1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

গোপন বৈঠক, মামলা আর গৃহবধূ হত্যাকান্ড

২৬ মে ২০১১

কিবরিয়া হত্যাকান্ডে প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীর হাত৷ গোপন বৈঠকে নাশকতা আর গৃহবধূ হত্যাকান্ড পর্যন্ত আজকের খবরে বেশ বৈচিত্র্য রয়েছে৷

https://p.dw.com/p/11OCd
ছবি: Fotolia/Wilm Ihlenfeld

কিবরিয়া হত্যাকান্ডে নাকি জড়িত লুৎফুজ্জামান বাবর

হবিগঞ্জ থকে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের খবর, - সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া হত্যায় বিএনপি জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদের (হুজি) প্রধান মুফতি হান্নানসহ ১৪ জনের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)

মামলার অধিকতর তদন্তের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সিআইডির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম বুধবার বিকেলে হবিগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দিতে গেলেও হাকিম না থাকায় তা জমা হয়নি বলে জানিয়েছেন কোর্ট ইনস্পেক্টর আব্দুল বাসেদ।

গোপন বৈঠকে নাশকতার ষড়যন্ত্র

বেশ একটা অন্যরকমের খবর ছেপেছে কালের কন্ঠ৷ বোঝাই যাচ্ছে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন৷ তাতে বলা হচ্ছে..গোপন বৈঠকে নাশকতার ষড়যন্ত্র৷ আগামী বছর সারা দেশে স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের জন্য পাঠ্য বই ছাপা ও বিতরণের কর্মযজ্ঞ যাতে সুষ্ঠুভাবে না হয়, এ-সংক্রান্ত কাজে যাতে অরাজকতা সৃষ্টি হয়, সে উদ্দেশ্যে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা করতে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে (এনসিটিবি) একদল কর্মকর্তা-কর্মচারী গোপন বৈঠক করেছেন৷ গত মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টায় রাজধানীর মতিঝিলে অবস্থিত এনসিটিবির কার্যালয়ে পাঠ্যপুস্তক ভবনের দশম তলার ১০০৫ নম্বর কক্ষে এই গোপন বৈঠক হয়৷ একটি গোয়েন্দা সংস্থা এ রুদ্ধদ্বার বৈঠকের ব্যাপারে মঙ্গলবার রাতেই শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে নিশ্চিত করে জানিয়েছে৷ বৈঠকে বিভিন্ন পর্যায়ের ১২-১৩ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী অংশ নেন। এসব কর্মকর্তা এনসিটিবিতে 'মিলন গ্রুপ' নামে পরিচিত। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই 'মিলন' হচ্ছেন বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এহছানুল হক মিলন৷ পাশাপাশি নিজস্ব প্রতিবেদন আরও বলছে..ফায়ার সার্ভিসের তদন্তপাঠ্য বই বিতরণ ব্যাহত করতে আগেও আগুন লাগানো হয়েছে, সে ঘটনা ছিল ২০০৯ সালের অক্টোবরের৷ জানিয়েছে দমকল বা ফায়ার সার্ভিস৷

পাবনার গৃহবধূ খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ঘাতক

দু তিনটি কাগজে দেখলাম, পাবনার ঈশ্বরদীর পাবনা সুগার মিলের সামনের আখ ক্ষেত থেকে গলাকাটা অবস্থায় উদ্ধার করা গৃহবধূর লাশের পরিচয় মিলেছে৷ গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ৷ পুলিশ জানায়, লাশ উদ্ধারের পর তার মোবাইলের কললিস্টের সূত্র ধরে ঘাতক শাহীনকে বুধবার দুপুরে গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷ ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী হানিফুল ইসলাম জানান, ঈশ্বরদী শহরের শেরশাহ রোড প্রামানিকপাড়া এলাকার জনৈক জিন্না প্রাং এর বাড়ির ভাড়াটিয়া স্বামী পরিত্যাক্তা ওই গৃহবধুর নাম নাজমা (২৫)৷ পাওনা টাকা চাইতে গিয়েই নির্মমভাবে হত্যার শিকার হয়েছেন গৃহবধূ ও দুই সন্তানের মা নাজমা৷

গ্রন্থনা : সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়

সম্পাদনা: ফাহমিদা সুলতানা