পরমাণু শক্তির বিরুদ্ধে জার্মানিতে জনমত শীর্ষক প্রতিবেদন সম্পর্কে মতামত দিতে গিয়ে আমাদের ফেসবুকের পাতায় মোখলেসুর রহমান লিখেছেন, ‘জার্মানিতে পরমাণুর বিরুদ্ধে মানববন্ধন সচেতন নাগরিকের দায়িত্ব বহন করে৷’
তিনি লিখেছেন, ‘পৃথিবীর উন্নয়নশীল দেশগুলোতে যেভাবে পরমাণু স্থাপনা গড়ে উঠছে, যদি কোন দৈব ঘটনার ফলে পরমাণু স্থাপনাগুলোয় বিস্ফোরণ ঘটে, তাহলে এই পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে!' ‘পরমাণুর বিরুদ্ধে সোচ্চার হবার জন্য জার্মানদের সাধুবাদ জানাই৷'
‘ঢাকার আধুনিক ভবন মাটির নিচে দেবে যাবে, মারা যাবে ২ লাখ মানুষ' শিরোনামের সংবাদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে কাজল রঞ্জন ঘোষ লিখেছেন, ‘জাপানের ভূমিকম্প ও সুনামি আমাদেরকে আসন্ন প্রাকৃতিক বিপর্যয় সম্পর্কে ভাবিয়ে তুলছে৷ আর এ ব্যাপারে আশু ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে আসন্ন বিপর্যয়কে প্রতিহত করাই হবে আমাদের জন্য এক বড় চ্যালেঞ্জ৷
সুহৃত বন্দ্যোপাধ্যায় ইমেলে লিখেছেন, ঢাকায় যদি ভূমিকম্প হয়, ‘পশ্চিমবঙ্গ কী তা থেকে বাদ যাবে?' প্রকৌশলীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘ইট, সিমেন্ট, রড বাদ দিয়ে অন্য কোন হালকা জিনিস দিয়ে ইমারত বানানোর দিকে দৃষ্টি দিন৷ তাহলে এই দুর্যোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে৷'
‘প্রকৃতির টানে বাংলাদেশে বাড়ছে পর্যটকের সংখ্যা' বিষয়ক সংবাদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষন করে আব্দুল্লাহ আল হারুন লিখেছেন, যোগাযোগ ব্যাবস্থার উন্নতি ও নিরাপত্তা বাড়াতে পারলে বাংলাদেশে পর্যটক সংখ্যা বাড়তো৷
গ্রন্থনা: সাগর সরওয়ার
সম্পাদনা: সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়