1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

তত্বাবধায়ক সরকারের হাতেই নির্বাচন চান খালেদা

১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১১

পুঁজিবাজারকে বাঁচাতে ৫০০ কোটি টাকার মিউচুয়াল ফান্ড, তত্বাবধায়ক সরকারের হাতেই নির্বাচন চান খালেদা এবং ৭৭৫ জন যুদ্ধাপরাধীর খবর৷ আজকের সংবাদ শিরোনামে এসবই৷

https://p.dw.com/p/R0zx
খালেদা জিয়াছবি: Mustafiz Mamun

এসইসি শেষ পর্যন্ত মিউচুয়াল ফান্ডের অনুমোদন দিল

প্রায় সব সংবাদপত্রেরই বড় খবর এটাই৷ পুঁজিবাজারের পরিস্থিতি উত্তরণে পাঁচশ কোটি টাকার মিউচুয়াল ফান্ড গঠনের অনুমোদন দিয়েছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বা এসইসি৷ ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড নামের এই ফান্ডের পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- সোনালি ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ ও ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড৷ এসইসির চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খন্দকার বলেন, এই ফান্ডের দুশ' কোটি টাকা হচ্ছে স্পন্সর৷ এসইসি আশা করছে আজ এই টাকা শেয়ার কেনায় বিনিয়োগ করা হবে৷ বাকি তিনশ কোটি টাকা পরবর্তী সময়ে প্রাইভেট প্লেসমেন্ট ও (ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং) আইপিও'র মাধ্যমে তুলে নেওয়া হবে৷ সোমবার এসইসি'র এক বৈঠকে এই মিউচুয়াল ফান্ড গঠনের অনুমোদন দেয় বলে জানিয়েছেন এসইসি মুখপাত্র সাইফুর রহমান৷

তত্বাবধায়ক সরকারের হাতে হোক নির্বাচন- বললেন খালেদা

একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই আগামী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছেন বিরোধী দলীয় নেতা খালেদা জিয়া৷ সোমবার রাতে গুলশানের কার্যালয়ে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার জাতীয় পার্টির শতাধিক নেতা-কর্মীর বিএনপিতে যোগদান উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এই দাবি জানান৷ এর আগে বিভিন্ন সময় বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পক্ষে মত দিয়েছে৷ বিএনপি চেয়ারপারসন বর্তমান নির্বাচন কমিশনকে সরকারের 'আজ্ঞাবহ' আখ্যায়িত করে বলেন, এই নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ নয়৷ পৌর নির্বাচন সুষ্ঠু হলে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা বিপুল সংখ্যায় বিজয়ী হতেন৷

দালাল আইনে গ্রেপ্তারদের নাম ঠিকানা

খোঁজা হচ্ছে
কালের কন্ঠের খবর, ১৯৭২ সালে দালাল আইনের আওতায় গ্রেপ্তার হয়ে যারা কারাগারে ছিল, তাদের নাম-ঠিকানা খুঁজে বের করা হচ্ছে৷ এরই মধ্যে এ রকম ৭৭৫ জন যুদ্ধাপরাধীর নাম-ঠিকানা পাওয়া গেছে৷ সেগুলো কারা কর্তৃপক্ষ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েও দিয়েছে৷ সূত্র জানায়, ওই সময় দেশে মোট ২৩টি কারাগার ছিল৷ এর মধ্যে চারটি ছিল কেন্দ্রীয় কারাগার, বাকি ১৯টি জেলা করাগার৷ মূলত এই ২৩টি কারাগারেই সে সময় রাজাকার, আলবদর, আলশামসসহ প্রায় ৩৭ হাজার যুদ্ধাপরাধীকে বন্দি করা হয়েছিল৷

সংকলন : সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়

সম্পাদনা: জান্নাতুল ফিরদৌস