বাংলাদেশে যৌন নিপিড়নের দায়ে শিক্ষককে শাস্তি
১৮ জুলাই ২০১০রাতেও লোডশেডিং
দৈনিক প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম, ‘‘গভীর রাতেও লোডশেডিং''৷ পত্রিকাটির কথায়, লোডশেডিং এখন আর রাত-বিরাত, সকাল-সন্ধ্যা কিংবা ছুটির দিন মানছে না৷ মানছে না শহর-নগর কিংবা গ্রাম৷ বরং নিয়মিত বিরতি দিয়ে চলছে লোডশেডিং৷ এমনকি গভীর রাতেও থাকছে না বিদ্যুৎ৷ অবশ্য প্রথম আলো একাধিক সংস্থার বরাত দিয়ে জানাচ্ছে, এই বছরের শেষ নাগাদ বিদ্যুৎ পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে৷ এছাড়া, দৈনিক কালের কন্ঠের প্রধান শিরোনাম, ‘‘খালেদার মায়ের এনজিও পল্লীশ্রী, অবৈধ জমিতে!''৷ পত্রিকাটির কথায়, দিনাজপুরে পল্লীশ্রী এনজিওর কার্যালয় গড়ে উঠেছে অবৈধ জমিতে৷ এই এনজিওটি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মায়ের৷
শিক্ষকের যৌন কেলেঙ্কারি
অনলাইন পত্রিকা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম জানিয়েছে, অভিযুক্ত এক শিক্ষকের পদাবনতি করা হয়েছে৷ শিরোনাম, ‘‘যৌন নিপীড়ক শিক্ষকের পদাবনতি''৷ অভিযুক্ত ওই শিক্ষকের নাম সানোয়ার হোসেন সানি৷ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট তাকে শাস্তি হিসেবে সহযোগী অধ্যাপক থেকে সহকারী অধ্যাপকে নামিয়ে এনেছে, একইসঙ্গে দু'বছরের বাধ্যতামুলক ছুটিও দিয়েছে৷ এখানে বলে রাখা ভাল, ২০০৮ সালে নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের চার ছাত্রী সানির বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ এনেছিলেন৷
বাংলাদেশে যত্রতত্র মোবাইল টাওয়ার
দৈনিক ইত্তেফাক দিয়েছে এই খবর৷ শিরোনাম, ‘‘যত্রতত্র মোবাইল টাওয়ার, বিকিরণের কবলে দেশ''৷ পত্রিকাটির কথায়, মাটি, বায়ু, পানি কিংবা শব্দ দূষণের চেয়েও ভয়াবহ হচ্ছে তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণ৷ আর এই ভয়াবহ বিকিরণের কবলে গোটা বাংলাদেশ৷ কেননা যত্রতত্র মানুষের নাগালের খুব কাছেই মোবাইল টাওয়ার বসানো হয়েছে৷ ইত্তেফাকের দাবি, এগুলো থেকে নির্গত তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণের কারণে ভয়াবহ ক্যান্সারের ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের মানুষ৷
গ্রন্থনা: আরাফাতুল ইসলাম
সম্পাদনা: রিয়াজুল ইসলাম