1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

প্রথম যৌন মিলন

সাগর সরওয়ার৭ সেপ্টেম্বর ২০১০

পাঁচ বছর আগেও বলা হতো ১৪ থেকে ১৭ বছরের জার্মান তরুণ-তরুণীরা নাকি আগে ভাগেই চলে যায় বিছানায়, বন্ধুর সঙ্গে শারীরিক মিলনে৷ ফলে এ নিয়ে বেশ চিন্তায় ছিলেন সমাজকর্মীরা৷

https://p.dw.com/p/P5jB
Symbolbild Intimitäten am Arbeitsplatz
প্রতীকী ছবিছবি: Jeanette Dietl/Fotolia

কারণ এর ফলে অপ্রাপ্তবয়স্ক তরুণীরা অনাকাঙ্খিতভাবে গর্ভবতী হয়ে পড়ে এবং বেশিরভাগ সময়ে গর্ভপাতের ঘটনা ঘটতো৷

কিন্তু হাল সময়ে করা এক জরিপে দেখা গেলো পাঁচ বছর আগের তুলনায় এই অবস্থার পরিবর্তন হতে শুরু করেছে৷ অপ্রাপ্তবয়স্ক বিশেষ করে ১৪ থেকে ১৭ বছর বয়সিদের অনেকেই এখন অপেক্ষা করছে, বিছানায় যাবার আগে তারা আগেপিছে অনেক কিছু ভেবে নিচ্ছে৷

নতুন এই গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, আগে ১৪ বছর বয়সি মেয়েদের মধ্যে শতকরা ১২ ভাগ বন্ধুর সঙ্গে যৌন মিলনের অভিজ্ঞতা গ্রহণ করতো৷ এখন সেই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে শতকরা সাতভাগে৷ আর পাঁচ বছর আগে ছেলেদের মধ্যে এই হার ছিল ১০ ভাগ৷ এখন সেই হার কমে দাঁড়িয়েছে শতকরা চার ভাগে৷

অন্যদিকে, ১৭ বছর বয়সি মেয়েদের মধ্যে বিশেষ অভিজ্ঞতা নেবার এই হার কমলেও ছেলেদের ক্ষেত্রে তেমন কমেনি বলেই প্রকাশ৷

ঐ গবেষণায় করা এক প্রশ্নের উত্তরে এই টিনএজার গ্রুপের সদস্যরা জানিয়েছেন, তারা আসলে মিস্টার রাইট অথবা মিসেস রাইটকেই খুঁজছেন৷ এ কাজে তারা বেশ খানিকটা সময় নিচ্ছেন৷ এক্ষেত্রে সম্পর্ক দীর্ঘদিন ধরে রাখার চিন্তাটাই তাদের মাথায় খেলছে৷ পছন্দের পাত্র বা পাত্রীকে খুঁজে বের করা তো সহজ নয়!- বলছেন তারা৷ জার্মান সরকারের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের পরিচালক এলিজাবেথ পট এমনটাই জানাচ্ছেন৷ তিনি বলছেন, টিনএজ গ্রুপের মানসিকতার এই পরিবর্তনের পেছনে অন্যতম কারণ হিসাবে কাজ করেছে যৌন শিক্ষা

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য