1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

সৌদি আরবে সার্স আতঙ্ক

২৮ মে ২০১৩

চীনে শুরু ১১ বছর আগে৷ তখন থেকেই সার্স মানে আতঙ্ক৷ সেই আতঙ্ক আর চীনের সীমানায় নেই৷ সৌদি আরবে এক প্রৌঢ়ার মৃত্যু হয়েছে শ্বাসকষ্ট আর জ্বরে৷ সে দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে এ মৃত্যুর জন্য সার্সই দায়ী৷

https://p.dw.com/p/18eot
Ein chinesischer Arbeiter sprüht am 8.1.2003 ein Desinfektionsmittel in einen Käfig mit Wildtieren auf einem Markt in Guangzhou. In China hatte am 5.1. die Tötung von 10000 Schleichkatzen begonnen, die in China als Delikatesse gelten. Nach der Tötung von Schleichkatzen gehen die Gesundheitsbehörden von Guangdong gegen weitere mögliche Überträger von Sars vor: Auch Ratten, Mäuse, Küchenschaben, Fliegen und Stechmücken sollen vernichtet werden. Es gibt nach WHO-Angaben deutliche Hinweise darauf, dass mehrere Tierarten das Sars-Virus beherbergen könnten.
ছবি: picture-alliance/dpa

এ পর্যন্ত ১৮ জনের মৃত্যুর কারণ হিসেবে সার্স (এসএআরএস) ভাইরাসকে চিহ্নিত করছে সৌদি আরবের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়৷ ব্যাপক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর এ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে – এ দাবি মন্ত্রণালয় করছে না৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিউএইচও)-রও এ নিয়ে সংশয় আছে৷ তবে ভাইরাসের সংক্রমণ যেভাবে নানা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে বলে বলা হচ্ছে তাতে অতি দ্রুত রোগ নিরাময় এবং প্রাদূর্ভাব ঠেকাতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেয়া উচিত৷

এ পর্যন্ত জর্ডান, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, জার্মানি, ব্রিটেন আর ফ্রান্সে সার্স সংক্রমণের খবর পাওয়া গেছে৷ সৌদি আরবে মৃতের সংখ্যা আশঙ্কাজনক পর্যায়ের দিকেই যাচ্ছে৷ রোববার সেখানে মারা গেছেন ৮১ বছর বয়সি এক বৃদ্ধা৷ বার্তা সংস্থা এপি-র দেয়া খবর অনুযায়ী, শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি৷ মৃত্যুর আগে খুব জ্বরও হয়েছিল তাঁর৷

এসিবি/ডিজি (এপি, এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য