1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জোট বেঁধেছে ফেসবুক, ইয়াহু

৯ এপ্রিল ২০১৩

ফেসবুক, ইয়াহু, ইন্টেল, সিসকো৷ তথ্য প্রযুক্তির সব বড় বড় নাম৷ এসব কোম্পানি এবার একসঙ্গে জোট বেঁধেছে৷ উদ্দেশ্য, অ্যামেরিকার অভিবাসন ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনা৷

https://p.dw.com/p/18C9d
ছবি: AP

যুক্তরাষ্ট্রের তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বড়সড় অবদান রাখছে বিভিন্ন দেশ থেকে যাওয়া অভিবাসীরা৷ এই খাতে ভবিষ্যতে কাজ করার মতো যথেষ্ট কর্মী অ্যামেরিকার নেই৷ তাই বাইরে থেকে কর্মী আনাটা জরুরি৷ তথ্য প্রযুক্তি খাতের কোম্পানিগুলো সেটা বুঝতে পেরেছে অনেক আগেই৷ কিন্তু জটিল ভিসা পদ্ধতির কারণে অনেক দক্ষ কর্মীকে ধরে রাখতে পারছেনা তারা৷

এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে জোট গড়েছে প্রায় একশোটি বড় কোম্পানি৷ তারা কংগ্রেসের কাছে একটি খোলা চিঠি লিখেছে৷ দাবি, ‘মান্ধাতার আমলের ও অযোগ্য' অভিবাসন ব্যবস্থায় সংস্কার আনা৷

ফেসবুকের মার্ক সাকারবার্গ, ইয়াহুর মারিসা মায়ার সহ অনেকেই এই চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন৷

শুধু চিঠি লেখেই বসে নেই তাঁরা৷ লক্ষ্য পূরণে তাঁরা একটি শক্তিশালী লবি গ্রুপ তৈরির চেষ্টা করছেন৷ তাতে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান – দুই দলের সদস্যদেরই পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে৷

এছাড়া চলতি মাসে কংগ্রেসে অভিবাসন সংস্কারের উপর ভোটাভুটিকে কেন্দ্র করে অনলাইনে সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যমে ক্যাম্পেইন চালানো হচ্ছে৷ এর মাধ্যমে তারা কংগ্রেসের উপর চাপ সৃষ্টি করতে চাইছে৷

তথ্য প্রযুক্তি খাতের এই কোম্পানিগুলো আশা করছে এইসব প্রচার, প্রচারণার মাধ্যমে তারা অভিবাসন ব্যবস্থায় সংস্কার আনাতে সক্ষম হবে, যেমনটা তারা হয়েছিল গত বছর৷ সে সময় একটি বিতর্কিত আইনের বিরুদ্ধে ইন্টারনেটে প্রচারণা চালিয়েছিল কোম্পানিগুলো৷

উল্লেখ্য, অ্যামেরিকায় প্রতি আটজনের একজন অভিবাসী৷ সংখ্যার হিসেবে সেটা প্রায় সাড়ে ৪০ মিলিয়ন৷ এর মধ্যে ১১ মিলিয়ন আবার অবৈধ৷ কংগ্রেসে ভোটের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যতও নির্ধারিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে৷

জেডএইচ / এসবি (ডিপিএ)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য