পড়ালেখায় আনন্দ দিতে বাংলাদেশে চালু হলো ই-বুক’ | পাঠক ভাবনা | DW | 10.05.2011
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

পড়ালেখায় আনন্দ দিতে বাংলাদেশে চালু হলো ই-বুক’

নিয়মিত অনুষ্ঠান শোনা ও ওয়েবসাইট ভিজিট করা আমার অভ্যাসে পরিণত হয়ে গিয়েছে৷ যদি কোন কারণে কোনদিন এই দু’টি কাজ আমি না করতে পারি তাহলে মনে হয় যেন দিনটিই অপূর্ণ রয়ে গেল৷ শত ব্যস্ততার মধ্যেও ডয়চেভেলের অনুষ্ঠান শোনা চাই৷

১০ তারিখের বিজ্ঞান প্রযুক্তিতে ‘পড়ালেখায় আনন্দ দিতে বাংলাদেশে চালু হলো ই-বুক' শিরোনামে প্রতিবেদনটির মাধ্যমে জানতে পারলাম যে, আমাদের দেশেও ই-বুক চালু হয়েছে৷ এটা সত্যিই খুব আনন্দের বিষয় তবে কম্পিউটার ছাড়া কেউ এটা পড়তে পারবে না৷ তাহলে আমাদের সবার আগে প্রয়োজন সকলের হাতে এই কম্পিউটার পৌঁছে দেওয়া, তারপর এই সেবা সবার সামনে উপস্থাপন করা৷ কারণ যাদের কম্পিউটার নাই তারা এই সেবা পাবে না৷ আমরা চাই বাংলাদেশের সকল মানুষ এই সেবার আওতায় চলে আসুক৷ সেবা বিস্তৃত নয়, সেবা গ্রহণকারীদের মধ্যে সেবা গ্রহণের উপকরণ বিস্তৃত করা হোক৷ মোঃ ওবায়দুল্লাহ পিন্টু, রেইনবো শ্রোতা সংঘ আমলা, মিরপুর, কুষ্টিয়া৷

আমি ডয়চে ভেলের নিয়মিত শ্রোতা৷ আরো বেশি তথ্য পাওয়ার জন্য ডয়চে ভেলের ওয়েবসাইটের সাথে সম্পৃক্ত হয়েছি৷ ধন্যবাদ ডয়চে ভেলেকে তাৎক্ষণিক সংবাদ জানানোর জন্য৷ রিতু রহমান, বাংলাদেশ৷

সত্যি কথা বলতে কি, দিন দিন ডয়চে ভেলের অনুষ্ঠানের বৈচিত্র্য হারিয়ে যাচ্ছে৷ দীর্ঘ ৩৫ বছরে এখনো তেমন কোন সাফল্য অর্জন করতে পারেনি আর এটাই আপনাদের ব্যর্থতা৷

শ্রোতাদের চাহিদার উপর ভিত্তি করে ভালো অনুষ্ঠান প্রচার করুন৷ মাসুদ রানা, ঢাকা৷

৯ নভেম্বর আমাদের ক্লাবের তরফ থেকে নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কবিগুরুর সার্ধশততম জন্মবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে পালন করা হয়৷ এ উপলক্ষে সকালে প্রভাত ফেরি, রবীন্দ্র প্রতিকৃতিতে মাল্যদান, আলোচনাসভা, বিকেলে প্রতিযোগিতামূলক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিলো৷ রেডিও মস্কো লিসনার্স ক্লাব, বালুর ঘাট, দক্ষিণ দিনাজপুর, ভারত৷

খেলাধুলা শিরোনামে ঢুকে ফ্রান্সের জাতীয় ফুটবল দলের কোচ লোরঁ বঁ এর জাতি ধর্ম বর্ণের পার্থক্য দেখে আমি আশ্চর্য হয়েছি৷ ডয়চে ভেলের একটি ছবিতে দেখলাম তিনি হাত উঁচু করে কাকে যেন কি বোঝাচ্ছেন৷ তাঁর হাত নামিয়ে কথা বলা উচিৎ৷ একই পতাকার নিচে সবাই খেলবে এতে বর্ণ ভেদে কি আসে যায়? মোঃরাসেল শিকদার, শ্রীনাথদী, কেন্দুয়া, মাদারীপুর৷

গতকাল আমরা ক্লাবের পক্ষ থেকে বিশ্বকবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সার্ধশত জন্ম জয়ন্তী উত্সব অত্যন্ত আনন্দ ঘন পরিবেশে উদযাপন করেছি৷ এবারকার বিশেষ সার্ধশততম জন্মবার্ষিকীতে আমরা আলোচনা সভা, কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতা ও রবীন্দ্র সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করে ছিলাম৷ আলোচকগণ সবাই কবি গুরুর জীবনী, মহান সাহিত্য ও শিল্প কর্মের ওপর আলোকপাত করেন৷

আলোচনা শেষে কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় ১ম, ২য় ও ৩য় বিজয়ীর হাতে পুরস্কার হিসাবে গল্পগুচ্ছ, সঞ্চয়িতা ও সোনার তরী বই উপহার দেয়া হয়৷ আর বিকেল পাঁচটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত ক্লাব সদস্য/সদস্যাগণ রবীন্দ্র সংগীত পরিবেশন করে এলাকার শত শত জনগণকে বিমোহিত করেন৷ অনুষ্ঠান মালার ফাঁকে ফাঁকে স্থানীয় এলাকাবাসীদের প্রিয় বেতার ডয়চে ভেলের বাংলা অনুষ্ঠান এফএম ব্যান্ডে ও মিডিয়াম ওয়েভে শোনার জন্য, সেই সঙ্গে ওয়েব সাইটে অনুষ্ঠান দেখার জন্য মাইকে ঘোষণা দেয়া হয়৷ যাতে আমাদের এলাকার প্রতিটি সচেতন মানুষ ডয়চে ভেলের তত্ত্ব ও তথ্যবহুল অনুষ্ঠান শুনে ও দেখে গোটা দুনিয়া সম্পর্কে একটা সম্যক জ্ঞান অর্জন করতে পারেন৷ আর এটাই আমাদের প্রয়াস৷ ধন্যবাদান্তে, মোখলেসুর রহমান, বাংলাদেশ ডিএক্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল, খাদিমপুর বাজার, কুষ্টিয়া৷

শুভেচ্ছা জানাই সকলকে৷ ‘সংস্কৃতি বিনোদন' শীর্ষক পাতায় ‘‘ বিশ্ব মা দিবসে বলিউড তারকাদের শ্রদ্ধার্ঘ'' প্রতিবেদনটি ভালো লাগলো৷

মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য এই একটি বিশেষ দিনই যথেষ্ট নয়, প্রতিটি সন্তানের কাছে জীবনের প্রতিটি দিনই তো মায়ের দিন৷ এই দিনটিকে কী আলাদাভাবে পালন করবার প্রয়োজন আছে? সুভাষ চক্রবর্তী, নতুন দিল্লি, ভারত৷

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: আবদুল্লাহ আল-ফারূক