1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

গাজায় ইসরায়েলের বোমা হামলা

১৭ মে ২০১৮

এ সপ্তাহে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর গুলিতে গাজায় অন্তত ৬০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়৷ তারপর গুলি থামালেও হামলা থামায়নি ইসরায়েল৷ এবার হামাসের লক্ষ্যবস্তুতে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল৷

https://p.dw.com/p/2xrvD
Israel F-16 Kampfflugzeug
ছবি: Getty Images/L. Mizrahi

এ সপ্তাহে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর গুলিতে গাজায় অন্তত ৬০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়৷ তারপর গুলি থামালেও হামলা থামায়নি ইসরায়েল৷ এবার হামাসের লক্ষ্যবস্তুতে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল৷

বুধবার রাতে এ হামলা চালানো হয়৷ হামলায় অবশ্য বড় কোনো ক্ষয়-ক্ষতি হয়নি৷ গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় মাত্র এক ব্যক্তির সামান্য আহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করেছে৷

কেন এই হামলা? 

ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর দাবি, হামাসের হামলার পালটা ব্যবস্থা হিসেবেই রাতের আঁধারে যুদ্ধবিমান থেকে বোমা ফেলা হয়৷ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘‘স্ডেরট শহরে ভারি মেশিনগান থেকে গুলি বর্ষণ করেছিল হামাস৷ তার প্রতিক্রিয়া হিসেবেই এই (বোমা) হামলা৷''

বিবৃতিতে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী আরো দাবি করে, হামাসের হামলার লক্ষ্য ছিল একটি সেনা ক্যাম্প৷ সেই হামলায় একটি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হলেও হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে জানানো হয়৷

যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলে তাদের দূতাবাস তেল আভিভ থেকে জেরুসালেমে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করার পর থেকে গাজা সীমান্তে দেখা দেয় চরম উত্তেজনা৷ গত মার্চ থেকে প্রতি সপ্তাহেই বিক্ষোভ-প্রতিবাদে অংশ নিয়ে আসছে ফিলিস্তিনিরা৷ ইসরায়েলি সেনাবাহিনী গুলিতে প্রায় নিয়মিতই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে৷ গত ১৪ মে জেরুসালেমে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়৷ এর প্রতিবাদে ১৩ মে থেকে গাজা সীমান্তে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু করে ফিলিস্তিনিরা৷ এ সময় ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর গুলিতে অন্তত ৬০ জন নিহত হয়৷

ইসরায়েল বলছে, ফিলিস্তিনিদের বিক্ষোভের পেছনে রয়েছে হামাস৷ বিক্ষুব্ধদের সীমান্ত অতিক্রম করতে তারা প্ররোচিত করছে বলেও মনে করে ইসরায়েল৷

এসিবি/ডিজি (ডিপিএ, রয়টার্স, এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য