1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

কোলনে ভারতীয়, কৃষ্ণাঙ্গ এবং অ্যামেরিকানদের ভিড়

২৮ সেপ্টেম্বর ২০১০

কোলন শহরে বসবাস করছে বিশ্বের প্রায় ১৭০টি দেশের মানুষ৷ প্রতি তিন জনের মধ্যে একজন বিদেশি৷ অনেকেই বলছে, এই কোলন শহরের মধ্যেই বিশ্বভ্রমণ সম্ভব৷ আসলেই কী তাই ?

https://p.dw.com/p/PO9L
Deutschland Megacity Ruhrgebiet Hohe Straße in Köln
কোলনের একটি ব্যস্ত সড়কের দৃশ্যছবি: picture-alliance/ dpa

যখনই কোন বিদেশি জার্মানিতে আসেন নিঃসন্দেহে বলা যায় তিনি তাঁর দেশ থেকে সংস্কৃতি, ঐতিহ্যও সঙ্গে নিয়ে আসেন৷ কোলন শহর তার জলজ্যান্ত প্রমাণ৷ এই শহরটিতে বসবাস করছে অসংখ্য বিদেশি৷ অনেকেই খুলে বসেছেন নিজস্ব দোকান বা রেস্ট্যুরেন্ট৷ দক্ষিণ আ্যামেরিকা থেকে শুরু করে আফ্রিকা, ভারত, মধ্য প্রাচ্য কোন অঞ্চলই বাদ পড়েনি৷

কিউবা

শুরুতেই কিউবা৷ কিউবাকে পরিচিত করতে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে সিগারের একটি দোকান৷ নাম ‘লা গালানা'৷ কিউবার ঘরবাড়ি দেখতে যেমন দোকানটিও ঠিক সেভাবেই তৈরি করা হয়েছে৷ সবাই বলছে, এ যেন কোলনে এক টুকরো কিউবা৷

Kölner Dom bei Nacht
রাতের বেলা রাইন নদীর তীরে কোলন শহরছবি: dpa

ভারত

নয় মার্কট এলাকাটি ভারতীদের দখলে৷ দোকান থেকে ভেসে আসছে হিন্দি গান৷ বোঝা যাচ্ছে আমজাদ আলী খানের অনেক ভক্ত রয়েছে এই এলাকায়৷ দোকান থেকে ভেসে আসছে আগরবাতির গন্ধ৷ আর এখানেই রয়েছে কোলনের সবচেয়ে বড় ভারতীয় রেস্ট্যুরেন্ট ‘কড়াই'৷ আরো রয়েছে, যোগব্যায়ামের একটি কেন্দ্র৷ চার বছর আগে রাজু কারামবান কেন্দ্রটি খোলেন৷ তিনি জানান, ‘‘আমি সবাইকে বলতে চাই, নিজের স্বাস্থ্যের জন্য কিছু করুন৷ নিজের যত্ন নিন৷ সুস্থ, সুন্দর থাকুক৷ এটাই মূল উদ্দেশ্য৷ তাই মেডিটেশনও করা হয় এখানে৷''

ইরিত্রিয়া

জার্মান-ইরিত্রিয় বংশোদ্ভূত লেখক-গায়ক সামি ওমার৷ বড় হয়েছেন জার্মানির দক্ষিণে উল্ম শহরে৷ কিন্তু শেষ পর্যন্ত আস্তানা গড়েছেন কোলনে৷ তিনি পড়ে শোনালেন তাঁর নিজের লেখা, ‘‘আমি বেলুন নই৷ বেলুনের মত টাই এবং স্কার্টেও অনেক রঙ দেখা যায়৷ যাদের গায়ের রঙ বাদামি বা খয়েরি তারাও কি রঙীন ? আমরা সবাই রঙীন, আমাদের সবার মধ্যেই রঙ আছে৷ আমি কিন্তু কোন বেলুন নই৷''

প্রতিবেদন: মারিনা জোয়ারদার

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য