বাংলা বিভাগের ‘শুভ জন্মদিন’ | পাঠক ভাবনা | DW | 15.04.2011
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

বাংলা বিভাগের ‘শুভ জন্মদিন’

ডয়চে ভেলের বাংলা বিভাগের ‘শুভ জন্মদিন' - শুভেচ্ছা জানাই, তোমার চলার পথ আরো সগম হোক৷ পরিতোষ চট্টোপাধ্যায়, জঙ্গীপুর, মুর্শিদাবাদ৷

বাংলা নববর্ষের শুভ মুহূর্তেই মনে পরে ডয়চে ভেলের বাংলা অনুষ্ঠানের কথা৷ এভাবেই ডয়চে ভেলের বাংলা বিভাগ সকলের হৃদয়ে জেগে থাকুক এই কামনায় আমি সুনীল বরণ দাস, পানপাড়া, নদীয়া৷

‘শুভ নববর্ষ ১৪১৮‘ নতুন বছরের প্রতিদিন দিন হয়ে উঠুক আপনাদের সবার জন্য আনন্দ ও সুখময়৷ সকল বন্ধুকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা৷ সোহেল রানা৷

শুভ নববর্ষ উপলক্ষে আপনাদের সকলকে জানাই আমাদের ক্লাবের পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা৷ আপনাদের সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করি৷ চিন্ময় মাহাতো, গাইড ইন্টারন্যাশনাল রেডিও লিসনার্স ক্লাব, জামশেদপুর, ঝাড়খন্ড, ভারত৷

সবাইকে জানাই বাংলা নববর্ষের আন্তরিক শুভেচ্ছা৷ তপন কুমার ব্যানার্জী, বেগমগঞ্জ, নতুনপাড়া, জিয়াগঞ্জ, মুর্শিদাবাদ৷

চৈত্রের তপ্ত অবসানে বৈশাখী হাওয়ার আগমনে দেখা দিক নতুন প্রভাত নতুন এক প্রাণে৷ সবাইকে জানাই স্বাগত নববর্ষের শুভ এই ক্ষণে ‘১৪১৮' শুভ নববর্ষ৷ ডা. এসএস ভট্টাচার্য্য, চৈতক লিসনার্স ক্লাব, নবোদয় পল্লী, পশ্চিম মেদিনীপুর, ভারত৷

‘মহাকাশ যাত্রীরা পোকামাকড় খেয়ে বাঁচবে' কত অজানাকে জানাইলে তুমি কত ঘরে দিলে ঠাঁই দূরকে করিলে নিকট বন্ধু পরকে করিলে ভাই৷ রবি ঠাকুরের এই কথাগুলো বিজ্ঞানীদের জন্য৷ বিজ্ঞান আজ আমাদের কতো দূর নিয়ে গেছে৷ বিজ্ঞান পর্যবেক্ষণ শিরোনামে মহাকাশ যাত্রীরা পোকামাকড় খেয়ে বাঁচবে এই প্রতিবেদনটি আমার খুবই ভালো লেগেছে৷ রাসেল শিকদার, জ্ঞান বিকাশ কেন্দ্র রেডিও ক্লাব, কেন্দুরা, মাদারীপুর৷

‘মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ডয়চে ভেলের বিশেষ পরিবেশনা'

‘হামিদুর মাগো বলে চিৎকার করেন'

শুধু হামিদুর রহমান নয় আজ দেশ স্বাধীন হওয়ার এতটা বছর পর ও হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা পরিবার চলছে ভিক্ষা বা রিকশা চালিয়ে৷ অথচ রাজাকারদের ব্যাংক ব্যালেন্স কোটি কোটি টাকা৷ যাদের জন্য আমরা স্বাধীনতা পেলাম তাঁদের জন্য কি আমাদের কিছুই করার নেই? মোঃ রাসেল শিকদার,মাদারীপুর৷

বর্তমান সময়ে বিশ্ব পরিস্থিতি ও বিশ্বের রাজনৈতিক অবস্থা জানতে ডয়চে ভেলে অত্যন্ত বিশ্বস্ত ভূমিকা পালন করে চলেছে৷ এমএইচ রনি, ভোলা, বাংলাদেশ৷

প্রথমেই বাংলা নববর্ষের উষ্ণ শুভেচ্ছা রইলো৷ নিত্য দিনের মত আজকেও রোদ ঝলমল গ্রীষ্মের সকালে প্রাণ ভরে প্রিয় বেতার ডয়চে ভেলের তথ্যে ও তত্ত্বে পরিপূর্ণ অনুষ্ঠান মালা শুনলাম৷ এক কথায় খুব ভাল লেগেছে প্রতিটি পরিবেশনা৷

এবার আসা যাক আমাদের ক্লাবের পক্ষ থেকে বাংলা বর্ষবরণ প্রসঙ্গে৷ গত কাল ছিল বাঙালি জাতির একটি বিশেষ আনন্দ-উত্‍সবের দিন পহেলা বৈশাখ- ১৪১৮৷ এই বিশেষ দিনটি আমরা অত্যন্ত আনন্দ ঘন পরিবেশে উদযাপন করেছি৷ ভোর ছ'টায় ক্লাব সদস্যগণ বিভিন্ন রঙের পাঞ্জাবী ও সাদা পাজামা পরে আর মেয়েরা লাল রঙের ব্লাউজ ও বাসন্তী রঙের শাড়ি পরে ক্লাব চত্বরে উপস্থিত হন৷ প্রত্যেক সদস্যা/সদস্যকে রজনীগন্ধার স্টিক দিয়ে বরণ করা হয় এবং ‘এসো এসো হে বৈশাখ' গানের মধ্য দিয়ে বর্ষ বরণ অনুষ্ঠান শুরু হয়৷ শেষে পান্তাভাত, ইলিশ মাছ ভাজি, আলু ভর্তা ও লংকা পরিবেশন করা হয়৷ খাওয়া-দাওয়া শেষে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময়, গালগল্প ও আড্ডার মাধ্যমে প্রথম পর্বের অনুষ্ঠান শেষ করা হয়৷

দ্বিতীয় পর্বের অনুষ্ঠান শুরু হয় বিকেল পাঁচটায়৷ দ্বিতীয় পর্বে ডয়চে ভেলে- বাংলা বিভাগের ৩৬ বছর এবং এফএম সম্প্রচারের এক বছর পূতি উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়৷ আলোচনা পর্ব শেষে সঙ্গীতানুষ্ঠান শুরু হয়৷ ক্লাব সদস্য সদস্যাগণ বিভিন্ন গান, কবিতা, কৌতুক ও নাটিকা পরিবেশন করেন৷ আমাদের ক্লাবের আয়োজিত নববর্ষের অনুষ্ঠান মালা দেখে স্থানীয় এলাকার জনগণ দারুণ মুগ্ধ হন৷ ধন্যবাদান্তে-মোখলেসুর রহমান, বাংলাদেশ ডিএক্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল, খাদিমপুর বাজার, কুষ্টিয়া৷

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন