1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জাতীয় দলের সহকারী কোচ থেকে পদত্যাগ করে আবাহনীতে সুজন

২৪ সেপ্টেম্বর ২০১০

আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগ করলেন বাংলাদেশের জাতীয় ক্রিকেট দলের সহকারী কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন৷ প্রায় এক মাস আগেই অবশ্য সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন জাতীয় দলের সঙ্গে তিনি থাকবেন না৷ কারণ আর কিছু নয়, বোঝাপড়ার ঘাটতি৷

https://p.dw.com/p/PLda
ক্রিকেট বল

খালেদ ছিলেন সহকারী কোচ৷ মূল কোচ জেমি সিডন্স৷ ইতিমধ্যে বোলিং এবং ফিল্ডিং এর জন্য আলাদা কোচ নিয়োগ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)৷ সেখানেই বিপত্তি৷ সহকারী কোচ হিসাবে তাহলে তাঁর কি দায়িত্ব তা ঠিক বুঝতে পারছিলেন না খালেদ৷ বলা চলে তিনি বিষযটি ঠিকভাবে মেনে নিতে পারেননি৷ বলছে, বাংলাদেশের সাংবাদিকরা৷ অবশ্য বিসিবি কর্মকর্তারা এরই মধ্যে অনেকবার তাঁকে অনুরোধ জানিয়েছেন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না নেবার জন্য৷ তবে শেষ পর্যন্ত খালেদ মাহমুদ নিজের সিদ্ধান্তে অনঢ়৷

গতকাল দিনের শেষভাগে তিনি তাঁর সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মঞ্জুর আহমেদকে৷ পরে সন্ধ্যায় বিসিবির কারিগরী কমিটির সভায় জাতীয় দলের সহকারী কোচের পদত্যাগ আনুষ্ঠানিকভাবে মেনে নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে৷

বিশ্বকাপের আগে সহকারী কোচ চলে যাওয়ায় জাতীয় দলে কোন প্রভাব পড়বে কী না এমন প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে গিয়ে বিসিবির কর্মকর্তারা বলেছেন, ‘মনে হয় না জাতীয় দলের কোন কার্যক্রম থেমে থাকবে৷ কেউ না কেউ শূন্যস্থান পূরণ করবে৷'

তবে জাতীয় দল থেকে পদত্যাগ করার পর নতুন অ্যাসাইনমেন্টে খালেদ মাহমুদ৷ দায়িত্ব নিয়েছেন বাংলাদেশের অন্যতম বড় ক্লাব আবাহনীর৷

জাতীয় দলে মাহমুদের জায়গায় শিগগিরই স্থানীয় কোচ নেওয়া হবে বলে জানা গেছে৷ সহকারী কোচ হিসেবে প্রধান কোচ সিডন্সের পছন্দ জাতীয় দলের সাবেক ফিল্ডিং কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিনকে৷

প্রতিবেদন: সাগর সরওয়ার

সম্পাদনা: জাহিদুল হক