ভয়াবহ খরায় কেনিয়ায় রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা
গত ৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরা চলছে কেনিয়ায়৷ সরকার জানিয়েছে, ২৭ লাখ মানুষ খরার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত৷ অনুর্বর এলাকাগুলোতে ২০ শতাংশ পশু মারা গেছে৷ উত্তরাঞ্চলে গ্রামবাসীরা পশুর মৃতদেহ পোড়াচ্ছে যাতে রোগজীবাণু ছড়িয়ে না পড়ে৷
তুর্কানা উপজাতিদের গ্রাম
কেনিয়ার লইয়ানগালানির কাছে তুর্কানা উপজাতিদের গ্রামটির দৃশ্য৷
পোড়ানোর জন্য মৃতদেহ সংগ্রহ
তুর্কানা উপজাতির এক পুরুষ ছাগলের মৃতদেহ পোড়ানোর জন্য নিকটবর্তী গ্রামে নিয়ে যাচ্ছে৷
আশ্রয়স্থল
লইয়ানগালানির কাছের একটি গ্রামে শিশু কোলে দাঁড়িয়ে আছেন তুর্কানা উপজাতির এক নারী৷
পানি সংগ্রহ
লইয়ানগালানির কাছের একটি গ্রাম থেকে একটি টিনে করে পানি নিয়ে যাচ্ছেন এক নারী৷ কেনিয়া সরকার জানিয়েছে, সেদেশে ২৭ লাখ মানুষ খরার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে৷
পশু পালন যাদের জীবিকার উৎস
তুর্কানা’র মানুষরা পশু পালন করেই জীবন ধারণ করেন৷ পশু মজুদ এবং পশু পালন তাদের সম্পদের মূল উৎস৷ এত পশুর মৃত্যু তাদের জন্য ভয়াবহ একটা ক্ষতি৷
‘ডেস্টকিং’ কর্মসূচি
লেক তুর্কানার সৈকতে একটি নৌকা বাঁধা৷ সেদিকে হেঁটে যাচ্ছে কয়েকটি গাধা৷ সরকার ‘ডেস্টকিং’ কর্মসূচি শুরু করেছে৷ যেসব পশুপালক তাদের পশু বেচতে পারছে না, এই কর্মসূচিতে তাদের অর্থ দেয়া হয়৷ প্রতিটি ছাগল বা ভেড়ার জন্য দেয়া হয় কমপক্ষে ২০ ডলার, যা একটি স্বাস্থ্যবান পশুর দামের অর্ধেক৷
এখানে সেখানে পশুর মৃতদেহ
একই এলাকায় পড়ে আছে একটি ছাগলের মৃতদেহ৷
শিশুরাও নেমেছে পশুর মৃতদেহ সংগ্রহে
কেবল প্রাপ্তবয়স্করাই নন, শিশুরাও পশুদের মৃতদেহ সংগ্রহ করে তা পোড়াতে সাহায্য করছে৷
ছাগলের মৃতদেহ নিয়ে যাচ্ছে এক শিশু
এখানে ছাগলের মৃতদেহ নিয়ে যাচ্ছে এক শিশু৷
মানুষের জীবন বিপন্ন
খরার কবলে অনেক মানুষেরই জীবন বিপন্ন৷ একটি ঝোপের পাশে বসে আছে এক উপজাতি পুরুষ৷ বেশ অসুস্থ তিনি৷
পশুর মৃতদেহ পোড়ানো
একই এলাকায় ছাগলের মৃতদেহ পোড়ানো হচ্ছে৷ আর সেখান দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে এক উপজাতি পুরুষ৷ কেনিয়ার উত্তরাঞ্চলে মারা যাওয়া সব পশুর দেহ স্তূপ করে পোড়ানো হচ্ছে, কেননা, এসব মৃতদেহ পঁচে রোগ জীবাণু ছড়াচ্ছে৷