1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জলবায়ু পরিবর্তন

৪ জুলাই ২০১২

সম্প্রতি ‘রিও+২০' সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তনের কুপ্রভাব মোকাবিলা করার বিষয়ে বিশ্বের দেশগুলি বিস্তারিত আলোচনা করেছে৷ এই সম্মেলনের ফলাফল বাংলাদেশ সহ উন্নয়নশীল দেশগুলির কাছে কতটা আশার আলো বহন করে আনতে পারে?

https://p.dw.com/p/15QiV
ছবি: AP

বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন এক ডয়চে ভেলের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এবিষয়ে আলোকপাত করেছেন৷ তিনি বলেন, ব্রাজিলের ‘রিও+২০' সম্মেলনে মূলত ৩টি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে৷ টেকসই অর্থনীতি, টেকসই সামাজিক নিরাপত্তা ও টেকসই জলবায়ুর উন্নয়ন – পরস্পরের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত৷ এক্ষেত্রে ধনী দেশগুলি এলডিসি বা উন্নয়নশীল দেশগুলিকে কীভাবে সাহায্য করবে সেবিষয়ে আলোচনা হয়েছে৷ ধনী দেশগুলি অতীতের অঙ্গীকারগুলি পালন করার আশ্বাস দিলেও নতুন কোনো অঙ্গীকার করতে রাজি হয় নি৷ সেইসঙ্গে ঘোষিত লক্ষ্য কার্যকর করার পথ নিয়ে অস্পষ্টতা থেকে গেছে৷ এর জন্য যে সম্পদ বা প্রযুক্তির প্রয়োজন, তার যোগান নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয় নি৷ অমীমাংসিত এই সব বিষয়গুলি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে৷ ‘মিলেনিয়াম ডেভেলাপমেন্ট গোল'এর আদলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রশ্নেও লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে৷

Syrien UN Generalversammlung
পরিবেশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ভূমিকা বাড়ছেছবি: dapd

বর্তমানে শিল্পোন্নত দেশগুলি অর্থনৈতিক মন্দার কারণে নতুন কোনো প্রস্তাব বিবেচনা করতে প্রস্তুত নয়৷ তার উপর উন্নয়নশীল দেশগুলির স্বার্থের মধ্যেও ফারাক বেড়ে চলেছে৷ অতি দরিদ্র দেশগুলির সঙ্গে মধ্য আয়ের দেশগুলির আশা-আকাঙ্ক্ষার মধ্যে ব্যবধান রয়েছে৷ একদল টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে দারিদ্র্য দূরীকরণ করতে আগ্রহী৷ অন্যদল নিজেদের দ্রুত উন্নয়নের পথে কোনো বাধা দেখতে চাইছে না৷

সাক্ষাৎকার: সঞ্জীব বর্মন

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান