বাংলাদেশে এখন ১২ জেলায় অ্যানথ্রাক্স
২১ সেপ্টেম্বর ২০১০অ্যানথ্রাক্স নিয়ে দেশের সাধারণ মানুষ রয়েছে বিভ্রান্তিতে৷ তারা ঠিক জানে না কি করতে হবে, প্রতিরোধে কি ব্যবস্থা নিতে হবে৷ অ্যানথ্রাক্সের কারণে আসন্ন কোরবানীর ঈদে গবাদী পশু ব্যবসায়ীরা যেমন সংকটে পড়বেন, তেমনি পশু কোরবানী নিয়েও নানা জটিলতার আশংকা রয়েছে৷
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধ সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির সদস্য এবং রোগতত্ত্ব বিভাগের পরিচালক ড. মাহমুদুর রহমান অবশ্য পরিস্থিতিকে এখনেও স্বাভাবিক বলেই মনে করেন৷ তিনি বললেন, এই রোগে আক্রান্ত মানুষের মৃত্যুর আশংকা নেই বললেই চলে৷
অ্যানথ্রাক্সের কারণে চামড়া শিল্পে ইতিমধ্যেই প্রভাব পড়েছে৷ তবে কোরবানীর ঈদে পর্যাপ্ত গরু কোরবানী না হলে এই শিল্পে বিপর্যয় নেমে আসবে৷ এজন্য ড. মাহমুদ সবাইকে সচেতন হতে বললেন৷
অন্যদিকে বিকেলে মন্ত্রণালয়ে এক বৈঠকে মৎস ও পশু সম্পদ মন্ত্রী আব্দুল লতিফ বিশ্বাস বলেছেন, আগামি ১০ দিনের মধ্যে দেশ থেকে অ্যানথ্রাক্স দূর হয়ে যাবে৷
প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা
সম্পাদনা: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী