যৌন তাড়না মেটাতে নারীর ‘হাইহিল’!
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১০জার্মানির একটি আদালতে এজন্য ২৭ বছর বয়সি ওই যুবকের কারাদণ্ড হয়েছে৷ অবশ্য তা মানসিক রোগ সারিয়ে তোলার বিশেষ কারাগার৷ আইনজীবীরা জানিয়েছেন, রোগ না সারা পর্যন্ত সেখানেই থাকতে হবে তাকে৷ কর্তৃপক্ষ বৃহস্পতিবার একথা জানিয়েছে৷
শাস্তি হবেই না বা কেন? তিনি শুধু জুতো চুরিই করতেন না, পড়ে থাকা জুতো হলে তার চলে না৷ জুতোর অধিকারী রক্ত-মাংসের কোনো এক নারীকে জুতো পরা অবস্থায় তার দেখা চাই৷ যাকে বা যার জুতো দেখে তার ভাল লাগতো রাস্তা-ঘাটে বা বিপনী বিতানে সেই নারীকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে পা থেকে জুতো খুলে নিয়ে দৌড়ে পালাতো সে৷
কথায় আছে ‘‘চোরের সাতদিন তো গৃহস্থের একদিন''! এভাবে সাতজন নারীর ওপর হামলে পড়ে তাদের জুতো নিয়ে পালাতে পারলেও শেষবার তাকে ধরে ফেলে পুলিশের কাছে সোপর্দ করতে সক্ষম হয় জনতা৷ বন এবং পার্শ্ববর্তী কোলন শহরে ২০০৮ এবং ২০০৯ সালে এই কাণ্ড করেছেন তিনি৷ অবশেষে ২০০৯ সালের জুলাইতে ধরা পড়ে ওই যুবক৷
পুলিশ বা আদালত কর্তৃপক্ষ তার নাম জানায়নি, শুধু জানিয়েছেন বন শহরের বাসিন্দা সে৷ বন আদালতের মুখপাত্র মাথিয়াস নর্ডমেয়ার জানিয়েছেন, তার বিরুদ্ধে চুরির সাতটি অভিযোগ এবং শারীরিকভাবে হামলা করার চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে৷
প্রতিবেদক: মুনীর উদ্দিন আহমেদ
সম্পাদনা: আবদুস সাত্তার