‘‘ফটো গ্যালারী’’ দেখে মন প্রাণ জুড়িয়ে যাচ্ছে৷ | পাঠক ভাবনা | DW | 20.04.2011
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

‘‘ফটো গ্যালারী’’ দেখে মন প্রাণ জুড়িয়ে যাচ্ছে৷

ওয়েবসাইটের উপযোগিতা আবার প্রমাণিত হলো৷ প্রতিনিয়ত সমৃদ্ধ হচ্ছে ডয়চে ভেলের ‘‘ফটো গ্যালারি’’ তা দেখে মন প্রাণ জুড়িয়ে যাচ্ছে৷ তা দেখে মন প্রাণ জুড়িয়ে যাচ্ছে৷

জাভা বুদ্ধ মন্দির, আগ্রার তাজমহল, ভিয়েতনামের জলপ্রপাত, রেন ফরেস্ট ট্রি, নেফারতিতি ... ইত্যাদি নিয়ে Wonders of the world ! সংগে German Blooms ! 2011 Cricket World Cup-A look back একটু স্মৃতি রোমন্থন Winners of the BOB's-দের মনে রাখা৷ Bihari Plights হৃদয় ভারাক্রান্ত হয়৷ Charting German Pop নিখাদ বিনোদন৷ The art of movement শিল্পের ব্যাপ্তি প্রসারতা৷ Disaster in Japan জলেভরা দু'নয়নে সমব্যথী হওয়া আর Indian premier league 2011 Kiks off আদতে উপমহাদেশীয় ক্রিকেটের আবেগকে মেনে নেওয়া৷

ওয়েবসাইট না থাকলে এসব ছবি কি কখনো পেতাম? এভাবে রেডিও আর ওয়েবসাইটের মেলবন্ধন ডয়চে ভেলেকে করেছে অসাধারণ! এসব নিয়েই তো ডয়চে ভেলের মাল্টিমিডিয়ার উত্তরণ !!! চৈতালী সরকার, ডয়চে ভেলে মহিলা শ্রোতাসংঘ, নেতাজী রোড, জিয়াগঞ্জ, মুর্শিদাবাদ৷

ডয়চে ভেলেকে অনেক ধন্যবাদ বাংলা ওয়েবসাইটের জন্য৷ হাবিবুল্লাহ ইসলাম, বাংলাদেশ৷

বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের কোচ জেমি সিডন্সের বিদায়ে আমরা শোকাহত৷ ভালো থাকবেন তিনি, আমরা তাঁর জন্য দোয়া করি৷ সোহেল রানা হৃদয়, গোশাই দূর্গাপুর, কুষ্টিয়া৷

চলতি ঘটনার পাতায় ‘‘কিউবার সংস্কারের ঢেউ-এ কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্ব ছাড়লেন কাস্ট্রো'' শীর্ষক প্রতিবেদনটি পড়লাম৷ কাস্ট্রোর এই সিদ্ধান্ত আমার মতে যথার্থ৷ আরো আগে এই সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত ছিলো৷ তবে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ থেকে সবকিছুকে মুক্ত করে বেসরকারিকরণের রাস্তায় চলা এবং ভর্তুকি তুলে দেবার ক্ষেত্রে ধীরে চলার পথ গ্রহণ না করলে কিউবাবাসীকে কাস্ট্রোর সম্মুখীন হতে হবে৷ তাই সংস্কারের গতি কখনোই দ্রুত করা উচিত হবেনা৷ বিধান সান্যাল, বালুর ঘাট, দক্ষিণ দিনাজপুর, ভারত৷

ডয়চে ভেলের ওয়েবসাইটে কী দারুণ এক পাখির ছবি দেখলাম৷ এতো সুন্দর রং-এর পাখি আগে দেখিনি৷ রং সম্পর্কে কি সুন্দর করে বলা হয়েছে৷ ডয়চে ভেলেকে ধন্যবাদ জানালাম৷ কাঞ্চন কুমার চ্যাটার্জী, শাহানগর, মুর্শিদাবাদ৷

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: আবদুল্লাহ আল-ফারূক