1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

চ্যাম্পিয়নস লিগ: যথারীতি চমকে ভরা

৩০ সেপ্টেম্বর ২০১০

স্যামুয়েল এ’টো হ্যাটট্রিক করল ইন্টার মিলানের হয়ে৷ অথচ বার্সেলোনার হয়ে লিওনেল মেসির ম্যাজিক দেখা গেল না৷ওদিকে ম্যান ইউ স্পেনে গিয়ে হারাল ভ্যালেন্সিয়া’কে৷

https://p.dw.com/p/PQEg
জার্মানির ভের্ডার ব্রেমেনের বিরুদ্ধে গোল উদযাপন করছেন ইন্টার মিলানের স্নাইডারছবি: AP

ইন্টার মিলান হারাল জার্মানির ভের্ডার ব্রেমেন দলকে ৪-০ গোলে৷ আবার ঐ গ্রুপ ‘এ'-রই টটেনহ্যাম হটস্পার্স টোয়েন্টে এনস্কেডে'কে হারাল ৪-১ গোলে৷ - মনে রাখা দরকার, ক্যামেরুন স্ট্রাইকার স্যামুয়েল এ'টো বার্সেলোনা থেকেই আসে ইন্টার মিলানে, কেননা বার্সেলোনায় তার নাকি প্রয়োজন ফুরিয়েছিল৷ ওদিকে এ'টো যখন তার হ্যাটট্রিক করছে, ঠিক তখনই টটেনহ্যামের ওলন্দাজ খেলোয়াড় রাফায়েল ফ্যান ডেয়ার ফার্ট অন্য এক ধরণের ‘ত্রিমুকুট' অর্জন করছে: ডাচ চ্যাম্পিয়ন এনস্কেডের বিরুদ্ধে ফ্যান ডেয়ার ফার্ট একাধারে একটি পেনাল্টি মিস করে, একটি গোল করে এবং শেষমেষ লাল কার্ড দেখে৷

পেপ গুয়ার্দিওলা'র বার্সা কিন্তু রাশিয়ার রুবিন কাজান'এর বিরুদ্ধে ১-১ ড্র করেই ক্ষান্ত দিল৷ কে জানে, মেসির গোড়ালির চোট হয়তো এখনও পুরোপুরি সারেনি৷ তাকে খেলানোই হয়েছে শেষের আধ ঘণ্টা৷ আর খেলার দু'টো গোলই হয়েছে পেনাল্টি থেকে৷ ওদিকে এফসি কোপেনহাগেন এখন বার্সেলোনাকে ঠেলে গ্রুপের তালিকায় প্রথম স্থানটি দখল করে নিয়েছে৷ তারা হারায় গ্রিসের পানাথিনাইকস'কে ২-০ গোলে৷

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড সাধারণত স্পেন থেকে বিশেষ জেতে ফেরে না৷ এবার তার ব্যতিক্রম৷ গ্রুপ ‘সি '-র খেলায় তারা ভ্যালেন্সিয়াকে হারায় ১-০ গোলে৷ ঐ গ্রুপেরই রেঞ্জার্স'রা তুরস্কের বুর্সাস্পর'কে হারিয়েছে ১-০ গোলে৷ যাই হোক, ম্যান ইউ'এর ওয়েন রুনি চোটগ্রস্ত কিন্তু রিও ফার্ডিনান্ড ফিরেছে৷ অবশ্য সাদামাটা খেলাটাতে ৮৫ মিনিটের মাথায় গোল যে করে, সে হল ইউনাইটেড'এর মেক্সিকো থেকে নতুন আমদানি হাভিয়ের ‘লিটল পী' ফার্নান্দেজ, যাকে নিয়ে কোচ এ্যালেক্স ফার্গুসন খুবই খুশী৷

প্রতিবেদন: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী

সম্পাদনা: জাহিদুল হক