1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

দীপিকা - সিদ্ধার্থ প্রেমকাহিনী

২৩ সেপ্টেম্বর ২০১০

সুন্দরী দীপিকা ঠিকই জ্বলছেন৷ তবে এবার তাঁর পাল্লা বেশ ভারী৷ কারণ ভারতের সেরা শিল্পপতিদের একজন বিজয় মালিয়ার পুত্র সিদ্ধার্থ’র সঙ্গে দীপিকা নাকি গেঁথে গেছেন৷ বলিউডি হিরোরা তাহলে বেশ ফাঁকেই!

https://p.dw.com/p/PK7n
দীপিকা - সিদ্ধার্থ, প্রেমকাহিনী, সুন্দরী, মালিয়া, বিজয় মালিয়া, ওম শান্তি ওম, শাহরুখ, রণবীর, শিল্পপতি, দীপিকা পাড়ুকোন, যুবক, প্রেম, কাপল, Couple, Affair, Deepika Padukone, Vijay Malia, Siddarth Malia, Love, Heroine, Bollywood, Film, Glamour
শাহরুখের সঙ্গে দীপিকার কয়েকটা ছবি হিটছবি: Eros International

‘ওম শান্তি ওম' ছবিতেই প্রথম বাজার জুড়ে হৈচৈ৷ বিপরীতে স্বয়ং শাহরুখ৷ প্রাক্তন ব্যান্ডমিন্টন চ্যাম্পিয়ন প্রকাশ পাড়ুকোনের চব্বিশ বসন্তের কন্যা দীপিকা পাড়ুকোন সুন্দরী হিসেবে বেশ নামকরা নাম৷ কাপুর পরিবারের পুত্র রণবীর কাপুরের সঙ্গে দীপিকার প্রেমটা ভেঙে গেল গত বছর৷ অনেকদিন চুপচাপ বসে থাকার পর আবার নতুন প্রেম এসে গেছে তরুণীর জীবনে৷ আর সে প্রেম যে সে নয়, বিজয় মালিয়ার পুত্র সিদ্ধার্থ মালিয়া৷

মালিয়া পরিবার ভারতের উঠতি শিল্পপতিদের তালিকায় আর নেই৷ রয়েছে প্রতিষ্ঠিতদের তালিকায়৷ বিমান পরিবহণে এক নম্বর এই পরিবারের যুবক ছেলের সঙ্গে দীপিকাকে দেখা যাচ্ছে এধারে ওধারে সর্বত্র৷ কানাকানি, গুজব ইত্যাদি পেরিয়ে মুম্বইতে এখন খবর, দীপিকা - সিদ্ধার্থ এখন ‘কাপল'৷

Indien Bollywood Schauspielerin Deepika Padukone
এই হাসি এখন অর্থময়ছবি: AP

কাপল তারা হয়েছে সেই আইপিএলের সময় থেকে৷ আইপিএলের রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স দলের মালিকও ওই মালিয়ারা৷ খেলার সময় দীপিকা শ্যুটিং বাতিল করে সারাক্ষণ মাঠে৷ কাটরিনা কাইফ যদিও ছিলেন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর, দীপিকা কিন্তু প্রায় সেই কাজটাই করেছেন সারাক্ষণ ভিআইপি বক্সে বসে৷ অবশ্যি, পুরো সময়টাই সিদ্ধার্থ আর দীপিকার আসন পাশাপাশি পড়েছে৷ তাছাড়া এই তো কদিন আগেই আবার নায়িকার ঠাসা শিড্যুলের শ্যুটিং বাতিল৷ কেননা মরিশাসে গ্রাঁ প্রিঁ চলছিল, আর সিদ্ধার্থর বড্ড বেশি গাড়ি বাতিক৷ গ্রাঁ প্রিঁ গুলো বাদ দিতে চায় না ছেলে৷ অগত্যা পরিচালক ক্যামেরা গুটিয়ে রেখেছিলেন৷ কারণ নায়িকা ততক্ষণে আকাশপথে মরিশাসে৷

তো, এত কান্ড চারদিকে যখন চলছে, তখন আর কারও বুঝতে বাকি নেই৷ দীপিকা মজেছেন সিদ্ধার্থে৷

প্রতিবেদন: সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়

সম্পাদনা: আরাফাতুল ইসলাম