‘খাদ্যের অপচয় রোধে উদ্যোগ' | পাঠক ভাবনা | DW | 23.01.2014
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

‘খাদ্যের অপচয় রোধে উদ্যোগ'

খাদ্যদ্রব্যের অপচয় রোধে বিশেষ উদ্যোগ' বিষয়ের উপর গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনটি খুবই ভালো লাগলো৷ এভাবেই তাঁর ই-মেল শুরু করেছেন নতুন দিল্লির বন্ধু সুভাষ চক্রবর্তী৷

‘বিষয়টি নিয়ে তিনি বিস্তারিত মতামত জানিয়েছেন এভাবে, ‘‘খাদ্যের অপচয়ের প্রভাব কেবল মাত্র অর্থনীতির উপরই সীমাবদ্ধ নয়, খাদ্য উত্পাদন করতে গিয়ে যে পরিমাণে সার, কীটনাশক ব্যবহৃত হয়ে থাকে তারও অযথা ব্যবহার বাড়ে৷ খাদ্য পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত হয় আরো জ্বালানী, পচে যাওয়া খাবার থেকে উত্পন্ন সবচেয়ে ক্ষতিকর মিথেন গ্যাস (যা কার্বন ডাই অক্সাইডের তুলনায় প্রায় ২৩ গুণ বেশি শক্তিশালী) জলবায়ু পরিবর্তন ঘটাতে সাহায্য করে৷ খাদ্যের অপচয় রোধে দেশ, বিভিন্ন সংগঠনের নেওয়া উদ্যোগের সাথে আমাদের প্রত্যেকের সচেতনতামূলক ভূমিকা পালন করা দরকার, তা না হলে দ্রুত বেড়ে চলা বিশ্বের জনসংখ্যার খাদ্যের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যমাত্রা আমরা কোনোদিন অর্জন করতে সক্ষম হবোনা৷

অতিরিক্ত খাবারকে কাজে লাগানোর জন্য জার্মান প্রতিষ্ঠান ‘রিফুডের' পরিবেশবান্ধব পদ্ধতি সম্পর্কে একটি সুস্পষ্ট ধারণা পেলাম৷''

সুভাষ চক্রবর্তী বরাবরই ডয়চে ভেলে সম্পর্কে মতামত জানাতে সক্রিয়৷ শুধু প্রশংসাই যে করেন তা কিন্তু নয়, মাঝে মাঝে অনুভূতির অন্য দিকটাও তুলে ধরেন তিনি৷ ‘ডয়চে ব্যাংকের লোকসানের প্রভাব গোটা ইউরোপে'- প্রতিবেদনটি সম্পর্কে তিনি লিখেছেন, ‘‘ এ পরিবেশনায় ডয়চে ব্যাংকের লোকসানের মূল কারণ হিসাবে জার্মানির নতুন মন্ত্রীসভায় পরিবর্তন এবং তার পুনর্গঠনের কারণটি বোধগম্য হলোনা৷'' জবাবে বলা যায়, এর ব্যাখ্যাটা দীর্ঘ আলোচনার দাবি রাখে৷ তবে এটা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন, কোনো দেশে সরকার পরিবর্তন হলে, কিংবা বিশেষ কিছু মন্ত্রণালয়ে বড় কোনো রদবদল হলে শেয়ার বাজার বা ব্যাংকের লেনদেনেও তার প্রভাব পড়ে৷ অর্থনীতির সঙ্গে রাজনীতির যোগাযোগটা কিন্তু অনস্বীকার্য৷

ধন্যবাদ ভাই সুভাষ চক্রবর্তী ,নিয়মিত মতামত জানিয়ে আমাদের সাথে থাকার জন্য৷ অন্য বন্ধুদেরও অনুরোধ করছি আমাদের ওয়েবসাইট এবং টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘অন্বেষণ' সম্পর্কে আপনাদের মূল্যবান মতামত জানাতে৷ প্রিয় বন্ধুরা, আপনাদের সকলের জন্য রইলো আমাদের সবার পক্ষ থেকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা৷

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: আশীষ চক্রবর্ত্তী

নির্বাচিত প্রতিবেদন