তরুণদের জন্য ‘সবুজ’ প্রতিযোগিতা
ডয়চে ভেলের দর্শক-পাঠকদের নিয়ে নিয়মিত ছবি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়৷ প্রতিমাসেই বেছে নেওয়া হয় নতুন বিষয়৷ জুন মাসের বিষয় ছিল, ‘রং যার সবুজ’৷ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পাঠানো সবুজ রং-এর সাথে সম্পৃক্ত সুন্দর ছবিগুলো দেখুন৷
হারিয়ে যেতে নেই মানা!
‘‘আমি আর মার্ক সবুজ প্রকৃতি খুবই ভালোবাসি৷ তাই প্রায়ই সবুজের মাঝে হারিয়ে যেতে চাই৷ এই তো সেদিন সারা দিনের জন্য আমরা দু’জন অস্ট্রিয়ার একটি ছোট শহর বাডেন-এ গিয়েছিলাম, যা ভিয়েনা থেকে তেমন দূরে নয়৷ সেখানে চারিদিক কী সুন্দর – শুধু সবুজ আর সবুজ৷’’ অস্ট্রিয়া থেকে লিখেছেন ক্যারোলিনা৷
ভারত থেকে পাঠানো ছবি
ছবিটির সাথে ভারতের বন্ধু শেষাদ্রী লিখেছেন, ‘‘সবুজ প্রতিযোগিতার জন্য আমি এই ছবিটি তুলেছি৷ সবুজ শাক-পাতা, ঔষুধি সবুজ গাছ – খুবই স্বাস্থ্যকর৷ গাঢ় সবুজ রং-এর পাতায় রয়েছে ক্লোরোফিল, ভিটামিন, মিনারেল ও আয়রন, যা কিনা ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে৷ তাছাড়া সবুজ শাক-পাতা মস্তিষ্কের জন্যও খুব ভালো৷
সবুজ হলেই শিশুরা খুশি
ইউক্রেন থেকে পাভলো নামের এক বন্ধু পাঠিয়েছেন এই ছবিটি৷ আর ছবিটির সঙ্গে তিনি লিখেছেন, ‘‘শিশুদের খুশি করতে খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন হয় না৷ সবুজের মাঝে হাত পা ছড়িয়ে একটু খেলতে পারলেই ওরা আনন্দে মেতে ওঠে৷
ইন্দোনেশিয়া থেকে রিৎস্কি
‘‘সবুজ, সবুজ আর সবুজ৷ আমার সব কিছুই সবুজ রং-এর, কারণ সবুজ যে আমার প্রিয় রং! সবুজ রং আমার কাছে জীবন্ত মনে হয়৷ ছবিতে দেখুন, পানির বোতল, লাঞ্চবক্স, বই, গলার মালা – আমার সবই সবুজ৷ সবুজ রং-এর মালাটি কিন্তু আমি নিজে বানিয়েছি৷’’ সবুজপ্রেমী রিৎস্কি ইন্দোনেশিয়া থেকে ডয়চে ভেলের সবাইকে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন৷
পোল্যান্ড সীমান্তের বন্ধু গ্রাজিনা
‘‘পোল্যান্ডের ভ্রৎসলাভ শহরের চিড়িয়াখানায় ‘‘আফ্রো-অ্যাকিউরিয়াম’’ নামে একটি নতুন বিভাগ খোলা হয়েছে, যেখানে আফ্রিকার বিভিন্ন ধরনের প্রাণী রয়েছে৷ দুই-তিন সপ্তাহ আগে, আমরা সবাই মিলে ঐ চিড়িয়াখানায় বেড়াতে গিয়েছিলাম৷ খুব ভালো লেগেছে, বিশেষ করে বাচ্চাদের৷ ওরা তো কাঁচের এ পার থেকেই মাছগুলোকে হাত দিয়ে ছুঁতে চাইছিল! ’’