আজকের যুগের সাংবাদিকদের সম্পর্কে পাঠক এম এ হাসানের ধারণা, তাঁরা নাকি মানসিকভাবে সুস্থ নন৷ একটি উদাহরণের মধ্য দিয়ে সেটাই জানিয়েছেন তিনি৷ লিখেছেন, ‘‘এখানকার সাংবাদিকরা সাদাকে কালো আর কালোকে সাদা করতে ওস্তাদ৷ বিখ্যাত সাহিত্যিক বাংলাদেশের অন্যতম কবি আল-মাহমুদ কত অসুস্থ, কিন্তু মিডিয়ায় তা আসেনি৷ অথচ অভিনেতা দম্পতি নিলয় আর শখের বিয়ের সংবাদে সব কিছু ছেয়ে গেছে৷ এ থেকে সাংবাদিকদের নির্বুদ্ধিতা ও মানসিক বিকারগ্রস্ততার চিত্র ফুটে উঠেছে৷''
তবে সাংবাদিকদের পুরোরপুরি অপরাধী বলতে রাজি নন আমাদের ফেসবুক বন্ধু অহিদুল৷ তাঁর মতে, ‘‘সাংবাদিকরা অপরাধের সাথে জড়িত নন, বরং কিছু অপরাধীই সাংবাদিক হয়েছেন৷ তা না হলে উপযুক্ত শিক্ষা ছাড়া কি করে কেউ মাত্র ২৮ বছরে সম্পাদক হতে পারেন?'' আসলে ‘শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড' – এটাই বলতে চেয়েছেন পাঠক অহিদুল ইসলাম, তাঁর বক্তব্যের মধ্য দিয়ে৷
-
বিশ্বের অদ্ভুত সব মাদক নিরাময় কেন্দ্র
থাইল্যান্ডের পুনর্বাসন কেন্দ্র
থাইল্যান্ডে ফ্রা পুত্থাবাতের কাছে থামক্রাবক মঠ৷ এখানে মাদকাসক্তদের ভিন্ন উপায়ে চিকিৎসা করা হয়৷ আধ্যাত্মিক ও প্রাকৃতিক উপায়ে মাদকাসক্তদের মানসিক ও শারীরিক প্রশান্তি এনে দেয়ার চেষ্টা করেন মঠের সন্ন্যাসীরা৷
-
বিশ্বের অদ্ভুত সব মাদক নিরাময় কেন্দ্র
বমনের মাধ্যমে শুদ্ধি
এখানে সাধারণত মাদকাসক্তদের ১০দিনের একটি কর্মসূচিতে রাখা হয়৷ তবে এর মধ্যে বহির্বিশ্বের সাথে মোকাবিলা করার ক্ষমতা গড়ে না উঠলে আরো দীর্ঘ সময় সেখানে থাকতে পারেন তারা৷ ভোর বেলা প্রত্যেককে একটি পানীয় খেতে বাধ্য করা হয়, যার ফলাফল বমি৷ মঠের সন্ন্যাসীদের মতে পানীয়টি খুবই বাজে, কিন্তু কার্যকর৷ এছাড়া মঠ ছাড়ার আগে প্রতিটি অংশগ্রহণকারীকে অঙ্গীকার করতে হয় যে, সে আর কখনো মাদক ছুঁয়ে দেখবে না৷
-
বিশ্বের অদ্ভুত সব মাদক নিরাময় কেন্দ্র
আধ্যাত্মিক চেতনা
পেরুর আয়াহুয়াস্কা নিরাময় কেন্দ্রে প্রতি বছর কয়েক হাজার মানুষ প্রাকৃতিক উপায়ে মাদকাসক্তি থেকে মুক্তির চিকিৎসা নিতে যান৷ সেখানকার আদিবাসীদের বিশ্বাস আয়াহুয়াস্কা প্রত্যেকের মধ্যে আধ্যাত্মিক চেতনার উন্মেষ ঘটিয়ে মানসিক ও শারীরিক প্রশান্তি এনে দেয়৷ তবে পশ্চিমা চিকিৎসকদের মতে এ ধরনের চিকিৎসার ফলে ভয়ের স্মৃতি, বমি, প্রচুর ঘাম এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে৷ তাই বিশ্বের অনেক দেশে এখন আয়াহুয়াস্কা নিষিদ্ধ৷
-
বিশ্বের অদ্ভুত সব মাদক নিরাময় কেন্দ্র
ধর্মীয় পন্থা
ব্রাজিলের রিও ডি জানেরোর পুনর্বাসন কেন্দ্র এটি৷ এখানে আধ্যাত্মিক উপায়ে চিকিৎসা করা হয়৷ প্রতিদিন সকালে সব মাদকাসক্ত ব্যক্তি জড় হয়ে ঈশ্বরের বন্দনা করেন৷ প্রত্যেককেই একটি গির্জার পাশে থাকতে দেয়া হয়৷
-
বিশ্বের অদ্ভুত সব মাদক নিরাময় কেন্দ্র
শিকল বেঁধে চিকিৎসা
এই ব্যাক্তির নাম আমানউল্লাহ, যাকে আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চলে জালালাবাদে একটি মাজারে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে৷ এখানে মাদকাসক্তদের চিকিৎসা করা হয়৷ শিকল দিয়ে ৪০ দিন বেঁধে রাখা হয় তাদের৷ খেতে দেয়া হয় একটু রুটি, অল্প পানি আর একটু মরিচের গুড়া৷
-
বিশ্বের অদ্ভুত সব মাদক নিরাময় কেন্দ্র
আধ্যাত্মিক সাহায্য
মীর আলী বাবা, যাঁর নামে এই মাজার৷ স্থানীয়দের বিশ্বাস, মাদকাসক্তদের এখানে এভাবে বেধে রাখার ফলে আলী বাবা তাদের এই আসক্তি থেকে বের হতে সাহায্য করেন৷ এই ধারণা কেবল আফগানিস্তানেই নয় বিশ্বের অনেক স্থানে রয়েছে৷ কিছু স্থানে মাদকাসক্তদের শাস্তি দেয়া হয়, এমনকি হত্যা করাও হয়৷
-
বিশ্বের অদ্ভুত সব মাদক নিরাময় কেন্দ্র
শ্রমিক শিবির
চীনে মাদকাসক্তদের পুনর্বাসন হয় জেলখানায়৷ কারাদণ্ড হওয়ার পর ঐ ব্যক্তিকে নিরাময় কেন্দ্রে পাঠানো হয়৷ কোকেইন, হেরোইন বা মারিজুয়ানা নিয়ে কেউ ধরা পড়লেও একই শাস্তি৷ তবে মানবাধিকার সংস্থাগুলোর অভিযোগ, চীন মাদকাসক্তদের ক্লিনিকগুলোকে শ্রমিক ক্যাম্প হিসেবে ব্যবহার করে৷ অর্থাৎ তাদের দিয়ে নানা কাজ করিয়ে নেয়৷
-
বিশ্বের অদ্ভুত সব মাদক নিরাময় কেন্দ্র
মৃত্যু অভিজ্ঞতা
কিরঘিজস্তানে যে পুনর্বাসন পদ্ধতিটি ব্যবহার করা হয় তা ভয়াবহ৷ এটাকে বলা হয় ‘কোমা চিকিৎসা’৷ মাদকাসক্তদের একটি ইনজেকশন দেয়া হয় যার প্রভাবে তারা কয়েক ঘণ্টা কোমা’র মতো অবস্থায় থাকে৷ এরপর যখন তারা ঘুম থেকে জেগে ওঠে তখন পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায় বলে বিশ্বাস সেখানকার মানুষের৷ বিশেষজ্ঞরা অবশ্য এর ব্যাপক সমালোচনা করেছেন৷
-
বিশ্বের অদ্ভুত সব মাদক নিরাময় কেন্দ্র
বিলাসবহুল পন্থা
অনেক তারকারা মাদকাসক্তি থেকে মুক্তি পেতে বিলাসবহুল পথ বেছে নেন৷ সবচেয়ে বিখ্যাত পদ্ধতিটি হয় অ্যামেরিকার বেটি ফোর্ড ক্লিনিকে৷ এখানে বিখ্যাত সংগীত শিল্পী ও অভিনেতারা চিকিৎসা করান৷ এই ক্লিনিকে এমন কিছু সুযোগ সুবিধা থাকে যাতে আপনার মনে হবে আপনি একটি বিলাসবহুল হোটেলে আছেন৷
-
বিশ্বের অদ্ভুত সব মাদক নিরাময় কেন্দ্র
সবার চিকিৎসার সুযোগ নেই
বিশ্বের বেশিরভাগ মাদকাসক্তের চিকিৎসার সুবিধা নেই৷ যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জরিপ অনুযায়ী, সে দেশের মাত্র ১০.৪ শতাংশ মাদকাসক্ত ব্যক্তি চিকিৎসার সুবিধা পান৷ গরীব দেশগুলোতে এ অবস্থা আরো শোচনীয়৷
লেখক: ওয়াসলাত হাসরাত-নাজিমি/এপিবি
অন্যদিকে কক্সবাজারের সাংবাদিক আবদুল আজিজ ডয়চে ভেলেকে জানান, ‘‘মাদক চোরাচালানসহ আরো নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে কক্সবাজারের কিছু সাংবাদিক৷ এইসব সাংবাদিক একটি প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়ায় কাজ করেন৷ তারা বিপুল অর্থবিত্তের মালিক৷'' সাংবাদিক আবদুল আজিজের বক্তব্যে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে, সাংবাদিকদের অপরাধের সাথে জড়িত হয়ে পড়ার প্রধান কারণ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি৷
‘‘বাংলাদেশের ৯০ শতাংশ সাংবাদিক নিরপেক্ষ না, বরং ভণ্ড৷ এরা হয় আওয়ামী লীগ, নয় বিএনপি৷ একটারও চরিত্র ঠিক নাই, সবগুলা ধান্দাবাজ৷'' বাংলাদেশের সাংবাদিকদের সম্পর্কে এই কড়া মন্তব্য করেছেন ডয়চে ভেলের ফেসবুকে মো. আরিফুল হুদা৷
‘‘গণতন্ত্র আর সুশাসন যত দুর্বল হবে, ততই অপরাধ বেড়ে যাবে৷ কেউ ঘোলা পানির সুবিধা নেবে, আর কেউ সুবিচারে আস্থা হারিয়ে আইন নিজের হাতে তুলে নেবে, যদিও সেটা কারোই কাম্য নয়৷'' দেশের একজন সচেতন নাগরিকের মতোই এ মন্তব্যটি করেছেন ডয়চে ভেলের ফেসবুকে পাঠক বি জামাল৷
-
আজব নেশাদ্রব্য ‘খাট’
সবারই চাই ‘খাট’
সোমালিল্যান্ডের প্রায় ৯০ ভাগ মানুষ ‘খাট’-এ আসক্ত৷ এটা না চুষলে তাঁদের যেন জীবন অচল৷ এ নেশার জন্য বেকারদেরও টাকার অভাব হয়না৷ বেকার যুবক আব্দিখালিদ ধার করে নেশা করে যাচ্ছেন এবং নিশ্চিন্তেই বলছেন, ‘‘নেশা করার টাকা এখন বন্ধুরা দেয়৷ আমি কোনো কাজ পেলেই ধারটা শোধ করে দেবো৷’’ প্রতিদিন খাট-এর পেছনে ১ মিলিয়ন ডলার, অর্থাৎ প্রায় ৯ লক্ষ ৩০ হাজার ইউরো খরচ করে সোমালিল্যান্ডের মানুষ৷
-
আজব নেশাদ্রব্য ‘খাট’
মদের চেয়ে ভালো? শক্তি জোগায়?
খাট নাকি মদের চেয়ে ভালো, এই নেশা নাকি শক্তি জোগায়৷ খাট-এ আসক্তদের অনেকে মনেপ্রাণে তা বিশ্বাস করেন৷ এক সাংবাদিক বললেন, ‘‘এটা নেয়ার পর স্বাভাবিকভাবে কাজ করা যায়৷’’
-
আজব নেশাদ্রব্য ‘খাট’
‘খাট মা’
রাস্তার পাশেই অসংখ্য ‘খাট’-এর দোকান৷ ব্যবসাটা মূলত মহিলারাই চালান৷ স্থানীয়রা তাঁদের ডাকেন ‘খাট মা’ নামে৷ জাহরে আইদিদ একসময় ছিলেন কফি বিক্রেতা৷ অন্য ব্যবসাও করেছেন৷ কিছুতেই দারিদ্র্য যাচ্ছিল না৷ অবশেষে এলেন খাট ব্যবসায়৷ এখন ভালো আছেন৷ এক দাঁতের ডাক্তারের চেম্বারের পাশেই তাঁর দোকান৷ শত শত ক্রেতা আসে প্রতিদিন৷ জনপ্রতি অন্তত ৬ থেকে ১০ ডলার খরচ করেন খাট-এর পেছনে৷
-
আজব নেশাদ্রব্য ‘খাট’
গৃহযু্দ্ধের ‘উপহার’!
২০০৬ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত সোমালিল্যান্ড ছিল গৃহযুদ্ধের কবলে৷ গৃহযুদ্ধ শেষে ভয়াবহ রূপে দেখা দেয় অর্থনৈতিক সংকট৷ নারীরা উপার্জনের কোনো পথ পাচ্ছিলেন না৷ খাট ব্যবসা সহজ, বেশি পুঁজিরও প্রয়োজন হয় না বলে অসংখ্য নারী চলে আসেন এই ব্যবসায়৷ এখন খাট-আসক্ত নারীও বাড়ছে৷ সোমালিল্যান্ডের ২০ ভাগ নারী এখন খাট-এ আসক্ত৷ নারীরা অবশ্য নেশা করেন গোপনে৷
-
আজব নেশাদ্রব্য ‘খাট’
‘খাট এক্সপ্রেস’
ইথিওপিয়ার উত্তরাঞ্চলে উৎপাদিত হয় খাট৷ সেখান থেকে ট্রাকে করে নিয়ে আসা হয় সোমালিল্যান্ডে৷ নতুন ঠিকানায় খাট আশ্রয় নেয় বিশেষ নাম্বারে চিহ্নিত কোনো দোকানে৷ ক্রেতাদের সুবিধার্থে প্রতিটি দোকানের সামনেই লেখা হয় শনাক্তকরণ নম্বর৷
-
আজব নেশাদ্রব্য ‘খাট’
রাজস্ব আয়ের উৎস
সোমালিল্যান্ডের অর্থনীতিতেও অবদান রাখছে খাট৷ অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তার দেয়া তথ্য অনুযায়ী গত অর্থবছরে সোমালিল্যান্ডের ১৫২ মিলিয়ন ডলারের বার্ষিক বাজেটের ২০ শতাংশই এসেছিল খাট খাত থেকে৷ তাতে অবশ্য নেশাদ্রব্য নিয়ে সমালোচনা থামেনি৷ পরিবার ও সমাজ জীবনে নেশাদ্রব্য এবং নেশাগ্রস্তদের কুপ্রভাব নিয়ে অনেকেই চিন্তিত৷
-
আজব নেশাদ্রব্য ‘খাট’
পুরুষ নেশা করছে, খেটে মরছে নারী
খাট-এর কারণে অনেক পরিবারই ভুগছে৷ নেশাগ্রস্ত পুরুষরা ঘরেই কাটাচ্ছে সময়, অন্যদিকে সংসার চালানোর দায়িত্ব এককভাবে পালন করতে গিয়ে খেটে মরছে মেয়েরা৷ রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফাতিমা সাঈদ জানালেন, ‘‘পুরুষরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে বসে (খাট) চুষে৷ এর আসক্তি খুব ভয়ংকর৷ খাটের কারণে দৃষ্টিভ্রম, অনিদ্রা, ক্ষুধামন্দাসহ নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে৷’’
-
আজব নেশাদ্রব্য ‘খাট’
নেশাগ্রস্তদের ‘সাফাই’
আসক্তরা খাট-এর পক্ষে সবসময়ই সোচ্চার৷ তাঁরা মনে করেন, এই নেশার উপকারই বেশি৷ আব্দুল মনে করেন, খাট মানুষকে একতাবদ্ধ করে এবং খাট সেবনের সময় সবার মধ্যে সুখ-দুঃখের কথা হয়৷ যাঁরা নেশা করছেন তাঁরা তো চাইবেনই না, খাট সেবন বন্ধ হোক, ইথিওপিয়াও তা কখনো চাইবেনা৷ সোমালিল্যান্ডে বছরে ৫২৪ মিলিয়ন ডলারের খাট বিক্রি করে ইথিওপিয়া৷ খাট বন্ধ হলে আয়টাও যে বন্ধ হবে!
লেখক: জেমস জেফ্রি/এসিবি
সাংবাদিকতার মতো মহৎ পেশায় যাঁদের সত্যকে জনগণের সামনে তুলে ধরার কথা, তাঁরা যদি অপরাধের সাথে জাড়িয়ে যায়, তখন আর একে দুঃখ ছাড়া কী বা বলা যায়? হ্যাঁ, ঠিক এ ভাবটাই প্রকাশ পেয়েছে হারুন রশিদের ছোট্ট মন্তব্যে৷ তিনি লখেছেন, ‘‘সো স্যাড!''
আবার পাঠক মোহাম্মদ টিপু সুলতান খুবই ভীত এই ভেবে যে,‘‘সাধরণ মানুষের কী হবে সাংবাদিকরা যদি অপরাধমূলক কাজে লিপ্ত হয়৷''
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে অপরাধ নাকি শুধু সাংবাদিকরাই করছে না, অর্থাৎ সকলেই অপরাধী ৷ এমনটাই বলছেন অনাথ বন্ধু দেবনাথ৷
বাংলাদেশে সবাই যখন অপরাধ করছে, ওরাই বা কেন পিছনে থাকবে? এই সোজা সাপটা প্রশ্ন রাজা আহমেদের৷
রাজা আহমেদ এবং অনাথবন্ধুর প্রশ্নের উত্তরে পাল্টা প্রশ্ন করেছেন আরেক বন্ধু৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘আপনাদের কাছে বাংলাদেশের সবাই খারাপ, তাই না?''
সমকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ