দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ম্যাচকে ঘিরে টানটান উত্তেজনা
১৯ মার্চ ২০১১বিশ্বকাপ ক্রিকেট
আজ ঢাকায় বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ সম্পর্কে আগাম মন্তব্য করেছে দৈনিক ইত্তেফাক, প্রথম আলো সহ একাধিক দৈনিক৷ ২০০৭ সালের ৭ এপ্রিল গায়ানায় দক্ষিণ আফ্রিকার অহম দুমড়ে মুচড়ে দিতে পেরেছিল টাইগাররা, আজ বাঁচা-মরার লড়াই সামনে, আবার সেই দক্ষিণ আফ্রিকা৷ তবে গায়ানা থেকে মিরপুর এই চার বছরে বাংলাদেশ ক্রিকেটে পরিবর্তন হয়েছে অনেক৷ উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে ক্রিকেটের গান গেয়ে চলেছে সাকিব আল হাসানের বাহিনী৷ গায়ানা থেকে বয়ে আনা সেই স্মৃতিকে সঙ্গে নিয়ে ঠিক চার বছর পর আবারো বাংলাদেশের সামনে দক্ষিণ আফ্রিকা৷ বাংলাদেশের পিঠ ঠেকে গেছে দেয়ালে৷
প্রথম আলো লিখেছে, সহজ হিসাব৷ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দুঃস্বপ্নের এক বিকেল বাংলাদেশকে সব জটিলতা থেকে মুক্তি দিয়ে দিয়েছে৷ নেট রানরেট-টেট অন্যরা হিসাব করে মরুক৷ আমাদের ওসব ঝামেলা নেই৷ সোজা হিসাব – চারটি ম্যাচ জেতো, উঠে যাও কোয়ার্টার ফাইনালে৷ বাঁকা একটা পথও ছিল৷ নিজেদের পায়ে কুড়াল মেরে সেই পথেও ব্যারিকেড দিয়ে দিয়েছে ওই ওয়েস্ট ইন্ডিজই৷ আজ দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচটা শেষ পর্যন্ত তাই জীবন-মরণ লড়াই৷ জিতলে কোয়ার্টার ফাইনাল৷ হারলে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ শেষ৷
প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ সফরের সুফল নিয়ে প্রশ্ন
দৈনিক কালের কণ্ঠের শিরোনাম ‘প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ সফরের সুফল মিলছে না'৷ তাতে দাবি করা হয়েছে, যে গত ২২ মাসে বিদেশ সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৭টি দেশের সঙ্গে অন্তত ৫৭টি সিদ্ধান্তসহ বিভিন্ন চুক্তি সম্পাদন করলেও আমলাতন্ত্রের ফাঁদে আটকে পড়েছে সেসব উদ্যোগের বাস্তবায়ন৷ সমন্বয়হীনতা ও দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে করা চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক এবং নানা সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে অগ্রগতি সামান্যই৷ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব মো. আবদুল করিম কালের কণ্ঠকে জানিয়েছেন, যে তিনি চুক্তি বাস্তবায়নের অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক করেছেন৷ পররাষ্ট্রসচিব মিজারুল কায়েস অভিযোগ করেছেন, যে অনেক মন্ত্রণালয়ই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে পাশ কাটিয়ে সরাসরি অন্য দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করে৷
সংকলন: সঞ্জীব বর্মন
সম্পাদনা: সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়