1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

গণমাধ্যমের চোখ লিবিয়ার দিকে

২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১

লিবিয়ায় আটকে পড়া বাংলাদেশীদের নিয়ে উদ্বেগ৷ পাবনার সাঁথিয়ায় প্রকাশ্য দিবালোকে স্কুলশিক্ষিকার খুন হওয়ার ঘটনা৷ এছাড়া সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান এবং সেনাপ্রধানকে সংসদীয় উপ-কমিটিতে ডাকার খবর৷

https://p.dw.com/p/10QS3
লিবিয়ায় আটকা পড়া খালিদ মাহমুদের পরিবারের গভীর দুশ্চিন্তাছবি: DW

‘বাংলাদেশিরা মুক্তির পথ খুঁজে পাচ্ছেন৷ লিবিয়া থেকে ঢুকতে দিতে রাজি মিসর', শিরোনাম করেছে কালের কণ্ঠ৷ কায়রো থেকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত দৃশ্যত ঢাকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছেন এই সম্মতির বিষয়ে৷ রবিবার দুপুর অবধি প্রায় সাড়ে তিন হাজার বাংলাদেশি সীমান্ত পাড়ি দেওয়ার অপেক্ষায় জড়ো হন, বলে জানাচ্ছে কালের কণ্ঠ৷ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা-কূটনীতিক ইতিমধ্যেই কায়রো পৌঁছে মিশর-লিবিয়া সীমান্ত অভিমুখে যাত্রা করেছেন৷

দৃশ্যত সব বিদেশীর এ'অবস্থা নয়৷ দৈনিক জনকণ্ঠ লিখছে, বাংলাদেশিরা বেশির ভাগ শ্রমিক হওয়ার কারণে তাদের প্রতি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলি খুব একটা গুরুত্ব দিচ্ছে না৷ তারা গুরুত্ব দিচ্ছে ইউরোপ, আমেরিকা এবং উন্নত দেশের নাগরিকদের প্রতি৷ জনকণ্ঠ জানাচ্ছে, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বাংলাদেশি শ্রমিকদের আইসিআরসি, আইওএম এবং ইউএনএইচসিআর, এই তিনটি সংস্থার নিরাপদ ক্যাম্পে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন৷

স্কুল শিক্ষিকা আরিফা খাতুনকে অজ্ঞাত আততায়ী প্রকাশ্য দিবালোকে স্কুলে ঢুকে কুপিয়ে মেরেছে৷ ঘটনাটা ঘটে পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার আতাইকুলায়৷ ২৫ বছর বয়সী শিক্ষিকা আরিফা খাতুনের স্বামী আলমগীর হোসেনও স্কুলশিক্ষক, জানিয়েছে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম৷ মাস দুয়েক আগে ওঁদের বিয়ে হয়৷ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে এক ভ্যানচালককে গ্রেপ্তারের খবর আছে প্রথম আলোয়৷ তার ভ্যানেই নাকি আততায়ী পালায়৷ পাবনার পুলিশ সুপারের ধারণা, ঘাতকের সঙ্গে আরিফার কোনো সম্পর্ক ছিল৷ ভোরের কাগজও লিখছে, প্রেমঘটিত কারণে এই হত্যাকাণ্ড বলে ধারণা করা হচ্ছে৷ তবে জনকণ্ঠের খবর, আরিফার অনেক সহকর্মী এই হত্যা প্রেমঘটিত বলে বিশ্বাস করেন না৷

ফখরুদ্দীন-মইনকে সংসদীয় কমিটিতে তলবের সিদ্ধান্ত হল৷ দৃশ্যত সাবেক চিফ অফ জেনারেল স্টাফ ইবনে জামালী, কর্নেল শামস এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামসুল আলম খানের দেওয়া সাক্ষ্যের ভিত্তিতেই এই তলব, জানাচ্ছে ইত্তেফাক এবং অন্যান্য পত্রিকা৷ রবিবারের বৈঠকেই আরো দুই সেনা কর্মকর্তা নাকি বলেছেন, সে সময় তাঁদের নিজেদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনো ক্ষমতা ছিল না, সবকিছুই ঘটেছিল তৎকালীন প্রধান উপদেষ্টা এবং সেনা প্রধানের নির্দেশে৷

গ্রন্থনা: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী

সম্পাদনা: সুপ্রিয় বন্দোপাধ্যায়

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য