বাংলাদেশে এনজিওর জন্য নতুন আইন আসছে
২০ সেপ্টেম্বর ২০১০তিনি জানান, নতুন আইনের মাধ্যমে এনজিওর নিবন্ধন, আয়-ব্যয় এবং কাজকর্ম মনিটরিং করা হবে৷
আশির দশকের মাঝামাঝি সময়ে দেশের ৫৮ ভাগ মানুষ দারিদ্র্য সীমার নীচে বাস করত৷ তখন দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ছিল ৬ কোটি৷ ২০০৫ সালে দারিদ্র্য সীমার নীচে বসবাসকারী মানুষের হার ৪০ ভাগ হলেও মোট সংখ্যা একই রয়ে গেছে৷ বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান-বিআইডিএস-এর এই তথ্য দেখিয়ে দেয় দারিদ্র্য বিমোচনে সরকারি এবং বেসরকারি পদক্ষেপগুলো তেমন কাজে আসছেনা৷ সমাজকল্যাণ মন্ত্রী এনামুল হক মোস্তফা শহিদ বলেন, এজিওগুলো দারিদ্র্য বিমোচন এবং সমাজ সেবার কথা বলে কাজ শুরু করলেও শেষ পর্যন্ত তারা ব্যবসায় মনোযোগী হয়৷ তাদের মধ্যে মুনাফার প্রবণতা প্রবল৷
দেশে এখন এনজিও'র সংখ্যা এক লাখেরও বেশী৷ নানা অভিযোগে ৩ হাজার এনজিওর নিবন্ধন বাতিলের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার৷ কোন কোন এনজিওর বিরুদ্ধে জঙ্গী তৎপরতার অভিযোগও রয়েছে৷ মন্ত্রী বলেন, এনজিওগুলোকে নিয়ন্ত্রণে নতুন আইন করা হচ্ছে৷ ইতিমধ্যেই আইনের খসড়া করছে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়৷
প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা
সম্পাদনা: হোসাইন আব্দুল হাই