ইনস্টাগ্রাম লেন্সের চোখে বার্লিন
মোটিফ সর্বত্র, প্রস্তুত থাকা চাই
ফটোগ্রাফার হিসেবে টোবিয়াস কখ (@tokography) আরও ব়্যাডিকাল হতে পিছপা হন না৷ তিনি ব্যস্ত রাজপথের মাঝখানে গিয়ে সবার ভ্রূকুটি অগ্রাহ্য করে ছবি তোলেন৷ ফোনের ক্যামেরাই তাঁর সঙ্গী৷ সেটি কখনো হাত ফসকে কাদায় পড়েনি৷ বিষয় বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কোনো ছুতমার্গ নেই তাঁর৷ রাস্তার গর্ত থেকে শুরু করে দোকানের জানালা – যে কোনো জায়গায় আকর্ষণীয় মোটিফ খুঁজে পাওয়া যেতে পারে৷
লেখক: কারোলিন স্মিট/এসবি